নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:০৫ পিএম, ২১ অক্টোবর, ২০২০
হিরো আলমের সিনেমা নিয়ে হলমালিকেরা অনেকেই হতাশার কথা বলছেন। তাঁদের অভিযোগ, ছবিটি দেখতে দর্শক হলে আসছেন না । কিন্তু হিরো আলম তাঁর প্রথম ছবি নিয়ে বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন।
হিরো আলমের দাবি, প্রথম ছবিতেই সফল তিনি। তবে কিছু সমালোচনাকারীর প্রতি মেজাজ খারাপ তার।
হিরো আলম বলেন, ‘কিছু সমালোচনাকারী বলে বেড়াচ্ছেন, আমার ছবি নাকি চলছে না। কিন্তু আমি তো নিজে অনেক হলে গিয়ে দর্শকের উপস্থিতি দেখতে পাচ্ছি। কিছু হলে দর্শকের উপস্থিতি একেবারেই কম দেখেছি।
তার মানে এই নয় যে হলে একেবারেই দর্শক নেই। আরে ভাই, একেবারেই যদি দর্শকশূন্য থাকত, তাহলে তো এত দিন চলত না আমার সিনেমা। বিশ্বাস করেন ভাই, এই সমালোচনাকারীদের জন্য মেজাজটা খুব খারাপ।’
হিরো আলমের অভিযোগ, শুরু থেকেই তাকে নিয়ে সমালোচনা করে যাচ্ছেন কিছু মানুষ। তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ আমার ভালো সহ্য করতে পারে না। আমি সাহস করে সিনেমা বানালাম, আমাকে উৎসাহ না দিয়ে উসকানি দেয়। আমার পেছনে লাগে। কিন্তু আমি পাত্তা দিই না। কারণ, সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসেন।’
‘গুটিকয়েক মানুষ আছে, যারা আমার জায়গায় আসতে পারেনি, তারা। আবার কিছু মিডিয়ার লোকজনও আমাকে দেখতে পারে না।
সিনেমার কিছু মানুষ উসকানি দিয়ে আমার পেছনে লাগিয়ে দিয়েছে তাদের। এই উসকানিদাতারা কিছু করেও না, কাউকে কিছু করতেও দেবে না।’
হিরো আলমের দাবি, কারও কারও মনে হিংসা, হিরো আলমের মতো মানুষ সিনেমা বানিয়ে ফেলল, আবার মুক্তিও দিলো! তিনি বলেন, ‘সিনেমার শুটিংয়ের সময় কেউ কেউ বলেছিলেন, আমার ছবি নাকি মুক্তিই পাবে না। পেলেও দর্শক আসবেন না। আমি তাঁদের বলছি, আমার ছবি না চললে তো শনিবারই হল থেকে নেমে যেত।’
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।