নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৩১ পিএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
অতি সম্প্রতি আইফোনের নতুন মডেল বাজারে এসেছে। সেই থেকেই বিশ্ববাজারে আইফোন নিয়ে হিড়িক পড়ে গেছে। আইফোন বাজারের পুরো এই সপ্তাহের সেলস রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, আইফোন ১০ এস ফোনটির চেয়ে আইফোন ১০ এস ম্যাক্সের চাহিদা। ৬ দশমিক ৫ ইঞ্চির আইফোন ১০ এস ম্যাক্সের দাম শুরু হয়েছে ১০৯৯ মার্কিন ডলার থেকে।
অ্যাপল সূত্রে জানা গেছে, ধারণার চেয়ে বেশি ব্যবসা করছে ফোনটি। তিনটি রঙের মধ্যে গোল্ড ও স্পেস গ্রে রঙের ফোন দুটির চাহিদাই বেশি। সিলভার রঙের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ কিছুটা কম।
ক্রেতাদের কাছে ২৫৬ জিবি স্টোরেজের ফোনটির চাহিদা বেশি। ৫১২ জিবি ইন্টারনাল মেমোরির সংস্করণেও ফোনটি ছাড়া হয়েছে। তবে এর উৎপাদন কম হওয়ায় বাজারে এর সরবরাহও কম। এই প্রান্তিকে এশিয়ার বাজারে আইফোন ১০ এস ম্যাক্সের চাহিদা আরও বাড়বে বলে আশা করছে অ্যাপল।
অ্যাপল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৪ এর চাহিদাও বেশ ভালো। স্মার্টওয়াচটি সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টার একার পক্ষে বাজারের সম্পূর্ণ চাহিদা তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না। আরেক সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠান কম্পল অ্যাপল ওয়াচটির উৎপাদন শুরু করবে নভেম্বরে। এতে ২০১৮ সালের শেষ নাগাদ বাজারে ১ দশমিক ৮ কোটি থেকে ১ দশমিক ৯৫ কোটি অ্যাপল ওয়াচ সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন