নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:১৮ পিএম, ২৫ জুলাই, ২০১৮
ফাইভ জি সামিটের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীতে তিনি এই সামিটের উদ্বোধন করেন।
সরকারের সহযোগিতায় মোবাইল অপারেটর রবিকে সঙ্গে নিয়ে এই ফাইভ জি সামিটের আয়োজন করেছে চীনের টেলিকমিউনিকেশন এবং প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। ফাইভ জি বিষয়ে পরীক্ষা চালাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন-বিটিআরসি হুয়াওয়েকে এক সপ্তাহের জন্য স্পেকট্রাম বরাদ্দ দিয়েছে।
জয় ছাড়াও সামিটে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এছাড়া অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনসেবা ফাইভ জি অবশ্য এখনো পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর্যায়েই রয়েছে। এটি পুরোদমে চালু হতে হতে আরও অন্তত সোয়া তিন বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন আইটি বিশেষজ্ঞরা।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন