দেশে জ্বালানির সংকট থাকার কারণে বিদ্যুৎ
উৎপাদন কমিয়েছে সরকার। বিদ্যুতের ঘাটতি সমন্বয় করতে গত ১৯ জুলাই থেকে চলছে শিডিউল করে
এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। ডিসেম্বরে এসে লোডশেডিং অনেকটাই কমে এলেও এখনো লোডশেডিং হচ্ছে
কোনো কোনো এলাকায়।
ঢাকার দুই বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার মাঝে
ডিপিডিসি জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ডিপিডিসি এলাকায় কোনো লোডশেডিং নেই। এনএলডিসি কর্তৃক
কম বরাদ্দ প্রাপ্তির ভিত্তিতে লোডশেডিং আরোপিত হতে পারে। হালনাগাদ তথ্য জানার জন্য
সময়ে সময়ে ডিপিডিসির ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) ডিপিডিসির ওয়েবসাইটে
থাকা বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অন্যদিকে ঢাকার আরেক বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ডেসকো
তাদের এলাকায় কোথায়, কখন লোডশেডিং করবে, সে শিডিউল জানিয়ে দিয়েছে।
এতে দেখা গেছে, গুলশান, বনানীসহ বেশকিছু
এলাকায় আজ ২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হতে পারে। আজকের সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল জানতে ডেসকোরগ্রাহকরা ক্লিক করুন এখানে।
লোডশেডিং বিদ্যুৎ ঘাটতি ডিপিডিসি ডেসকো
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকা সফর
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. লায়েক আলী বলেন, তীব্র গরমের পর বৃষ্টি হলেও শিলাবৃষ্টির কারণে আমার বসত ঘরের টিনের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ফসলেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গাড়ি চালক সৈকত বলেন, শিলাবৃষ্টিতে গরম কমলেও আমার গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে।
হবিগঞ্জ কালবৈশাখী ঝড় শিলাবৃষ্টি
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।