ইনসাইড বাংলাদেশ

জমে উঠেছে লক্ষ্মীপুর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন


Thumbnail জমে উঠেছে লক্ষ্মীপুর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন

নানা শঙ্কা আর উদ্বেগ পার করে ২৪ অক্টোবর  (সোমবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতি নির্বাচন। দীর্ঘ প্রায় এক যুগ পর এ নির্বাচনকে ঘিরে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি স্থানীয়দের মাঝেও দেখা দিয়েছে খুশির আমেজ। পুরো বাজার ঘিরে পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে, প্রচার প্রচারণায় মুখর প্রার্থীরা। কথার বুলি আর নানা প্রতিশ্্রুতি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা।

সাড়ে ১৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দত্তপাড়া ইউনিয়নের দত্তপাড়া বাজারটি একটি ঐতিহ্যবাহী বাজার। বিভিন্ন প্রাচীন ও ঐতিহ্যতম কলেজ , স্কুল , মাদ্রাসা ও  মন্দির নিয়ে গঠিত এ ইউনিয়নটি সবার চিরচেনা। সন্ত্রাসের জনপথ খ্যাত এ ইউনিয়নের রাজনীতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ হতো এ বাজারকে ঘিরে। এক সময়কার জমজমাট বাজার কালের বিবর্তনে হারিয়ে বসেছে তার ঐতিহ্য। 

সকল জল্পনা কল্পনা শেষে নানা চড়াই উতড়াই পেরিয়ে একটি সুষ্ঠু ও ব্যবসায়ী বান্ধব কমিটি উপহার দিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী দত্তপাড়া বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি নির্বাচন ঘোষণা করেন দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম কামাল উদ্দিন। 

এনির্বাচনে সভাপতি পদে ৬ জন, সহ-সভাপতি পদে ৪ জন, সম্পাদক, যুগ্ন সম্পাদক, সাংগঠনিক, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, ক্রীড়া ও প্রচার সম্পাদক এবং দপ্তর সম্পাদক পদে ৩ জন করে, কোষাধ্যক্ষ ও ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদে ২ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৮ জনসহ মোট ১২টি পদে ৪০জন প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।

তবে ভোটাররা বলছেন, সৎ, যেগ্য ও নেতৃত্বের গুণাবলী এবং দুঃসময়ে যাকে কাছে পেয়েছেন তাকেই নির্বাচিত করতে চান। 

গোলাপ ফুল প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী যুগ্ন সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন বলেন, অবহেলিত বাজারটিকে ব্যবসা বান্ধব করতে এ নির্বাচনটি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। ব্যবসায়ীরা সঠিক নেতৃত্ব এনে দত্তপাড়ার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনবে বলেও মনে করেন এই ব্যবসায়ী।

তবে ভোটের অংকে সভাপতি পদে তরুণ নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেয়ার ব্যাপারে আশাবাদী সভাপতি প্রার্থী চেয়ার প্রতিকের মনির হোসেন রুবেল।

নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য ইব্রাহিম খলিল জানালেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয়া হবে

লক্ষ্মীপুর   ব্যবসায়ী   নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে বহুমুখী ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:২৮ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সরকার বহুমুখী ব্যবস্থা নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১১ মে) দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য। সম্পদের সীমাব্ধতা মাথায় রেখে কীভাবে উন্নয়ন সচল রাখা যায় সেদিকে প্রকৌশলীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া যেকোন প্রকল্প সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হওয়ার দিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং নিজস্ব বাজার সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।

বিস্তারিত আসছে...


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ   আইইবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কক্সবাজারে সুপেয় পানির তীব্র সংকট


Thumbnail

খরা মৌসুম শুরু হওয়ার পূর্বেই কক্সবাজারে পানীয় জলের তীব্র সংকট সৃষ্টি হয়েছে। শুকিয়ে গেছে জেলার ১ লাখ ৩০ হাজার অগভীর নলকূপের পানি। আর তীব্র গরমে এ পানি সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

 

তবে সংকট উত্তরণে সামুদ্রিক লোনা জলকে পরিশোধন করে স্বচ্ছ পানি সরবরাহের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর প্রকল্প গ্রহনের জন্য গবেষণা কার্যক্রম চলছে বলে জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কক্সবাজারের সহকারী প্রকৌশলী মনজুর আলম। তিনি আরো বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের পাশাপাশি অতিমাত্রায় ভূ-গর্ভের পানি উত্তোলনে জেলার বিভিন্ন স্থানে দিন দিন পানির স্তর ক্রমাগতভাবে  নিচে নামছে।

 

জেলার অনেক এলাকায় নলকূপ গুলোতে পানি ওঠা বন্ধ রয়েছে। পানি উঠছে না বৈদ্যুতিক মোটরেও। পানির জন্য গ্রামের পর গ্রামে লোকজনের মধ্যে হাহাকার চলছে। যে পাড়ার নলকূপে পানি উঠছে, সেখানে দূর-দূরান্ত থেকে এসে লাইন ধরে খাবার পানি সংগ্রহ করছেন ভুক্তভোগীরা।

 

কক্সবাজার শহরে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ার পাশাপাশি বাড়ছে লবণাক্ততা। এতে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্যের ওপর প্রভাব পড়ছে চরমভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে পানিতে ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়া বেড়ে গিয়ে পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন ডা, আবদুর রহমান।

 

সুপেয় পানি সংকট উদ্বেগজনক জানিয়ে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর বলছে, কক্সবাজারে এই সংকট মোকাবিলায় তারা কাজ করছেন।

 

কক্সবাজারের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুল হান্নান জানান, বর্তমানে কক্সবাজারে তাপমাত্রা উঠানামা করছে ৩৯ দশমিক ৮  থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয় সূত্র মতে, ২০১৭ সালে উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জরুরি ভিত্তিতে পানি সরবরাহ করতে তারা বিভিন্ন ক্যাম্পে তিন হাজার অগভীর, ৮০টি গভীর এবং এনজিও সংস্থা আরও ২০০টি গভীর নলকূপ স্থাপন করে। প্রতিদিন রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য ৩০ লাখ লিটার পানি উত্তোলন করা হচ্ছে।   অতিমাত্রায় পানি উত্তোলন ও তীব্র গরমের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসানো ৯০ শতাংশ অগভীর নলকূপ থেকে এখন পানি উঠছে না।

 

টেকনাফের হ্নীলা, টেকনাফ সদর, বাহারছড়া, সাবরাং, হোয়াইক্যং ইউনিয়নের লেদা, দমদমিয়া এলাকায় সবচেয়ে বেশি সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এরসঙ্গে যোগ হয়েছে লবণাক্ততা।

 

উখিয়ায় দিন দিন পানির স্তর নিচে নামছে। কক্সবাজারের ঈদগাঁও সদর, পোকখালী, গোমাতলী, ইসলামপুরের অনেক নলকূপে পানি উঠছে না। অকেজো হয়ে গেছে অনেক বৈদ্যুতিক মোটরও।

 

কক্সবাজার শহরের নুরপাড়া, মাঝিরঘট, টেকপাড়া, নতুন বাহারছড়া, বদরমোকামসহ বিভিন্ন এলাকায় সুপেয় পানির অভাব দেখা দিয়েছে। অনেক স্থানের পানি পান তো দূরের কথা, গৃহস্থালি কাজেও ব্যবহার করা যাচ্ছে না।

 

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা, ধরা কক্সবাজারের আহবায়ক ফজলুল কাদের চৌধুরী বলেন, রোহিঙ্গাদের কারণে ধ্বংস করা হয়েছে প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি। একইসঙ্গে প্রতিদিন ভূগর্ভ থেকে যে পরিমাণ পানি উত্তোলন করা হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে মাটির নিচে সুপেয় পানি পাওয়া যাবে না। শুধু তাই নয়, বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি হওয়ায় বাড়ছে পানির লবণাক্ততা। এখান থেকে রক্ষা পেতে হলে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।

 

উখিয়া উপজেলা সদর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী বলেন, উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের উপকূলীয় এলাকা এবং পাহাড়বেষ্টিত গ্রামগুলোতে সুপেয় পানির অভাব দেখা দিয়েছে। নলকূপ অকেজো হওয়ার পাশাপাশি অকেজো হয়ে গেছে অনেক বৈদ্যুতিক মোটরও।

 

একইভাবে পানি সংকট চলছে কুতুবদিয়া, মহেশখালী, সোনাদিয়া দ্বীপেও। পুরো শুকনা মৌসুমজুড়ে এটি চলমান থাকতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন দ্বীপের বাসিন্দারা।

 

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. নোবেল কুমার বড়ুয়া বলেন, লবণাক্ততা বাড়লে পান অযোগ্য পানিতে ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়া বেড়ে যেতে পারে। ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়া বায়বীয় ও অবায়বীয় দুই অবস্থাতেই থাকতে পারে। এ ব্যাকটেরিয়ার কারণে মূত্রনালীতে সংক্রমণ, রক্তে বিষক্রিয়া, মেনিনজাইটিস টাইফয়েড, ডায়রিয়া, বমি ও রক্তযুক্ত মল, মূত্রত্যাগের সময় ব্যথা, প্রস্রাবে দুর্গন্ধ এবং প্রচণ্ড জ্বর হতে পারে।

 

কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সুপেয় পানি সংকট দূর করতে রেইন ওয়েটার হার্ভেস্টিং প্রকল্প চলমান। বিশেষ করে রোহিঙ্গা-অধ্যুষিত উখিয়া-টেকনাফের বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এরইমধ্যে উখিয়ার পালংখালীতে ৬০০ একর জমি লিজ নিতে প্রস্তাব করা হয়েছে।

 

তিনি আরও জানান, টেকনাফ, উখিয়া এবং কক্সবাজার শহর ও উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিতে পারে এমন শঙ্কায় ওয়াটার-এনার্জি-লাইভলিহুড (ওয়েল) নামে একটি প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়েছে। চলমান রয়েছে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্প। সব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সুপেয় পানি সংকট দূর হবে। একইসঙ্গে সাগরের লবণাক্ত পানি পরিশোধন করে কীভাবে ব্যবহার করা যায় তা নিয়েও পরিকল্পনা রয়েছে। এ বিষয়ে কয়েকদফা উচ্চ পর্যায়ের গবেষণা টীম কক্সবাজারের পানীয় জলের সংকট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছেন। 

কক্সবাজার যেহেতু পর্যটন জোন, এখানে সারা বছর গড়ে লক্ষাধিক বহিরাগত লোকজন অবস্থান করেন।জেলার লোক সংখ্যা প্রায় ২৭ লাখ ও রোহিঙ্গা ১৪ লাখ সব মিলিয়ে ৪২ লাখ লোকের চাহিদা মেটাতে  যে পরিমাণ পানি প্রয়োজন তার ৩৫ শতাংশ পানি পাওয়া যাচ্ছে শুধু।  আগামী দিনের চাহিদা মাথায় রেখে কক্সবাজারে সূপেয় পানির জন্য বৃহত্তর প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর নুরুল আবছার। একটি বেসরকারি সংস্থার জরিপ অনুযায়ী কক্সবাজার জেলায় সরকারী বেসরকারি ও এনজিও সংস্থার দেয়া গভীর অগভীর নলকূপ রয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে এর মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার গভীর অগভীর নলকূপে পানি পাওয়া যাচ্ছে না।


সুপেয় পানি   বিশুদ্ধ পানি   সংকট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:১৩ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১১ মে) সকাল ১০টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে এই কভেনশনের উদ্বোধন করেন তিনি।

এবারের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’। কনভেনশনের মূল আকর্ষণ ‘দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফরমিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনার।

পাঁচ দিনব্যাপী আয়োজিত ৬১ তম কনভেনশনে সমাপনী অনুষ্ঠান, জাতীয় সেমিনারের উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্ব, শহীদ প্রকৌশলী পরিবারের সংবর্ধনা, চারটি স্মৃতি বক্তৃতাসহ বিদেশি অতিথিদের সংবর্ধণা এবং বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে।

সোমবার দুপুর আড়ায়টায় জাতীয় সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিকাল সাড়ে তিনটায় কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ কাদের।


আইইবি   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেড় ঘন্টার বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা

প্রকাশ: ১১:৫৯ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

টানা তীব্র তাপদাহের পর বেশ কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও গুড়ি গুড়ি, আবার কোথাও শিলাবৃষ্টি। এরই ধারাবাহিকতায় আজ সাত সকালে বজ্রসহ বৃষ্টি দেখা দিয়েছে রাজধানী ঢাকাতে।

শনিবার (১১ মে) ভোর থেকেই অন্ধকার নেমে আসে ঢাকাজুড়ে। সকাল সাড়ে ৭টার পর থেকে শুরু হয় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি। যা চলে প্রায় সাড়ে ৮টা পর্যন্ত। আর দেড় ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা।

মালিবাগ, শান্তিনগর, সায়াদাবাদ, শনির আখড়া, পুরান ঢাকা, বংশাল, নাজিমুদ্দিন রোড, ধানমন্ডি, মিরপুর ১৩, হাতিরঝিলের কিছু অংশ, আগারগাঁও থেকে জাহাঙ্গীর গেট যেতে নতুন রাস্তায়, খামারবাড়ি থেকে ফার্মগেট, ফার্মগেট-তেজগাঁও ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা, মোহাম্মদপুরের কিছু অংশ, মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায়, মোহাম্মদপুর, ইসিবি, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। সকালে যারা কাজে বের হয়েছিলেন বৃষ্টির কারণে তাদের পড়তে হয়েছিল ভোগান্তিতে।

সকালে বৃষ্টির পর হাতিরঝিলের অংশ দিয়ে কারওয়ানবাজারে অফিসে যাওয়া হাসিবুল ইসলাম বলেন, আমি কয়েকজায়গায় জলাবদ্ধতা পেয়েছি, এছাড়া আমার সহকর্মীরাও জানিয়েছে তাদের বেশিরভাগই পথে আসার সময় বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখেছে এবং ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।

এদিকে সকাল সকাল কাজে বের হওয়া অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি ভিডিওসহ জলাবদ্ধতার কারণে নিজেদের ভোগান্তির কথা তুলে ধরে পোস্ট করেছেন। সেই পোস্টগুলোতেও বিভিন্নজন বিভিন্ন এলাকার কথা উল্লেখ করেছেন।


রাজধানী   ঢাকা   বৃষ্টি   বজ্রপাত   শিলাবৃষ্টি   জলাবদ্ধতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’

প্রকাশ: ১১:০৬ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিদ্যুৎ জ্বালানি খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, তেলের দাম প্রতি মাসে কমবে বা বাড়বে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের দামও বছরে চারবার কমবে-বাড়বে। প্রয়োজনে ঢাকা আশপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামনের হিটওয়েভের জন্য প্রস্তুতি আছে। সময়মতো অর্থের জোগান দেওয়া হলে কোনো সমস্যা হবে না। প্রয়োজন হলে ঢাকা এবং আশপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে।

তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, তেলের দাম প্রতি মাসে কমবে বা বাড়বে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের দামও বছরে চারবার কমবে-বাড়বে। কারণ, ধীরে ধীরে বিদ্যুতের ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে সরকার।

ডলারের দাম বাড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বিদ্যুৎ জ্বালানিতে বাড়তি চাপ তৈরি হবে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।


তেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন