নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১১ জানুয়ারী, ২০১৮
ওয়ান ইলেভেনে বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা বলেছেন, ‘ওয়ান ইলেভেনের লক্ষ্য ঠিক ছিল কিন্তু বাস্তবায়নের পদ্ধতি ছিল ভুল।’ তারা মনে করেন, ‘রাজনৈতিক বিরোধ নিস্পত্তি না হলে আবারও বাংলাদেশে ওয়ান ইলেভেনের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।’ ওয়ান ইলেভেনে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথা বললে তারা এরকম মন্তব্য করেছেন।
ওয়ান ইলেভেনের তত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন। বাংলা ইনসাইডারকে তিনি বলেছেন, ‘ওয়ান ইলেভেন কারও ষড়যন্ত্র নয়, এটা ছিল রাজনীতিবিদদের সৃষ্টি। রাজনীতিবিদদের অযোগ্যতা, ক্ষমতা লিপ্সা আর ব্যর্থতার ফসল হলো ওয়ান ইলেভেন।’ তিনি দাবি করেন, ‘২০০৭ এ তত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে দেশের মানুষ স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলে, তারা হাফ ছেড়ে বাঁচে।
ওয়ান ইলেভেনের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ওয়ান ইলেভেন ছিল জন আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন।’ তাঁর মতে, ‘যে লক্ষ্য নিয়ে ওয়ান ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল তা অর্জিত হয়েছিল। কারণ ওই সরকার একটি শুদ্ধ ভোটার তালিকা করতে সক্ষম হয়েছে। ভোটার পরিচয় পত্র দিতে পেরেছে এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পেরেছে।’ তিনি মনে করেন, ভুল ত্রুটি সত্বেও ওই সরকার তাঁর অভিষ্টে পৌছুতে পেরেছে।
ওয়ান ইলেভেনের সময় আরেকজন উপদেষ্টা ছিলেন অ্যাডভোকেট হাসান আরিফ। তিনি মনে করেন ‘দুই নেত্রীকে গ্রেপ্তার না করে বরং তাদের দিয়ে রাজনৈতিক সংস্কার করা হলে ভালো হতো।’ তিনি মনে করেন ‘অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিক থেকে ওয়ান-ইলেভেন সরকার সফল। কিন্তু রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। এটা বাইরে থেকে করাও অসম্ভব।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।