দুর্বৃত্তের
ছুরিকাঘাতে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আশফাকুর রহমান চৌধুরী শাতিল (১৯) নামে বি
এন স্কুল এন্ড কলেজের এইচএসসি
পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ
ঘটনায় আরো দুইজন আহত হয়েছেন। আহতরা
হলেন সোয়াইব (১৮)
ও রূপম দত্ত (১৯)। তারা ঢাকা পলিটেকনিকেল ইনস্টিটিউটের
সিভিল চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। রবিবার রাত ৮টার দিকে
ডিআইটি প্রজেক্ট ১৩ নম্বর রোডে
এ ঘটনা ঘটে।
বাড্ডা
জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার তয়াছির জাহান বাবু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আহত
রূপম দত্ত জানাযন, ‘তিন
দিন আগে মেরুল বাড্ডার
রকি নামে এক যুবককে
নাম ধরে ডাকায় আমার
সাথে দ্বন্দ্ব হয়। পরে আমার
গলায় রকি চাকু ধরেছিল
সেটি শাতিল দেখে ফেলেছিল।’
রূপম
আরও বলেন ‘আজ রাতে রকি
কয়েকজন নিয়ে এসে ১৩
নম্বর রোডে আসে। রকি
বলে, ওই বেটা বিচার
দিছোস কার কাছে? এরপর
আমাকে চড় থাপ্পড় মারতে
থাকে। তা দেখে শাতিল
এগিয়ে গেলে তাকে বাম
পায়ের রানে সোয়াইবের বুকে
ও আমার পিঠে ছুরিকাঘাত
করে আহত করে।’
নিহতের
কাকা হিল্লোল চৌধুরী জানান, ‘সন্ধ্যায় শাতিল পড়তে বসছিল। বারবার বাইরে থেকে বন্ধুরা ফোন
দিচ্ছে। পরে শাতিল বলে
একটু দেখা করে আসি
কি ঘটনা। পরে খবর পাই
ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছে। শাতিল
বিএন কলেজের কমার্সের পরীক্ষার্থী ছিল।’
শাতিল
৬১ নং মেরুল বাড্ডায়
থাকতেন। তার বাবার নাম
মনিরুজ্জামান চৌধুরী সজল, তিনি ট্রান্সকম
ডিস্ট্রিবিউশনের সেলসম্যান। গ্রামের বাড়ি ঢাকার দোহার উপজেলার জয়পাড়া গ্রামে। এক ভাই ও
এক বোনের মধ্যে সে বড়। নয়
মাস আগে তার মা
ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে
মারা যান।
এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত ছুরিকাঘাত বাড্ডা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।