ইনসাইড বাংলাদেশ

ইতিহাসে কিভাবে মূল্যায়িত হবেন বিচারপতি সাহাবুদ্দিন?

প্রকাশ: ১২:১০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২২


Thumbnail ইতিহাসে কিভাবে মূল্যায়িত হবেন বিচারপতি সাহাবুদ্দিন?

বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ আজ চলে গেলেন। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে তার নাম সব সময় থাকবে। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ এর জীবনের তিনটি অধ্যায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম অধ্যায়টি হলো বিচারিক জীবন। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ছিলেন এবং সৎ, বস্তুনিষ্ঠ বিচারপতি হিসেবে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়েছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ, বদরুল হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বে অষ্টম সংশোধনী মামলার রায় দিয়েছিলেন এবং সেই রায়টি বাংলাদেশের সংবিধানের ইতিহাসে অন্যতম মাইলফলক রায় হিসেবে বিবেচিত হবে। তিনি প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং প্রধান বিচারপতি হিসেবেও তিনি দক্ষতার সঙ্গে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার জীবনের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়টি হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করা। এক্ষেত্রেও তিনি শতভাগ সফল বলা যায়। 

১৯৯০ সালের স্বৈরাচারের পতনের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ এর নেতৃত্বে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার যখন গঠন করা হয় তখন বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ ছিলেন প্রধান বিচারপতি। তাকে তিন মাসের জন্য প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়। এই সময় তিনি বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে সফল হয়েছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ এর এই তিন মাসের অধ্যায়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় তিনি জাতির রাজনীতির পাদপ্রদীপে এসেছিলেন। তার প্রবল ব্যক্তিত্ব এবং আপসহীন অবস্থান সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন দুর্নীতিবাজ স্বৈরাচারী এরশাদকে গ্রেপ্তার করেছিলেন। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করে আবার স্বপদে ফিরে যান। এটি ছিল তার স্মরণীয় দ্বিতীয় অধ্যায়। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ এর এই স্থানে কিছু সমালোচনা থাকতেই পারে। কারণ ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হওয়ার পর তিনি কেন আবার স্বপদে ফিরে গেলেন এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। একজন ব্যক্তির জন্য সংবিধানের একাদশ সংশোধনী হয়েছিল। সেটিও জাতির কাছে বিতর্কের প্রশ্ন দিয়েছে।

তবে এর পেছনে উল্টো যুক্তিও রয়েছে। বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ একটি নির্লোভ এবং নিরপেক্ষ জায়গা থেকেই এটি করেছিলেন বলে অনেকে মনে করেন। তবে বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ তার জীবনের শেষ অধ্যায়টিতেই অনেক বিতর্ক জন্ম দেন। এসময় তিনি নানা কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচিত। সাহাবুদ্দিন আহমদ অবসর গ্রহণ করার পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে বিজয়ী হয় এবং ২১ বছর পর সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা চেয়েছিলেন একজন রাষ্ট্রপ্রধান যিনি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবেন। রাষ্ট্রপতি পদটিকে তিনি একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চেয়েছিলেন। আর এ কারণেই তিনি বিচারপতি সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের অনুরোধ জানান। 

যদিও বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ সেই সময় রাষ্ট্রপতি পদটিকেই হেয় প্রতিপন্ন করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, একজন রাষ্ট্রপতির কবর জিয়ারত ছাড়া কোনো ক্ষমতা নেই। কিন্তু রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর আওয়ামী লীগ সভাপতি তাকে যে সম্মান এবং মর্যাদা দিয়েছিলেন সেই সম্মান এবং মর্যাদা অনেকাংশেই তিনি রাখতে পারেননি। বরং নানা রকম বিতর্কিত কথাবার্তা বলে, সরকারের সমালোচনা করে তিনি সরকারকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেন। ২০০১ সালের আওয়ামী লীগের নির্বাচনে পরাজয়ের পেছনে যে কারণগুলো ছিল, সেই কারণগুলোর একটি বিচারপতি সাহাবুদ্দিনের নেতিবাচক বিভিন্ন মন্তব্য। আর এ কারণেই তিনি অনেকগুলো সাফল্যের পরও শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত হয়েছিলেন। ইতিহাসে তার ভালো কাজগুলো নিঃসন্দেহে সমাদৃত হবে। ভালো কাজের জন্য তিনি ইতিহাসে প্রশংসার স্থানে থাকবেন। আর নেতিবাচক, বিশেষ করে রাষ্ট্রপতির পদটিকে ছোট, নিচু করে ও তাচ্ছিল্য করে দেখানোর জন্য এবং একটি সরকারকে অসহযোগিতা করার জন্য তিনি সমালোচিত হবেন সবসময়ই। ইতিহাস তাকে মূল্যায়ন করবে তার কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতেই। 

বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ   সাহাবুদ্দিন আহমদ   বিচারপতি সাহাবুদ্দিন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

স্কুল ছুটি দিয়ে দাওয়াতে গেলেন প্রধান শিক্ষক!

প্রকাশ: ০৯:৪৭ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail চাটমোহর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। শনিবার দুপুরে তোলা ছবি

সরকারি বিধি নিষেধ অমান্য করে স্কুল ছুটি দিয়ে কর্মচারীর বাড়িতে দাওয়াত খেতে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে পাবনার চাটমোহর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কেএম আব্দুর রবের বিরুদ্ধে।

 

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। ওই স্কুলে কর্মরত (নৈশ প্রহরী) উপজেলার গুনাইগাছা গ্রামের বাসিন্দা আতাউর রহমানের বাড়িতে স্কুলের শিক্ষক থেকে শুরু করে সকল কর্মচারীদের নিয়ে তিনি দাওয়াত খেতে যান প্রধান শিক্ষক।

 

এভাবে স্কুল ছুটি দিয়ে দাওয়াত খেতে যাওয়ার ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন শিক্ষার্থী, অভিভাবক থেকে শুরু করে এলাকার সচেতন মানুষ।

 

দুপুর ২টার দিকে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, স্কুলের প্রধান গেট বন্ধ। ভেতরে নতুন ভবন নির্মাণ কাজের জন্য কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক অবস্থান করছেন। যে সময় শিক্ষার্থীদের ক্লাস হওয়ার কথা সেই সময় স্কুলে নেই কোনো শিক্ষার্থী। প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে শুরু করে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ ছিল তালাবদ্ধ। চলতি পথে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সকালের কয়েকটা ক্লাস হওয়ার পরেই দুপুর ১টার আগে স্কুল ছুটি ঘোষণা করা হয়।

 

জানা গেছে, চাটমোহর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী আতাউর রহমান এবার স্ব-স্ত্রীক হজে যাবেন। এ জন্য শনিবার নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য সকালে কয়েকটা ক্লাস নেওয়ার পরেই তড়িঘড়ি করে দাওয়াতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য প্রধান শিক্ষক কে এম আব্দুর রবের নির্দেশে স্কুল ছুটি দেওয়া হয়। সেই অনুষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নিজেই সকল শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়ে দাওয়াত খেতে যান। ক্লাস বাদ দিয়ে প্রধান শিক্ষকের এমন স্বেচ্ছাচারিতা এবং ছুটি দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছেন অভিভাবকরা।

 

কয়েকজন অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, এমনিতেই নানা কারণে বছরের বেশিরভাগ সময় স্কুল ছুটি থাকে। বাচ্চাদের পড়াশোনা ঠিক মতো হয় না। তারপর এভাবে ছুটি দিয়ে দাওয়াত খেতে যাওয়ায় বেশ কয়েকটা ক্লাস করতে পারলো না শিক্ষার্থীরা। আর হুট করে ছুটি দেওয়ায় অনেক অভিভাবকই তাদের সন্তানদের নিতে আসতে পারেননি। এতে বিপাকে পড়ে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। এটা কোনো প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাজ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেন তারা।

 

জানতে চাইলে চাটমোহর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কে এম আব্দুর রব বলেন, 'আমার এক স্টাফ হজে যাবে, সে জন্য দাওয়াত খেতে এসেছি। আসলে প্রতিষ্ঠানের কোনো স্টাফের দাওয়াত খেতে এভাবেই যাওয়া হয়। বরাবরই তাই হয়ে আসছে।'

 

স্কুল বন্ধ করে এভাবে যাওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আসলে মেয়েরা তো দুষ্টু। স্কুল চালু রাখা ঠিক হবে না। তাই ছুটি দিয়ে দাওয়াত খেতে আসা হয়েছে।'

 

এ ব্যাপারে চাটমোহর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মগরেব আলী বলেন, 'স্কুল ছুটি দিয়ে দাওয়াত খেতে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমি প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলছি। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেদুয়ানুল হালীম বলেন, 'বিষয়টি আমি জানি না। এখানে আমার কিছু বলার নেই। প্রতিষ্ঠান প্রধানের সাথে আপনি কথা বলেন।'


স্কুল বন্ধ   দাওয়াত   প্রধান শিক্ষক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ৮ম শ্রেনীর এক ছাত্রী (১৩) কে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৭ মে) রাতে পাবনার সুজানগর উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামে ঘটনা ঘটে।

ঘটনার পর পাবনা জেনারেল হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী। সে রাইপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

অভিযোগে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ মে) রাত পৌনে নয়টার দিকে পড়াশোনা শেষ করে বাথরুমে যাচ্ছিল ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী সময় পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা একই এলাকার উমেদ আলী মৃধার ছেলে বখাটে বারেক মৃধা, তার বন্ধু ইমন সাজিদ তাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় পাশের নির্মাণাধীন একটি ভবনে

সেখানে আগে থেকে অবস্থান করছিল সাব্বির তুহিন নামের আরো দুইজন বখাটে। তাদের মধ্যে প্রথমে বারেক ছাত্রীকে ধর্ষণ করে। পরে অন্য একজন ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে চিৎকার চেঁচামেচি শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে সেখান থেকে পালিয়ে যায় বখাটেরা। পরে তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালেরে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করেন স্বজনরা।

সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় রাতেই ভুক্তভোগীর নানী থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ঘটনার সাথে যারা জড়িত আছে, তাদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে।'


ধর্ষণ   স্কুল ছাত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যমজ বোনকে হাতুড়িপেটা করল চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি

প্রকাশ: ০৮:৪৪ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে যমজ দুই বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েল।

শনিবার (১৮ মে) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার উথুলি খামারপাড়া গ্রামে ঘটনা ঘটে। আহত যমজ দুই বোন হলেন মিম (২০) লাম (২০) ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহত দুই মেয়ের বাবা রেজাউল করিম রিজু।

লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, ঘটনার সময় বাড়ির পাশে কদম গাছের ডাল কাটছিলেন ছাত্রলীগ নেতা পায়েল। সময় প্রতিবেশী রেজাউল করিমের মেয়ে লাম তাকে অনুরোধ করেন গাছ কাটার সময় তাদের কলা গাছ যেন নষ্ট না হয়। নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ছাত্রলীগ নেতা পায়েল হাতুড়ি দিয়ে লামকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। সময় তার যমজ বোন মিম এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। পরে পায়েল তার বাবা-মা মিলে লাঠি দিয়ে যমজ দুই বোনকে বেধরক মারধর করে। সময় তাদের চিৎকার শুনে পরিবারের লোকজন এলাকাবাসী এসে তাদের উদ্ধার করে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

অভিযুক্ত চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েল বলেন, আমার মায়ের সঙ্গে ওরা দুই বোন মারামারি করেছে। আমি সেখানে ঠেকাতে গিয়েছিলাম।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


যমজ   বোন   হাতুড়িপেটা   চাটমোহর   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায় এক শিক্ষার্থী খুন

প্রকাশ: ০৮:২৫ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাস্তা পার হওয়া নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের  জেরে ছুরিকাঘাতে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। নিহত মেহেদী হাসান (১৮) সদ্য এসএসসি পাশ করেছেন।

জানা যায়, মামার সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোভাযাত্রায় এসেছিলেন। যাত্রা শেষ করে ফেরার পথে মিছিলে কথা কাটাকাটি হয় অন্য এক গ্রুপের সঙ্গে। কথা কাটাকাটির জেরে সবার সামনেই সুইচ গিয়ার চাকু চালায় অপর পক্ষ। সেই চাকুর আঘাতে প্রাণ হারায় মেহেদী।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর এলাকায় সংসদ ভবনের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত মেহেদী ছোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পাস করেছেন। এদিকে নিহতের মামা চয়ন  ভাগ্নে হত্যার বিচার চেয়েছেন।

শেরে বাংলা নগর থানার ওসি আব্দুল আহাদ বলেন, ঘটনা শুনেছি। এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


স্বেচ্ছাসেবক   লীগ   শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন