স্বাস্থ্য ও
পরিবার কল্যান মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের স্বাস্থ্য সেবা শিক্ষা অনেক এগিয়ে
গেছে। অনেক মেডিকেল কলেজ হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে, জেলা হাসপাতালগুলো ২৫০ শয্যা
বিশিষ্ট হয়েছে। অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতিও পেয়েছি আমরা। তবে কিছুটা ঘাটতি এখনও রয়ে গেছে।
শিক্ষা এবং চিকিৎসার মানে এখনও ঘাটতি রয়েছে। এ জায়গা গুলোতে আমাদের মান উন্নয়ন প্রয়োজন।
মঙ্গলবার
(১৩ ডিসেম্বর) দুপুর ১টায় রাজধানীর নিপসম
মিলনায়তনে "খুরসিদ'স ডিকোডিং সার্জারী"
বাইয়ের ২য় সংস্করনের মোড়ক
উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতায় তিনি এ কথা
বলেন।
চিকিৎসার মান
উন্নয়ন হলে রোগীরা উপকৃত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, অনেক রোগীরা বিদেশে যায় শুধু এই আশায়
যে বিদেশে গেলে ভাল চিকিৎসা পাবে। অর্থাৎ, দেশের চিকিৎসার প্রতি মানুষের আস্থার অভাব
রয়েছে। সেই অভাব দূর করতে হলে মান উন্নয়ন প্রয়োজন। দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করা প্রয়োজন।
এ সময় মো: খুরশীদ
আলমের লিখা বইয়ের প্রশংসা করে জাহিদ মালেক বলেন, খুরশিদ সাহেব যে বইটি লিখেছেন, সেটি
আমাদের চিকিৎসার মানকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তিনি বলেন,
আমাদের দেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং চিকিৎসা ব্যাবস্থা অনেক উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু রিসার্চ
এবং পাবলিকেশনে এখনও আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। আমি মনে করি এই বইটি অন্যদের জন্য একটি
উদাহরণ এবং অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে যাতে তারা তাদের জ্ঞানকে লেখার মাধ্যমে সংরক্ষণ
করে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌছে দিতে পারেন।
তিনি আরও বলেন,
করোনার সময় আমরা সকলে মিলে টিম হিসেবে কাজ করেছি। সকল ডাক্তাররা অনেক কষ্ট করেছেন,
অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তারা নিজেরা আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের পরিবারের সদস্যরা আক্রান্ত
হয়েছে। কিন্তু তাদের দায়িত্ব থেকে তারা পিছুপা হননি। অল্প জনশক্তি নিয়ে আমরা ১৭ কোটি
লোককে সেবা দিতে সক্ষম হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তখন প্রতিদিন কথা হতো।
তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেন। তার দিক নির্দেশনা ছাড়া এটা সম্ভব হতো না।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক খুরসিদ'স ডিকোডিং সার্জারী বাংলাদেশ স্বাস্থ্য চিকিৎসা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।
আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস।
এর আগে, শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে উপজেলার সানন্দবাড়ী এলাকার পাটাধোয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ শামিম হোসেনকে (১৫) আটক করে পুলিশ। ইতোমধ্যে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে ওই কিশোর।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে মুজাহিদ তার বাবা-মায়ের অগোচরে ঘর থেকে ৫০০ টাকার একটি নোট নিয়ে পাশের এক দোকানে যায়। এসময় শামীম টাকার লোভে শিশু মুজাহিদের পিছু নেয় এবং টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য বেড়ানোর কথা বলে তাকে বাড়ির নিকটবর্তী ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে মুজাহিদের কাছ থেকে কৌশলে টাকা নিতে না পেরে শামীম জোরপূর্বক ৫শ’ টাকা কেড়ে নিয়ে তাকে সানন্দবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে ভয়ে শামিম গা ঢাকা দেয়। পরে নিখোঁজ মুজাহিদের স্বজনরা শামিমকে সন্দেহ করে পুলিশকে জানালে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে তাকে আটক করা হয়।
দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, শামিমকে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে আটক করা হয়েছে। শনিবার ঘটনাস্থলে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে মুজাহিদকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। ছোট ছেলে মুজাহিদ, সাঁতার জানে না। ধারণা করা হচ্ছে, মুজাহিদের মৃত্যু হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করা হলে আদালতে প্রেরণ করা হয় শামিমকে।
ব্রহ্মপুত্র নদ ৫শ’টাকার লোভ শিশু কিশোর
মন্তব্য করুন
ভারতের হাইকমিশনার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।