আগামীকাল ২৮ ডিসেম্বর “বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেলের উদ্বোধন” উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক ৫০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক নোট মুদ্রণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় মেট্রোরেল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উক্ত স্মারক নোটটি আনুষ্ঠানিকভাবে অবমুক্ত করবেন। অবমুক্তকরণের পর আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস এবং পরবর্তীতে অন্যান্য শাখা অফিসে পাওয়া যাবে।
স্মারক নোটের ডিজাইন ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য:
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার স্বাক্ষরিত ১৩০ মিলিমিটার গুণক ৬০ মিমি পরিমাপের এ স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বামপাশে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে মেট্রোরেলের ছবি সংযোজন করা হয়েছে। নোটের পেছনভাগে মেট্রোরেলের অপর একটি ছবি সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগে শিরোনাম ‘বাঁচবে সময়, বাঁচবে পরিবেশ, যানজট কমাবে মেট্রোরেল’ এবং পেছনভাগে ‘"Moving people, saving time and environment’ মুদ্রিত রয়েছে।
নোটের সম্মুখভাগে উপরে ডান এবং বামকোণে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে ‘৫০’, নিচে ডানকোণে মূল্যমান বাংলায় ‘$৫০’ এবং উপরিভাগে মাঝখানে ‘পঞ্চাশ টাকা’লেখা রয়েছে। নোটের পেছনভাগে উপরে বামকোণে ইংরেজিতে ‘৫০’ এবং নিচে বামকোণে বাংলায় ‘$৫০’ লেখা রয়েছে।
১০০% কটন কাগজে মুদ্রিত ৫০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটির সম্মুখভাগে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃতির ডানে ২ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা রয়েছে এবং নোটের ডানদিকে জলছাপ হিসেবে ‘বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি’, ‘৫০’ এবং ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম’ মুদ্রিত রয়েছে। এছাড়া নোটের উভয় পৃষ্ঠে ভার্নিশের প্রলেপ সংযোজন করা হয়েছে।
৫০ টাকা অভিহিত মূল্যের স্মারক নোটটির জন্য পৃথকভাবে বাংলা ও ইংরেজি লিটারেচার সম্বলিত ফোল্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। ফোল্ডার ছাড়া শুধুমাত্র খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে $ ৫০/-(টাকা পঞ্চাশ) মাত্র এবং ফোল্ডার ও খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে $ ১০০/- (টাকা একশত) মাত্র।
মেট্রোরেল উদ্বোধন স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।