ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ হাসিনা অর্জন ও উন্নয়নের শেষ ঠিকানা : পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:৫৮ পিএম, ১৩ জুন, ২০২২


Thumbnail শেখ হাসিনা অর্জন ও উন্নয়নের শেষ ঠিকানা : পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্জন ও উন্নয়নের শেষ ঠিকানা বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে রাতদিন নিরলসভাবে কাজ করছে। সে কারণেই নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের মর্যাদা বাড়িয়েছে।

সোমবার (১৩ জুন) দুপুরে উত্তরায় ইনস্টিটিউট অব মডেলিং (আইডব্লিউএম) কার্যালয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

এনামুল হক শামীশ বলেন, উন্নত বাংলাদেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য দেশ গড়তে ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ মহাপরিকল্পনার অধিকাংশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ওপর। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দফতর এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলছে।

তিনি বলেন, জাতির পিতার আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়া। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে দেশের অর্থনীতি আজ সমৃদ্ধ। চারদিকে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। যদিও জলবায়ু পরিবর্তনের সর্বাধিক ঝুঁকিতে থাকা পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ বাংলাদেশের পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পানিসম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা ও আগামী প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ বাসযোগ্য দেশ নির্মাণে সবাই কাজ করে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে শতবর্ষী বাংলাদেশ ডেল্টা প্লান-২১০০।

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের জন্য ‘বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ গ্রহণ একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ, যা বর্তমান প্রজন্মের কাছ এবং আগামী প্রজন্মের জন্য সেরা উপহার। এ মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালে আমাদের কী অর্জন করতে হবে; ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে করণীয় এবং ২০৫০ সাল পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। বর্তমান সরকারের শাসনামলে দেশের পানিসম্পদ উন্নয়ন কার্যক্রমের ব্যাপ্তি বহু গুণে বেড়েছে এবং একই সঙ্গে কাজের গুণগতমানও বৃদ্ধি পেয়েছে। আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ সংস্থাসমূহের কার্যক্রমে গতিশীলতার সঞ্চার হয়েছে। আইডব্লিউএম’র গবেষণায় মাধ্যমে আমরা ভাল কাজ করতে সক্ষম হচ্ছি। আপনার সঠিকভাবে কাজ করে বিশ্বমানের কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবেন।

তিনি বলেন, নদীমাতৃক বাংলাদেশের পানি এবং টেকসই উন্নয়ন একে অপরের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। আমাদের দেশ একটি দ্রুত উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে ইতোমধ্যে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। নানাবিধ উন্নয়ন ধারায় আমাদের পানির ওপর নির্ভর করতে হয়। সকল ক্ষেত্রে পানির সমন্বিত ব্যবহার নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে আমাদের টেকসই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

উপমন্ত্রী শামীম বলেন, বর্তমান সরকার পানিসম্পদ উন্নয়নে ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য নিরাপদ পানির নিশ্চয়তা প্রদান করবে এবং পানির দূষণ কমাতে সক্ষম হবে। পানিসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও তা ব্যবহারের মাধ্যমে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ দফতরসমূহ অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে নদীভাঙন রোধ, বন্যা ও কৃষি ব্যবস্থাপনা, নাব্যতা বৃদ্ধিকরণ ও সমন্বিত পানিসম্পদ পরিকল্পনা ইত্যাদি বিষয়ে কার্যকর ও ফলপ্রসূ উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছে।

এ সময় কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আবু সালেহ খান, জহুরুল এইচ খান, এসএম মাহবুবু রহমান, মো. আমিরুল ইসলাম, মো. সোহেল মাসুদ, সারোয়ার জাহান, আশরাফ আলী খান, সামিউন নবী, গৌতম চন্দ্র মৃধা প্রমুখ।


শেখ হাসিনা   উন্নয়ন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, থাইল্যান্ডে আমার সরকারি সফরটি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্বের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।  

বৃহস্পতিবার (০২ মে) গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলে প্রধানমন্ত্রী।

এসময় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, থাইল্যান্ডকে দ্বিপাক্ষিকভাবে এবং আঞ্চলিক জোট আসিয়ানে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে জোরালো অবস্থান নেওয়ায় সহায়তা করবে মর্মে আমি আশাবাদী।

শেখ হাসিনা বলেন, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ সুরক্ষা এবং আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের বিশেষ প্রয়াস হিসেবে সফরটি সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে বলে আমি মনে করি।  

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় সফরের অংশ হিসেবে ২৪ এপ্রিল ব্যাংকক পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী গত সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকক থেকে দেশে ফেরেন।  

সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সফরে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিসহ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা শুরুর বিষয়ে অগ্রগতি, আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধি প্রভৃতি দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়করণে বিশেষ গুরুত্ব পালন করবে। ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশের আসিয়ানের ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’- এর প্রার্থিতা লাভের জন্য এ সফর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।  


প্রধানমন্ত্রী   গণভবন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আমার শক্তি দেশের জনগণ: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:৫০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির উপর আমরা বিশ্বাস করেছি। এবং আমি এটাই বিশ্বাস করেছি যে, জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণই থাকবো ক্ষমতায়। কারণ আমরা ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছি। আমাদের দল কোন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী কোন মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে বের হয়নি।

বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকাল সাড়ে ১১টায় গণভবনে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মানুষের আর্থ সামাজিক যে উন্নয়ন সেটাকে সামনে রেখে আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যে শোষণ ও বঞ্চনার স্বীকার হচ্ছিল তার বিরুদ্ধে দাড়াবার জন্য আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। কাজেই, আওয়ামী লীগ সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করে এটা প্রমাণিত সত্য। যে কারণে যতই চক্রান্ত হয় সে চক্রান্ত হলেও তা আমরা পাশ কাটিয়ে দেশের মানুষকে নিয়ে আবার বিজয় নিয়ে আসি। এখানে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলনই ঘটেছে। যারা গণতন্ত্র নাই, ভোটের অধিকার নাই বলে তারাইতো ভোটের অধিকার মানুষের কেড়ে নিয়েছিল এটা তারা ভুলে যায়। আর অনেকে নানা ধরনের কথা বলে। কেউ উন্নয়ন চোখে দেখে, কেউ দেখে না। কারণ তাদের হয়তো উন্নয়নের ফর্মুলা ভিন্ন।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচন আমরা জনগনের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেই করেছি। এবং বাংলাদেশের পুরো নির্বাচন ইতিহাসটা যদি দেখেন তাহলে ৭৫ এর পর থেকে যতগুলো নির্বাচন, ৭৭ সালের হ্যা না ভোট থেকে শুরু করে যতগুলো নির্বাচন প্রত্যেকটি নির্বাচন একটু ভালো করে তুলনা করলে দেখা যাবে যে, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারী নির্বাচন প্রত্যেক নির্বাচনের তুলনায় সবচেয়ে বেশি অবাধ, সুষ্ঠু এবং জনগনের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার নির্বাচন হয়েছে।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই নির্বাচন যেন প্রভাবমুক্ত হয়। মানুষ যাতে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই দুই দুই বার ফিলিস্তিনের জন্য সহযোগিতা পাঠিয়েছি এবং আরও পাঠাবো। সে প্রস্তুতিও আমরা নিয়েছি। এভাবেই আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে আছি এবং আন্তর্জাতিকভাবে তাদের পাশে দাড়াচ্ছি। যেখানে নির্যাতিত মানুষ সেখানেই বাংলাদেশ আছে।

এর আগে, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে ব্যাংককে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫২ বছরে থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর ছিল এটি।

সফরের দ্বিতীয় দিন গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতিসংঘের এশিয়া প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনইএসসিএপি) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন বাংলাদেশ সরকারপ্রধান।


প্রধানমন্ত্রী   সংবাদ সম্মেলন   থাইল্যান্ড সফর   জনগণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যেখানে নির্যাতিত মানুষ সেখানেই বাংলাদেশ আছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:১৯ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেনে, আমরা ইতিমধ্যেই দুই দুই বার ফিলিস্তিনের জন্য সহযোগিতা পাঠিয়েছি এবং আরও পাঠাবো। সে প্রস্তুতিও আমরা নিয়েছি। এভাবেই আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে আছি এবং আন্তর্জাতিকভাবে তাদের পাশে দাড়াচ্ছি।

বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকাল সাড়ে ১১টায় গণভবনে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গত সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টায় ছয় দিনের থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

এর আগে, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে ব্যাংককে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫২ বছরে থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর ছিল এটি।

সফরের দ্বিতীয় দিন গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতিসংঘের এশিয়া প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনইএসসিএপি) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন বাংলাদেশ সরকারপ্রধান।


প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসনে বিশ্ব সম্প্রদায়কে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি’

প্রকাশ: ১২:০০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

থাইল্যান্ড সফরে সকল ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমি ফিলিস্তিনে অব্যাহত গণহত্যা, মিয়ানমারে চলমান সংঘাত ও রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসনে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলসহ বিশ্ব সম্প্রদায়কে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাই।

বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকাল ১১টায় গণভবনে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১১:৪২ এএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

থাইল্যান্ড সফরের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরতে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবা (০২ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়।   

থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী ২৯ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন।

সফরকালে শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট হাউসে (থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতা, পর্যটন ও শুল্ক সংক্রান্ত বিষয় এবং মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) আলোচনার বিষয়ে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি সই হয়। 


প্রধানমন্ত্রী   থাইল্যান্ড সফর   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন