নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৯ পিএম, ০৬ অগাস্ট, ২০২০
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজের লেখা গানের বিষয়ে বলেছিলেন, ‘আমার গান তোমাদের গাইতেই হবে।’ দেড় শ বছর-এর বেশি পেরিয়ে গেল তাঁর জন্মের। লোকান্তরিত হয়েছেন তা-ও হয়ে গেল ৭৯ বছর। তাঁর গান বাঙালিসহ উপমহাদেশের মানুষের নিত্যদিনের জীবনচর্চায় মিশে আছে গভীরভাবে। মঞ্চ, ছোট পর্দা, বড় পর্দাকে প্রভাবিত করেছে নানাভাবে, নানা সময়ে।
উপমহাদেশসহ সারা পৃথিবীতে যুগের পর যুগ প্রভাব খাটানো বলিউড দুনিয়াও বারবার প্রভাবিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের গানে। ‘মনে রবে কিনা’ কিংবা ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি’র মতো রবীন্দ্রনাথের কালজয়ী গানগুলো অনুকরণের প্রচেষ্টা ছিল বলিউডে।
রবীন্দ্র সংগীতকে হিন্দি চলচ্চিত্রে যোগ করার ব্যাপারে সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন শচীন দেববর্মন। এ কথা বললে অত্যুক্তি হবে না, বলিউডে ছবির গানে রবীন্দ্র সংগীত নিয়ে কাজ করাটা নিজের স্বাক্ষর করে ফেলেছিলেন কিংবদন্তি জনপ্রিয় সুরকার শচীন দেববর্মন। এর অবশ্য একটা বড় কারণ, শচীন দেব মূলত বাঙালি। ছিলেন বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার মানুষ। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্র সংগীত শুনে বড় হয়েছেন। যুগে যুগে নানা সুরকার প্রভাবিত হন বলিউড গানে। জেনে নিই সেখান থেকে বাছাই করা ১০টি গানের কথা।
‘রোদন ভরা এ বসন্ত’ যখন ‘মেরা সুন্দার স্বপ্না বিত গায়া’
১৯৪৯ সালের কথা। এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘দো ভাই’ ছবিতে রবীন্দ্রনাথের জনপ্রিয় ‘রোদন ভরা এ বসন্তে’ গানটির অনুকরণে ‘মেরা সুন্দার স্বপ্না বিত গায়া’ গানটি করেছিলেন শচীন দেববর্মন। সুরের সঙ্গে শতভাগ মিল থাকলেও নতুন কথা নিয়ে গানটি করেছিলেন শচীন।
‘সেদিন দুজনে’ যখন ‘নায়েন দিভানি’
ঠিক পরের বছর ১৯৫০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘আফসার’ ছবিতে শচীন দেব আবারও আশ্রয় নিলেন রবীন্দ্রনাথের। ওই ছবিতে ‘নায়েন দিভানি এক নাহি মানে’ গানটির সুর পুরোপুরি ‘সেদিন দুজনে দুলেছিনু বনে’ গানের অনুকরণে করেছেন।
‘মনে রবে কিনা’ থেকে ‘বাচপান কে দিন’
‘পেয়ারকিয়া তো ডরনা কেয়া’র স্রষ্টা নওশাদ আলীকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বকালের অন্যতম সেরা সংগীত পরিচালক বলা হয়ে থাকে। বলিউডের সবচেয়ে হিট বেশ কিছু ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন তিনি। মেলোডি সুরকার হিসেবে তিনি অতুলনীয় এ সুরকার রবীন্দ্রনাথ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন তাঁর অন্যতম আলোচিত গান ‘বাচপান কে দিন ভোলা না দেনা’ গানটিতে। ১৯৫১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দিদার’ ছবির এই গানটি পুরোপুরি কবিগুরুর ‘মনে রবে কিনা রবে আমারে’ গানটির অনুকরণ।
‘হে ক্ষণিকের অতিথি’ যখন ‘জায়েন তো জায়েন কাহা’
আবার শচীন দেব। ১৯৫৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’ ছবিতে ‘হে ক্ষণিকের অতিথি’ গানটি রূপান্তর করেন ‘যায়ে তো যায়ে কাহা’ শিরোনামে। তালাত মাহমুদের কণ্ঠে গানটি দেব আনন্দের ঠোঁটে দেখা গেছে।
‘ওরে গৃহবাসী’ থেকে ‘রাহি মাতওয়ালি’
একই বছর সুরকার অনিল বিশ্বাস বিখ্যাত ‘ওয়ারিশ’ ছবিতে ‘রাহি মাতওয়ালি’ গানটি পুরোপুরি করেছেন রবীন্দ্রনাথের ‘ওরে গৃহবাসী খোল্ দ্বার খোল্’ গানের অনুকরণে। এ গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন দুজন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী তালাত মাহমুদ ও সুরাইয়া জামাল শেখ।
‘যদি তারে নাই চিনি’ যখন ‘তেরে মেরে মিলন কি’
অমিতাভ-জয়া জুটির ‘অভিমান’ ছবিটি দেখেননি, এমন সিনিয়র দর্শক খুঁজে পাওয়া কঠিন। এ ছবির সব কটি গানই জনপ্রিয় হয়েছিল। যেখান অমিতাভ ও জয়া দুজনই সংগীতশিল্পীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। এ ছবিতে জনপ্রিয়তা পাওয়া ‘তেরে মেরে মিলন কি ইয়ে র্যায়না’ গানটি পুরোপুরিই ‘যদি তারে নাই চিনি গো’ গানের অনুকরণে। গানটির সুর নিলেও নতুন কথায় বেঁধেছিলেন শচীন দেববর্মন। কণ্ঠ দিয়েছিলেন কিশোর কুমার ও লতা। ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে।
‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি’ থেকে ‘নানহা সা পাঞ্চি’
১৯৭৭ সালে মুক্তি ‘টটি খিলানে’ মুক্তি পায়। এ ছবিতে বাপ্পি লাহড়ি রবীন্দ্রনাথের ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি’ অনুকরণে করেন ‘নানহা সা পাঞ্চি রে তু’ গানটি। এ গানে কণ্ঠ দেন কিশোর কুমার।
আট।
‘তোমার হলো শুরু আমার হলো সারা’ গানের সুরে করা ‘ছুঁ কার মেরে মান কো’
‘তোমার হলো শুরু আমার হলো সারা’ গানটি বহুশ্রুত রবীন্দ্রসংগীত। এ গানের সুরের অনুকরণে করা ‘ছুঁ কার মেরে মান কো’ বলিউডে রবীন্দ্রসংগীত ব্যবহারে আরেক মাইলফলক। ১৯৮১ সালে রাজেশ রোশনের সংগীতায়োজনে ‘ইয়ারানা’ ছবির এই গানে কণ্ঠ দেন কিশোর কুমার। অমিতাভ ঠোঁট মিলিয়েছেন রোমান্টিক এ গানের সঙ্গে।
নয়।
‘পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে’ থেকে ‘বান্ধান খুলা পানছি উড়া’
এই তো সেদিনের কথা। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া নানা পাটেকার ও মনীষা কৈরালা অভিনীত ‘যুগপুরুষ’ দারুণ হিট হয়। ওই ছবিতে ‘বান্ধান খুলা পানছি উড়া’ গানের সঙ্গে মনীষার নাচ বেশ লেগেছিল দর্শকের। রাজেশ রোশনের ‘বান্ধান খুলা পানছি উড়া’ সুর নেওয়া হয় ‘পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে’ থেকে। মূল কথার সঙ্গে কোনো মিল না থাকলে ভিডিও দেখলে মনে রবীন্দ্রনাথের কথার সঙ্গে মিল আছে দৃশ্যায়নে।
‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে’ গানের ছায়ায় ‘পিয়ু বলে পিয়া বলে’
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘পরিণীতা’ নিয়ে প্রদীপ সরকারের চলচ্চিত্র ‘পরিণীতা’তেও আছেন রবিঠাকুর। ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে’ গানের ছায়া অবলম্বনে শান্তনু মৈত্র সুর করেন ‘পিয়ু বলে পিয়া বলে’ গানটি। সোনু নিগাম ও শ্রেয়া ঘোষাল কণ্ঠ দিয়েছেন এ গানে। অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান ও সাইফ আলী খান।
মন্তব্য করুন
ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া
এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত
সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র
সাইবার সেল।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার
সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক
অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার
জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।
দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির
হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ
ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার
বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।
ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয়
দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ
অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি
‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।
তামান্না ভাটিয়া ভারতীয় সাইবার সেল বলিউড
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের
অভিনেত্রী পাওলি দাম।
মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন'
অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।
সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে।
তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা
ফাখরুল আরেফীন খান।
তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম।
এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।
এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।'
মন্তব্য করুন
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক
জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে
সাংবাদিকরা।
গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র
টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে
এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র
সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম
তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু
আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে
আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।
চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায়
অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী
শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের
আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।
মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে
কর্মরত বিনোদন বিটের
সাংবাদিকরা।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র
শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও
আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক
আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের
দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।
এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের
একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে
পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত
কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ
জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল,
রত্না।
সাংবাদিকদের ওপর হামলা এফডিসি মানববন্ধন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বহুল আলোচিত সিনেমা 'অ্যানিমাল' দেখেনি এখন খুব কম মানুষ আছে। সেই
ছবিতে রণবীর কাপুরের অভিনয় মুগ্ধ করেছে সকলকেই। এই ছবির শেষেই পরিচালক দেখিয়েছিলেন
যে এই সিনেমার সিক্যুয়েল আসছে। অনেকেই মুখিয়ে আছেন এই সিক্যুয়েলের জন্য, যার নাম 'অ্যানিমাল
পার্ক'।
সম্প্রতি সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা জানিয়েছেন কবে আসছে সেই ছবি। সাম্প্রতিক
অ্যাওয়ার্ড শোতে সিনেমাটির পরিচালক শেয়ার করেছেন, ২০২৬ সালে রণবীর কাপুর-অভিনীত
'অ্যানিমাল'-এর সিক্যুয়েলের কাজ শুরু হয়েছে। তিনি সন্দীপ রেড্ডি সিনেমাটিক ইউনিভার্সের
সম্ভাবনার কথাও বলেছেন।
পুরস্কার গ্রহণ করার সময় হোস্টরা তাকে রণবীর কাপুর-অভিনীত 'অ্যানিমাল'
সিক্যুয়েল 'অ্যানিমাল পার্ক' সম্পর্কে কিছু বিশদ প্রকাশ করতে বলায় তখনই তিনি জানান,
ছবিটি ২০২৬ সালে ফ্লোরে যাবে।
তিনি আরও যোগ করেছেন, 'অ্যানিমাল পার্ক' আসলে 'অ্যানিমাল'-এর চেয়ে
বড় এবং আরও বন্য একটি সিনেমা হবে। যদিও এমন দাবি তিনি আগেও করেছিলেন।
অ্যানিমাল রণবির কাপুর বলিউড সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা
মন্তব্য করুন