ইনসাইড বাংলাদেশ

কেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন না কবির বিন আনোয়ার

প্রকাশ: ০৫:৫৮ পিএম, ০৫ জানুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে স্বল্পতম সময়ের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্ব পালন করেছিলেন কবির বিন আনোয়ার। ১১ ডিসেম্বর তার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। ১৬ ডিসেম্বর তিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে যোগদান করেন। আর ৩ জানুয়ারি তার মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্ব পালন শেষ হয়ে যায়। ৫৯ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। কবির বিন আনোয়ারকে যখন মন্ত্রিপরিষদ সচিব করা হয়েছিল তখন সকলে মনে করেছিল যে, তিনি নিশ্চিত ভাবেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন। কিন্তু আকস্মিকভাবে ৩ জানুয়ারি তাকে আর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বরং তিনি অবসরে গেছেন। নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে মাহবুব হোসেন ইতোমধ্যে যোগদান করেছেন। 

কবির বিন আনোয়ারের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ না দেয়া নিয়ে প্রশাসন এবং রাজনীতি অঙ্গনে নানা রকম আলাপ-আলোচনা এবং গুঞ্জন চলছে। কবির বিন আনোয়ার ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা ছিলেন এবং সারা জীবনই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করেছেন। পারিবারিকভাবে কবির বিন আনোয়ার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তার বাবা সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। বাংলাদেশে প্রশাসন ক্যাডারে ছাত্রলীগের রাজনীতি করে আসা তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলেন। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে যে, কবির বিন আনোয়ারকে কেন মাত্র ১৯ দিনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিব করা হলো? কেন তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো না? 

এর আগে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি দুইবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। প্রথমবার এক বছরের জন্য, দ্বিতীয়বার দু'বছরের জন্য। তার আগে শফিউল আলমও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন এবং তার চাকরির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। কবির বিন আনোয়ার কেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন না? এ ব্যাপার একাধিক কারণ পাওয়া যাচ্ছে। 

প্রথম কারণ হলো যে, কবির বিন আনোয়ার সিরাজগঞ্জের একটি আসন থেকে নির্বাচন করতে আগ্রহী এবং সেই আসনে  আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি ডা. হাবিবে মিল্লাত। তিনি আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাচ্ছেন না এটা মোটামুটি নিশ্চিত। আর এ কারণেই হয়তো তাকে আর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়নি, যেন তিনি আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু কবির বিন আনোয়ারের সিরাজগঞ্জে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আইনি প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কারণ আরপিও অনুযায়ী একজন সরকারি কর্মকর্তা তার অবসরে যাওয়ার পর অন্তত দু বছর নির্বাচন করতে পারবে না। এখন কবির বিন আনোয়ার পিএলআরে গেছেন। কাজেই এই এক বছর তাকে অবসরকালীন ছুটি ভোগ করতে হবে। তারপর তিনি অবসরে যাবেন এবং সেখান থেকে আরও দুই বছর নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু সরকার একাধিক সূত্র বলছে যে, আরপিও কে ইতোমধ্যে হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে এবং হাইকোর্ট থেকে বলা হয়েছে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এব্যাপারে আবেদন করতে হবে। কাজেই শেষ পর্যন্ত যদি আরপিও কে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং আরপিও’র এই বিধি যদি বাতিল হয়ে যায় তাহলে কেবল কবির বিন আনোয়ার নির্বাচন করতে পারবেন, অন্য কোন প্রক্রিয়ায় নয়। কিন্তু তেমনটি যে আদালত করবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। কাজেই নির্বাচন করার জন্যই কবির বিন আনোয়ারকে অবসর পাঠানো হচ্ছে এমন বক্তব্যের ক্ষেত্রে আবেগ থাকতে পারে কিন্তু এখন পর্যন্ত বাস্তবসম্মত এবং যুক্তিসঙ্গত নয়। 

কেউ কেউ মনে করছেন যে, সরকার এখন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ব্যাপারে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করেছেন। কাউকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হচ্ছেনা। কিন্তু এই বক্তব্য আমলে নেয়ার মতো নয়। কারণ এই সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাহলে কবির বিন আনোয়ারকে কেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো না? এরকম প্রশ্নের জবাবে কেউ কেউ মনে করছেন যে, সরকার নির্বাচনের আগে একটি ক্লিন এবং দলমুক্ত প্রসাশন তৈরি করতে চায়। সেজন্য কবির বিন আনোয়ারকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব রাখলে নির্বাচনের সময় এটি নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন তুলতে পারে। তার চেয়ে মাহবুব হোসেনের মতো অপেক্ষাকৃত নিরপেক্ষ ব্যক্তি মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনেকটাই সহজ হবে। আর সবচেয়ে বড় কথা সরকারের বিভিন্ন মনে করছেন যে, কবির বিন আনোয়ার মন্ত্রিপরিষদ সচিব না থাকুক এটা প্রশাসনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কর্মকর্তা চান নাই। বিশেষ করে তিনি দলীয় ভাবমূর্তিকে বেশি উর্ধ্বে তুলে ধরেন। এরকম একটি বিবেচনা থেকেই তাকে অনেকে নিরপেক্ষ মনে করেন না। প্রশাসনের এই প্রভাবশালী অংশ সবসময় একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে প্রশাসনের এই সর্বোচ্চ পদে দেখতে চায়। এরকম একটি অবস্থান থেকেই কবির বিন আনোয়ারকে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের একটি সান্ত্বনা পুরস্কার দেয়া হয়েছে বলে কোনো কোনো মহল মনে করছেন। 

কবির বিন আনোয়ার   মন্ত্রিপরিষদ সচিব   সরকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ডোনাল্ড লু সফরে মার্কিনপন্থী সুশীলরাও কেন উপেক্ষিত?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করছেন। দু’দিনের সফরে প্রথম দিনে তিনি বাংলাদেশের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পিটার ডি হাসের বাসভবনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক ছিল একটি বড় ধরনের চমক। অতীতে দেখা গেছে, যে কোন মার্কিন প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করলেই একগুচ্ছ সুশীলের সঙ্গে বৈঠক করতেন। সেই সুশীলরা সকলেই পরিচিত ছিল। এর আগেও ডোনাল্ড লু, আফরিন আখতার বাংলাদেশ সফর করে যে সমস্ত সুশীলদের সাথে দেখা করেছিলেন এবার তাদেরকে এড়িয়ে গেছেন।

গত দুই বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে সমস্ত কর্মকর্তারা এসেছিলেন তারা বাংলাদেশের সুশীল সমাজের যে সমস্ত প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, বদিউল আলম মজুমদার, ড. স্বাধীন মালিক, ড. আসিফ নজরুল, পরিবেশ আন্দোলনের নেত্রী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান, তৃতীয় মাত্রার বিতর্কিত উপস্থাপক জিল্লুর রহমান, মতিউর রহমান, নুরুল কবিরের মত ব্যক্তিদেরকে। যারা সকলেই আওয়ামী বিরোধী এবং বিএনপি পন্থী হিসেবে পরিচিত। এদের কেউ কেউ স্বাধীনতাবিরোধীও বটে। এই সমস্ত বিরোধী পক্ষের সুশীলদেরকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক করত এবং এই ধরনের বৈঠকগুলোর পরে সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম বিষোদগার করা হত।

তবে এবার ডোনাল্ড লুর বৈঠকে এই সুশীলদের কাউকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ নীতিতে বড় পরিবর্তন বলেই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। গতকালের বৈঠকে যে সমস্ত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের মধ্যে ছিলেন ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওম্যান সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, মানবাধিকার কর্মী মহম্মদ নুর খান, চাকমা সার্কেলের রানী ও মানবাধিকার কর্মী ইয়ানিয়ান, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সংগঠক সোয়ানুর রহমান, তরুণ সংগঠক মাহমুদা আক্তার মনীষা।

এটি সম্পূর্ণ নতুন একটি সুশীল প্রতিনিধি দল যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সুশীল পরিবর্তন কেন এ নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে বদিউল আলম মজুমদার, আদিলুর রহমান খান ও জিল্লুর রহমানের মতো ব্যক্তিদের সঙ্গে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার না হওয়াটাকে অনেকে বিস্ময়কর মনে করছে।

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতিতে তার অবস্থান পাল্টেছে। বাংলাদেশ কৌশল পরিবর্তন করার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে মার্কিন নীতিও পরিবর্তন হয়েছে। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। বাংলাদেশের বাজারে যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান থাকে সে জন্য দেশটির তৎপরতা লক্ষণীয়। ডোনাল্ড লু সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বৈঠকেও মার্কিন কম্পানিগুলোর অর্থছাড় বিষয়েও আলোচনা করেছেন।

সবকিছু মিলিয়ে নতুন সরকারের সঙ্গে নতুনভাবে কাজ করতে আগ্রহী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এ কারনেই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগে যারা তাদের মিত্র ছিল সেই মিত্রদেরকে পরিবর্তন করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন নতুন সুশীলদের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। যারা এতদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গলাবাজি করত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ সংরক্ষণই যাদের দায়িত্ব ছিল তারা এখন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অপাংতেয় হয়ে গেছে। আর এটি বোধহয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। যুক্তরাষ্ট্রের যারা বন্ধু হয় তাদের শত্রুর দরকার হয়না।


ডোনাল্ড লু   সুশীল সমাজ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু


Thumbnail

কুড়িগ্রামের উলিপুরে পুকুরে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে লিপন (৬) ও মেহেদী হাসান (৮) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বাবলু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

বুধবার (১৫ মে) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের সরকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত লিপন ওই এলাকার রাশেদের ছেলে ও মেহেদী হাসান মাঈদুলের ছেলে।

 

স্থানীয়রা জানান, পুকুরের পানিতে গাছের গুঁড়িতে উঠে দুই শিশু খেলছিল। খেলতে খেলতে একসময় গাছের গুঁড়ির নিচে পড়ে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায়। পরে স্থানীয়রা টের পেয়ে পুকুর থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। 

উলিপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা দায়ের করা হবে।’


পানিতে ডুবে মৃত্যু   শিশু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:২৫ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তি চাই। এ সকল সংঘাতের অবসান হোক এই কামনা করি। বুধবার (১৫ মে) সকালে 'আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভারসিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসরায়েলের নারী ও শিশু প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত। প্রতিনিয়ত তারা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে। আমরা আশা করি জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা সেখানে সবার জন্য, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করণে আরও কার্যকরী ব্যবস্থা নিবে।

তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে আইসিপিডির ১৫টি মূলনীতি বাস্তবায়নে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি-২০১২ প্রণয়ন করি। মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুহার কমানো, মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা, শিশু ও কিশোর-কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্যসহ পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনার ব্যাপক কর্মসূচি শুরু করি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশকে আমি ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্যবিবাহমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলাম। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারি নানা উদ্যোগে বাল্যবিয়ের হার কমে আসছে। নানাভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে।


শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জলবায়ু নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা করেছি: ডোনাল্ড লু

প্রকাশ: ০১:২২ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কীভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

লু আরও বলেন, আমাদের চমৎকার আলোচনা হয়েছে। পরিবেশ সুরক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কীভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা করেছি। 

এছাড়া ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার কথাও জানান তিনি।



ডোনাল্ড লু   জলবায়ু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সম্পর্ক কীভাবে সুদৃঢ় করব সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে: সাবের হোসেন চৌধুরী

প্রকাশ: ০১:০৩ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সামনের দিকে সম্পর্ককে কীভাবে আরও সুদৃঢ় করব সেটা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেছি। অতীতের কোনো বিষয় নিয়ে কথা হয়নি।


সাবের হোসেন চৌধুরী   ডোনাল্ড লু  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন