নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৯ এএম, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৯
আর মাত্র দুটো দিন পেরোলেই ইংরেজি নতুন বছর। এরই মধ্যে সবাই নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা জানাতেও শুরু করে দিয়েছেন। শুভেচ্ছা জানাবার এই আমজের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ছে একটি বিপজ্জনক `স্প্যাম`। একটি বিশেষ লিঙ্কের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে পাঠানো হচ্ছে শুভেচ্ছো বার্তা। এর মাধ্যমেই মেসেঞ্জার আইডি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিচ্ছে একটি দল। শুভেচ্ছা জানানোর এই বিশেষ লিঙ্কটিকে ‘স্প্যাম’ দাবি করে লিঙ্কটি ওপেন করা থেকে সাবধান হতে বলছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মেসেঞ্জারে নতুন বছরের শুভকামনা জানানোর জন্য অনেকে একটি সারপ্রাইজ মেসেজ লিঙ্ক ফরোয়ার্ড করছে। সন্দেহজনক লিঙ্কে ক্লিক না করে সবাইকে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়ে সচেতন হতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
উপরের ছবিটির মতো লিঙ্ক আসলে সেটিতে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন