ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে শেখ হাসিনার বিকল্প দেখছেন না বিশ্বনেতারা

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail যে কারণে শেখ হাসিনার বিকল্প দেখছেন না বিশ্বনেতারা

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছেন। নিউ ইয়র্কে তিনি ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানরা তার সঙ্গে বৈঠক করছেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছেন। বুধবার রাতে জো বাইডেনের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। সেখানে বাইডেনের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। বাংলাদেশ নিয়ে যখন বিভিন্ন পশ্চিমা দেশগুলোতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশের মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে তোলপাড় চলছে ঠিক সেইসময় শেখ হাসিনা জাতিসংঘ যেন আলো ছড়ালেন। শেখ হাসিনাকে বিশ্ব নেতারা অকুণ্ঠ প্রশংসা ভাসিয়েছেন। বিশ্বনেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রারও প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো এখন আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের দ্বারস্থ হচ্ছে। তারা বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, অবাধ সুষ্ঠ নিরপেক্ষ নির্বাচন ইত্যাদি ইস্যুতে দেশে-বিদেশে কূটনৈতিকদের কাছে নানা রকম অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। ঠিক সেইসময় শেখ হাসিনার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানাচ্ছেন বিশ্বনেতৃবৃন্দ। কি কারণে শেখ হাসিনার এই সমর্থন? এটা স্পষ্ট যে বিরোধী দলগুলো বিশেষ করে জামায়াত-বিএনপিগোষ্ঠী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম অভিযোগ উত্থাপন করলেও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তা এখন পর্যন্ত ইতিবাচকভাবে সাড়া দেয়নি। বরং নানা কারণেই তারা মনে করছে যে, বাংলাদেশের মানবাধিকার, সুশাসন, গণতন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে নানা দুর্বলতা এবং ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। কেন শেখ হাসিনার বিকল্প দেখছেন না বিশ্বনেতারা? এই প্রশ্নের উত্তরে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা পাঁচটি কারণ খুঁজে পেয়েছেন।

১. বাংলাদেশের উন্নয়ন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছে এবং গত ১৩ বছরের বেশি সময় ধরে টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে আত্মপ্রকাশ করেছে। এটি বিশ্বনেতৃবৃন্দের চোখ এড়ায়নি। বিশ্বনেতৃবৃন্দ এটিও মনে করেন যে, এর পিছনে শেখ হাসিনার একক কৃতিত্ব, নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক দূরদর্শিতা রয়েছে।

২. সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা: শেখ হাসিনা তাঁর দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীত্বের পর থেকেই সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করে চলেছেন এবং এ ব্যাপারে তিনি কোনো রকম আপোষ করেননি। এটা বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে প্রশংসিত হয়েছে। বিশেষ করে বিশ্ব যখন জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের বড় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, আফগানিস্তানে বিপর্যয় ঘটেছে তখন শেখ হাসিনার এই অবস্থান সারা বিশ্বে তাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

৩. আন্তর্জাতিক মেরুকরণ: শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক মেরুকরণে একটি ভারসাম্যের অবস্থানে রয়েছেন। বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও এখানে অসাম্প্রদায়িকতার পক্ষে তিনি অবস্থান নিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বিভক্ত বিশ্বে তিনি এখনও একটি ভারসাম্যের প্রতীক হিসেবে অবস্থান করছেন। এ কারণেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ তাকে অন্যরকম একটি মর্যাদা দিচ্ছে।

৪. রোহিঙ্গা ইস্যু: রোহিঙ্গা ইস্যুতে শেখ হাসিনা বিশ্বে নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় দেওয়া এবং বছরের পর বছর তাদেরকে ভরন-পোষণ করার মধ্য দিয়ে তিনি একজন বিশ্বনেতায় উদ্ভাসিত হয়েছেন। বিশ্বনেতৃবৃন্দ জানেন যে, শেখ হাসিনার কারণে এই রোহিঙ্গারা আশ্রয় পেয়েছে এবং একটি মানবিক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে।

৫. বিরোধী নেতার অভাব: বিশ্বনেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প দেখছেন না, তার একটি বড় কারণ হলো বাংলাদেশের রাজনীতিতে এই মুহূর্তে কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার বিকল্প কোনো নেতৃবৃন্দকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেখা যাচ্ছে না।

আর এই পাঁচ কারণেই বিশ্বনেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প দেখছেন না। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ক্ষমতায় থাকার প্রেক্ষিতে নানা সমালোচনার পরও শেখ হাসিনা এখনও বিশ্বনেতাদের প্রথম পছন্দ।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ জামালের জন্মদিনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ১১:৫৩ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন উপলক্ষে তার কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে সংগঠনের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ শহীদ শেখ জামালের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

শেখ জামাল ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমী এবং একজন ক্রীড়াবিদ।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ওইদিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। পরদিন ১৫ আগস্ট কাক ডাকা ভোরে দিনের প্রথম সূর্য রশ্মি ধানমন্ডি লেকের পানিকে উজ্জ্বল করার আগেই ঘাতকের বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে সস্ত্রীক শহীদ হন শেখ জামাল।

শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে আজ সকাল থেকে বনানী কবরস্থানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে।


শেখ জামাল   স্বেচ্ছাসেবক লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে

'মাদক সেবন বন্ধ কর, সুশীল সমাজ গড়ে তোল' এই স্লোগানে জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে জেলার সদর উপজেলার মাঝিপাড়া গ্রামে মাঝিপাড়া সমাজ কল্যাণ সংস্থা আয়োজিত মাদক বিরোধী এই মানববন্ধন করা হয়।

এসময় মাঝিপাড়া সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এমদাদ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির, ভাদসা ইউপি চেয়ারম্যান সরোয়ার হোসেন স্বাধীন, সংস্থার সহ সভাপতি আমিনুর রহমান বুলু, সাধারণ সম্পাদক সামছুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।

অনুষ্ঠানে যুবক ছেলে ও মেয়েরা সেই সাথে অভিভাবকরা হাত তুলে মাদককে না বলে ভাদসা ইউনিয়নকে মাদকমুক্ত ঘোষণা করেন।


মাদক   মাদক বিরোধী   মানববন্ধন   মাদক মুক্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে বাল্য বিয়ে না দেয়ায় ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ

প্রকাশ: ১১:১১ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail অভিযুক্ত বখাটে রক্তিম

সিরাজগঞ্জে বাল্য বিয়ে না দেয়ায় দশম শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। গত রবিবার (২১ এপ্রিল) সকালে সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের গোশালা রোডের সিটি হাসপাতাল এলাকা থেকে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়।

 

এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা হয়েছে। ওই ছাত্রীর মা ছালমা খাতুন বাদী হয়ে তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের পুংরৌহালী গ্রামের বখাটে রক্তিম (১৯), রক্তিমের পিতা আফজাল হোসেন (৫৫) ও তার বড় ভাই রুবেল হোসেনের (৩৩) বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।

 

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মামলার পর আসামিদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে স্কুল ছাত্রী উদ্ধার ও জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

 

মামলার এজাহারে বলা হয়, ঘটনার দিন সকাল পৌনে ১০ টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহরের হোসেনপুর বাসা থেকে প্রাইভেট পড়ার উদ্দ্যেশ্যে গোশালা রোডের সিটি হাসপাতাল এলাকায় পৌঁছালে ওই ছাত্রী ও তার আট বছর বয়সী ছোট বোনের মুখে গামছা পেছিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে জোড়পূর্বক সিএনজিতে তুলে নেয় আসামিরা। এরপর ছাত্রীর ছোট বোন এমএস মুমতাহাকে বিকেল পৌনে ৩ টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহীদ শামসুদ্দিন স্টেডিয়ামের পাশে তারা রেখে চলে যায়। পরবর্তীতে মুমতাহা বাসায় ফিরে তার মা ছালমা খাতুনকে এ ঘটনা জানায়।

 

অপহৃত ছাত্রীর মা ছালমা খাতুন তার মেয়ে উদ্ধার ও জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেন, ‘আমার দুটি মেয়ে, কোন ছেলে সন্তান নেই। স্বামী অসুস্থ্য হয়ে বিছানায়। আমাদের প্রায় ১০ বিঘা ফসলি জমি ও এক কোটি টাকা মূল্যের একটি দ্বিতল বাড়ি রয়েছে। মূলত এ সম্পত্তির লোভে পড়েই ১ বছর আগে রক্তিমের পরিবার বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু সেই বিয়ের প্রস্তাবে আমরা রাজি হয়নি। কারণ আমার মেয়ের এখনও বিয়ের বয়স হয়নি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই প্রস্তাবের কিছুদিন পরই আমার মেয়েকে তারা অপহরণ করেছিল। পরে পুলিশের সহযোগীতায় উদ্ধার করেছিলাম।’

 

এ ঘটনার পর আমার মেয়ের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে সিরাজগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে মেয়েকে শাহীন স্কুলে ভর্তি করিয়েছি। কিন্তু এখানে ভর্তি করার কয়েক মাস পর বখাটে রক্তিম শহরে একটি বাসা ভাড়া নেয়। এ বাসা ভাড়া নিয়ে আমার মেয়ের স্কুল ও প্রাইভেটে আসা যাওয়ার পথে পিছু নেয় এবং বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এ প্রস্তাবটি মেয়েও নাকচ করে।

 

এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত রক্তিমের বড় ভাই রুবেল হোসেন এ অপহরণের কথা অস্বীকার করে বলেন, ওই ছাত্রীর সাথে আমার ভাইয়ের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কারণ ওরা দুজন এলাকার একই স্কুলে পড়তো।


ছাত্রী অপহরণ   বাল্য বিয়ে   থানায় মামলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ

প্রকাশ: ১০:৫০ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীরা

জয়পুরহাটে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে এক দম্পতির বিরুদ্ধে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেছেন জয়পুরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান।

তার অভিযোগ, জয়পুরহাট শহরের নতুনহাট সরদারপাড়া এলাকার আবু হেনা ফুল মিয়া তার স্ত্রী সেলিনা আক্তার ও শ্বশুর আনোয়ার হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে প্রতারণা সিন্ডিকেট গড়ে তুলে প্রায় ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তিনি নিজেও এর শিকার। ৫ লাখ টাকার ভুয়া চেক দিয়ে তার সঙ্গেও প্রতারণা করা হয়েছে। একইভাবে সরকারি-বেসরকারি অফিসে চাকরি দেওয়ার নামে নানা প্রতারণা করে এলাকার বিভিন্ন জনের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন আবু হেনা ফুল মিয়া।

এ বিষয়ে প্রতারণার শিকার হওয়া ব্যক্তিরা একাধিক মামলা করলেও তাদের কোনো শাস্তি হয়নি। বরং অভিযুক্ত আবু হেনা ফুল মিয়া বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দাবি করে ছাপানো ভিজিটিং কার্ড এলাকায় বিতরণ করে নিজেকে ক্ষমতাবান বলে প্রচার করছেন।

এ অবস্থায় আবু হেনা ফুল মিয়া ও তার স্ত্রী এবং শ্বশুরের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আত্মসাৎ করা অর্থ উদ্ধারসহ তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ঐ আইনজীবী।

সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী ফরিদুজ্জামান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগী ফারহানা মুশতারি, এসএম রাশেদুল হাসান ও জুয়েল হোসেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত দম্পতির বাসায় গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি।


চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার   অর্থ আত্মসাৎ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পটুয়াখালীতে ২ ইউনিয়নে চলছে ভোট গ্রহণ


Thumbnail পটুয়াখালীতে ইউপি নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন কমলাপুর ও ভুড়িয়া নামের দুটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে।

 

রবিবার (২৮এপ্রিল) সকাল ৮ টায় থেকে শুরু হয় ভোট গ্রহণ। নিরবচ্ছিন্ন ভাবে ভোট গ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

 

ভুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, সংরক্ষিত সদস্য ৯, সাধারণ সদস্য ২৫জন ও কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, সংরক্ষিত সদস্য ৮, সাধারণ সদস্য ২৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

 

 উপজেলার দুই ইউনিয়নে ১৮টি ভোট কেন্দ্রে যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ১২জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ৪ প্লাটুন বিজিবি, প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ৮ জন পুলিশ সদস্য, ১৭ আনসার সদস্য সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন। র‌্যাবের টিম এবং পুলিশের স্ট্রাইকিং ফোর্স সহ কাজ করছে সাদা পোশাকধারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ।

 

স্থানীয় ভোটাররা জানান, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ থাকে তাহলে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারবেন তারা।


ইউপি নির্বাচন   ভোটগ্রহণ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন