প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ
করা হয়েছে বলেই করোনাকালে কোনো
কাজ থেমে থাকেনি। এবার আমাদের
টার্গেট আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
সোমবার
(১২ ডিসেম্বর) ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০২২ এর
উদ্বোধনী ও পুরস্কার প্রদান
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এদিন প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে জয় সিলিকন টাওয়ার,
বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম এবং বরিশালে শেখ
কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার
উদ্বোধন করেন।
তিনি
বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি মৌলিক স্তম্ভ। এক, স্মার্ট সিটিজেন।
প্রতিটি নাগরিক (সিটিজেন) প্রযুক্তি ব্যবহারে হবে দক্ষ এবং
উপযোগী। দুই, স্মার্ট ইকোনমি।
আমাদের অর্থনীতির সব লেনদেন ও
ব্যবহার হবে প্রযুক্তি নির্ভর।
তিন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট। সরকারি সব সুযোগ সুবিধা
ও কর্মকাণ্ড হবে প্রযুক্তর নির্ভর,
প্রযুক্তির ব্যবহার হবে সর্বত্র। এবং
সবশেষ স্মার্ট সোসাইটি। আমাদের পুরো সমাজটাই হবে
প্রযুক্তি বান্ধব।
প্রধানমন্ত্রী
বলেন, আমার বয়স হয়েছে।
যেকোনো সময় চলে যেতে
পারি। কিন্তু আমি বসে নেই।
পরিকল্পনা করে পরবর্তী প্রজন্মের
জন্য সুন্দর পথ পদর্শন করে
যাচ্ছি। বেঁচে থাকলে বাস্তবায়ন করবো, না হয় আমাদের
তরুণরা করবে।
শেখ
হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হয়েছে বলেই
করোনাকালে কোনো কাজ থেমে
থাকেনি। আমার অফিস থেকে
শুরু করে আদালত, বিশ্ববিদ্যালয়,
সরকারি অফিসসহ সবকিছু ভার্চুয়ালি চলমান ছিল।
ফ্রিল্যান্সারদের
স্বীকৃতি ও তাদের উপার্জনের
বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন,
বিয়ের সময় বলতো জামাই
কী চাকরি করে? যদি বলা
হতো ফ্রিল্যান্সিং; মাসে ২/৩
লাখ টাকা উপার্জন করে।
এরপর যতই বুঝানো হোক।
তারপরও তো ফ্রিল্যান্সিং। কেউ
বুঝতে চাইতো না। তখন আমরা
এটার স্বীকৃতিও দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে বলে এটা (ফ্রিল্যান্সারদের
আয় দেশে আনা) সহজ
করে দিয়েছি। তাদের আর এখন টাকা
পেতে অসুবিধা হয় না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি সফর যুক্তরাষ্ট্র সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র রাজিব হত্যা ও তানভীর হোসেন তান্নার উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের আয়োজনে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৩ মে) সকালে নাগরপুর সদর সড়কে (রিক্সা স্ট্যান্ড) দাঁড়িয়ে প্রায় শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সদস্যদের অংশগ্রহণে এই প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় নিহত রাজিবের মা রাজিয়া বেগম বলেন, ‘তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার সন্তানকে হত্যা করে আমার বুক খালি করা হয়েছে। আমি হত্যার সাথে জড়িতদের ফাঁসি চাই।’
নাগরপুর উপজেলার সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সুজায়েত হোসেন জানায়, ‘একই দিনে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে নৃশংস ভাবে হত্যা ও আরেকজন সন্তানের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তাকে পঙ্গু করার চেষ্টা করা হয়েছে। এরই প্রতিবাদে আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই তীব্র গরমের মধ্যেও সড়কে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সদস্যরা আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সংশ্লিষ্ট ঘটনার জড়িত ও মূল পরিকল্পনাকারীদের দ্রুত সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
উক্ত কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকাদ্দেস আলী, আলম মিয়া, নজরুল ইসলাম বাদশা খন্দকার আ. করিম, আক্তার হোসেন ভূইয়া, মো: নাজমুল হোসেন খান মো. আব্দুল মতিন ছামি, টাঙ্গাইল জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সহ সভাপতি আজিজুল হক বাবু সাধারণ সম্পাদক শাকিল কবির সোহেল যুগ্ন সম্পাদক মো মোস্তাফিজুর রহমান রিপন বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সহ উপজেলার অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সকল ইউনিয়ন পরিবার পরিবারের সদস্য বৃন্দরা।
উল্লেখ্য, গত ২ মে তারিখে ভাদ্রা ইউনিয়নে গাছের বেল পাড়াকে কেন্দ্র করে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলম মিয়ার ছেলে রাজিব হোসেন নিহত হয়। একই দিনে সলিমাবাদ ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাআলম মিয়া ছেলে তানভীর হোসেন তান্না উপর সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয় এবং বর্তমানে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
মুক্তিযুদ্ধা পুত্র হত্যা মানববন্ধন
মন্তব্য করুন
গোপালগঞ্জে
জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ মে) সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জের
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায়
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এ কর্মশালার আয়োজন
করে।
নিরাপদ
খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করণ প্রকল্পের আওতায়
অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান
অতিথির বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য
কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব।
গোপালগঞ্জের
জেলা প্রশাসক কাজী মহবুবুল আলমের
সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় গোপালগঞ্জ
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান, অতিরিক্ত
পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো.
খায়রুল আলম ও শুভেচ্ছা
বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য
কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ
খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন।
কর্মশালায়
জনপ্রতিনিধি, হোটেল রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী, খাদ্য ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী ও সরকারি কর্মকর্তারা
অংশগ্রহণ করেন।
নিরাপদ খাদ্য কর্মশালা জনসচেতনতা
মন্তব্য করুন