ইনসাইড বাংলাদেশ

পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের

প্রকাশ: ০৯:৫৪ পিএম, ২৪ জুন, ২০২২


Thumbnail পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের

পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলছে, সেতু নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ২২ হাজার ৫৯৩ পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ৮০ হাজারের বেশি নাগরিকের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা হয়েছে সর্বোচ্চ মানদণ্ড মেনে। 

শুক্রবার (২৪ জুন) সংবাদ মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ মো. আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ানের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনসাধারণের প্রয়োজন, জনস্বার্থে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনে কিংবা রাষ্ট্রের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নেওয়ার জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল কার্যক্রম ভূমি মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায়, এর মাঠ পর্যায়ের দপ্তর - কালেক্টরেট তথা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়। প্রত্যাশী সংস্থার আবেদন মতে ভূমি বরাদ্দ কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে, প্রয়োজন অনুযায়ী প্রযোজ্য ভূমি অধিগ্রহণ আইন, অধ্যাদেশ এবং বিধি অনুসরণে স্বল্প সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণ বা হুকুমদখল করে প্রত্যাশী সংস্থার কাছে দেওয়া হয়।

ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যেন অধিগ্রহণ পরবর্তী পুনর্বাসনসহ নানামুখী সহায়তা লাভ করতে পারেন, সে জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনার সময় ভূমি মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে লিখিত শর্ত নিয়েই প্রত্যাশী সংস্থার (পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে এর নির্মাণ কর্তৃপক্ষ) নিকট জমি হস্তান্তর করে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর অনুশাসন আছে।

ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও ব্যক্তিদের ন্যায়সঙ্গত ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অধিগ্রহণকৃত জমির অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ, অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা, ঘর-বাড়ি ও গাছগাছালির ক্ষতিপূরণ এবং ঘর-বাড়ি সরিয়ে নেওয়ার জন্য সহায়তা দেওয়া ইত্যাদি নিশ্চিত করতে হয়। পদ্মা সেতু প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির মৌজা মূল্যের দেড়গুণ অর্থ পরিশোধসহ উপযুক্ত সব নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পদ্মা সেতু রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলায় এ প্রকল্পের অবস্থান। সেতুর উত্তর প্রান্তে মাওয়া, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ এবং দক্ষিণ প্রান্তে জাজিরা, শরীয়তপুর ও শিবচর, মাদারীপুর।

মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, এবং শরীয়তপুর জেলায় মোট ভূমি অধিগ্রহণের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৬৯৩ হেক্টর এবং বরাদ্দ প্রায় ২ হাজার ৬৯৮ হেক্টর। জমি অধিগ্রহণ, বন্দোবস্ত ও হুকুমদখলের জন্য ৩ হাজার ৪৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের মোট ব্যয় প্রায় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৮ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা। অর্থাৎ, নির্মাণ বয়ের প্রায় ১০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ, বন্দোবস্ত ও হুকুমদখল এর জন্য ব্যয় হয়।

পদ্মা সেতু প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ পরিকল্পনা, পুনর্বাসন কর্মপরিকল্পনা, পরিবেশগত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০০৬ সালে সম্পন্ন করা হয়। ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হয় ২০০৯ সালে। এই প্রকল্পের অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প (ভূমি অধিগ্রহণ) আইন, ২০০৯’ প্রণয়ন করা হয়।

পদ্মা নদীর দুই প্রান্তে আধুনিক নাগরিক সুবিধা সম্বলিত (মসজিদ, বিদ্যালয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ইত্যাদি) ৭টি পুনর্বাসন সাইটে মোট ৩ হাজার ১৪টি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এ পর্যন্ত। এছাড়াও ১০০টি বাণিজ্যিক প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যারা জমি বাবদ ক্ষতিপূরণের টাকা পেয়েছেন, তাদেরকে পুনর্বাসন সাইটের অধিগ্রহণের সময়ের দামে জমি কিনতে হয়েছে। আর যারা জমি বাবদ টাকা পাননি, তাদেরকে প্লট দেওয়া হয়েছে বিনামূল্যে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেককেই ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন সহায়তা এবং ক্ষেত্র বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া জীবনধারণের জন্য দেওয়া হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স, টেইলারিং, মাছ চাষ, হাঁস-মুরগী পালন, গরু-ছাগল পালন, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ড্রাইভিং, ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রশিক্ষণসহ নানা ধরণের প্রশিক্ষণ। জমির মূল্য ছাড়াও বিভিন্ন সহায়তা বাবদ অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা হিসাবে প্রায় ৭৬০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সরকার। সরকারের বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট দপ্তর বা সংস্থার মাধ্যমে পদ্মা সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য এসব সহায়তা নিশ্চিত করে।

পদ্মা সেতু   ভূমি অধিগ্রহণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০২:৩৯ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়নে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই সন্তানসহ মায়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে ডালমারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিস্তারিত জানাতে পারব।

বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে নিয়ামতি ইউনিয়নের ডালমারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে গৃহবধূ সোনিয়া বেগম (৩১), তার ৯ বছরের মেয়ে রেজমি আক্তার ও ৫ বছরের ছেলে সালমান মোল্লা নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।


বিদ্যুৎস্পৃষ্ট   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজধানীর চার এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি: ডিএমপি

প্রকাশ: ০৩:০০ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী ও উত্তরা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ঢাকার ৫০টি থানা এলাকার মধ্যে ১০টি এলাকায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের অপরাধ লক্ষ্য করা যায়।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে ‘কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও সামাজিক আন্দোলন নিয়ে ছায়া সংসদ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। 

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আজকের কিশোর আগামী দিনে নেতৃত্ব দেবে। ৯ থেকে ১৮ বছর বয়সী কেউ অপরাধ করলে আমরা তাকে কিশোর অপরাধী বলছি। এই বয়সী কিশোররা দলবদ্ধভাবে অপরাধ করলে তাকে আমরা বলছি ‘কিশোর গ্যাং’।

তিনি বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম করে থাকে পুলিশ। মসজিদে জুমার দিনে ওসিরা কিশোর গ্যাং বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন।

কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে পুলিশের বিভিন্ন সভা-সমাবেশও করা হয়েছে। স্কুলে-স্কুলে গিয়েও কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে আসল কাজ হবে পরিবার থেকে। পরিবার থেকে মা, বাবা বড় ভাই-বোন এক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।

মোবাইলের দুটি দিক উল্লেখ করে হাবিবুর রহমান বলেন, একটি নেতিবাচক অন্যটি ইতিবাচক। একটি মোবাইল একটি লাইব্রেরি, একটি জ্ঞান ভাণ্ডার। মোবাইলের পজিটিভ দিক শিক্ষার্থীরা যেন ব্যবহার করে সেই শিক্ষাটা অভিভাবকদের দিতে হবে।  

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।


রাজধানী   কিশোর গ্যাং   ডিএমপি   কমিশনার হাবিবুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে তাপদাহে দূর্বিসহ জনজীবন, বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকা’র নামাজ

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail জয়পুরহাটে বৃষ্টির আশায় ইস্তিকার নামাজ আদায়

প্রচন্ড তাপ প্রবাহে জয়পুরহাটে জনজীবন দূর্বিসহ হয়ে পরেছে। জয়পুরহাটে আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী পর্যন্ত উঠানামা করছে।

অতিরিক্ত তাপদাহের কারনে প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন না কেউ। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিন মজুর ও খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষরা। তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মানুষ ডাবের পানি সহ বিভিন্ন পানীয় জাতীয় পান করে তৃষ্ণা নিবারন করছে। পৌরসভার পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে সাধারণ মানুষের জন্য সেলাইন পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এদিকে, বৃষ্টির জন্য ওলামা পরিষদের আয়োজনে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ইস্তিসকার নামাজ আদায় করছেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা। নামাজে ইমামতি করেন জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদে খতিব মাওলানা শরিফ উদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা ওলামা পরিষদের উপদেষ্টা মাওলানা আব্দুল মতিন, সভাপতি মাওলানা আল আমিন, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমিনসহ অন্যরা।


তীব্র তাপপ্রবাহ   ইস্কিকার নামাজ   অতিষ্ট জনজীবন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রোববার থেকে খুলছে স্কুল, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান তাপদাহের মধ্যে রোববার (২৮ এপ্রিল) থেকে খুলছে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। তবে বন্ধ থাকবে সব প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।  

শনিবার (২৭ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

এতে বলা হয়, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলোতে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। 

আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম চলমান থাকবে। এক শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়গুলো প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। দুই শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়গুলোর ১ম শিফট সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট পৌনে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ২৮ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে। চলমান তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখায় যে শিখন ঘাটতি হয়েছে তা পূরণ করতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।


স্কুল   বন্ধ   প্রাক-প্রাথমিক   প্রাথমিক   প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চিফ হিট অফিসার ডিএনসিসির কেউ নন: মেয়র আতিক

প্রকাশ: ০১:৫৬ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীর তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে কাজ করা চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কেউ নন। এমনকি, ডিএনসিসির অফিসে তার জন্য নির্ধারিত কোনও বসার জায়গাও নেই।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বায়ুদূষণ রোধ ও তীব্র দাবদাহে শহরকে ঠান্ডা রাখতে ডিএনসিসির ওয়াটার স্প্রে (পানি ছিটানো) কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিনের নিয়োগ ও বেতন ভাতা প্রসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, আমি দেখছি কয়েকদিন যাবত চিফ হিট অফিসারকে নিয়ে অনেকে বলছেন সিটি করপোরেশন থেকে বেতন পাচ্ছেন, আসলে এটা সঠিক নয়। হিট অফিসার নিয়োগ পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কোম্পানি অ্যাড্রিয়েন আরশট-রকফেলার ফাউন্ডেশন রেসিলিয়েন্স সেন্টার (আরশট-রক) থেকে। সারা বিশ্বে ৭ জন চিফ হিট অফিসার তারা নিয়োগ করেছে। চিফ হিট অফিসার আমাদের পরামর্শ দেবে কিন্তু সরাসরি কাজ করবে না।

মেয়র আতিক বলেন, চিফ হিট অফিসার আমাদের সাজেশন (পরামর্শ) দেবে। কাজ কিন্তু আমাদের সকলকে করতে হবে। হিট অফিসার কোনও কাজ করবে না। সিটি করপোরেশন থেকে তিনি একটি টাকাও পান না। আমি আগেও বলেছি, সিটি করপোরেশনে তার কোনও বসার ব্যবস্থাও নেই। তার কোনও চেয়ারও নেই। 

তিনি আরও বলেন, তারা বিশ্বের ৭টি দেশে নারী হিট অফিসার নিয়োগ করেছেন। আমি তাদের বলেছিলাম নারী কেন নিয়োগ করেছে, তারা বলেছে, নারীরা গরমের অনুভবটা বেশি করতে পারে। এ জন্যই তারা নারী হিট অফিসারদের নিয়োগ করেছে।


চিফ হিট অফিসার   ডিএনসিসি   মেয়র আতিক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন