ইনসাইড বাংলাদেশ

‘রক্ত প্রবাহ মানুষের প্রাণ, নদী প্রবাহ বাংলাদেশের প্রাণ’

প্রকাশ: ০৫:৪০ পিএম, ১০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নদীর দুই পাশ দখলদারমুক্ত করতে আমাদের কার্যক্রম চলমান আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদীর প্রবাহ নিশ্চিত করতে বলেছেন। আমরা নদীর প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। শুধু তাই নয়, নদী যাতে দূষণমুক্ত থাকে সেই বিষয়েও আমরা কাজ করছি।’

শুক্রবার (১০ মার্চ) দুপুরে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের রুজভেল্ট জেটি এবং বিআইডব্লিউটিএ’র জেটি পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান আরিফ আহমেদ মোস্তফাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ভৈরব অত্যন্ত ব্যস্ততম একটি নদী। ব্যবসার অন্যতম একটি পথ, যা খুলনা থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত চলে গেছে। নদীর চ্যানেলগুলো ধরে রাখার জন্য ড্রেজার বেজ করছি, যা উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। একইসঙ্গে নদীর দুই পাশের দখলদারদের বিষয়ে স্ট্যাডি চলছে। যেখানেই আমরা নদীর অবৈধ দখলদার পাব, সেখানেই তাদেরকে উচ্ছেদ করবো। নদীকে কেউ দখল করতে পারবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মানুষের রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে যেমন মানুষের প্রাণ থাকে না, তেমনি নদীর প্রবাহ বন্ধ হলে বাংলাদেশেরও প্রাণ থাকবে না। কাজেই যারা নদীর প্রাণ কেড়ে নিতে চাচ্ছে, তারা বাংলাদেশের শত্রু। আমরা এই শত্রুদের চিহ্নিত করে নদীকে প্রবহমান করবো।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই খুলনা একটি মৃত শহরে পরিণত হয়েছিল। সব বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে শিপইয়ার্ড চালু করার পদক্ষেপ নেন। এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও খুলনা শিপইয়ার্ডের নাম হয়ে গেছে। এছাড়া খুলনাকে আবার নতুন করে জাগরণ তৈরি করার জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ নিয়েছি।’

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মোংলা বন্দর থেকে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে রিজিওনাল কানেকটিভিটি তৈরি হয়েছে। খুলনায় আবার নতুনভাবে জাগরণ তৈরি হবে। সেই জাগরণের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজকে খুলনার যে পরিবর্তন দেখছেন, এই পরিবর্তনটা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে। আর ১০ বছর পরে যে খুলনা দেখবেন, সেটি হবে একটি অসাধারণ নগরী।’

তিনি আরও বলেন, ‘খুলনার পাশেই আমাদের সুন্দরবন। এই সুন্দরবনের দর্শনার্থীদের জন্য আমরা কোনো ধরনের অবকাঠামো তৈরি করতে পারিনি। আমরা এখানে অনেক ল্যান্ডিং স্টেশন তৈরি করছি, প্রকল্প হাতে নিয়েছি। বিদেশ থেকে গঙ্গা বিলাস এসেছে, বারবার আসবে। বিদেশিরা আসবেন, খানজাহান আলী এয়ারপোর্ট হবে।’ 

শ্রমিকদের বেতন পুনর্বিবেচনার দাবিতে আগামী ১৮ মার্চ মালিকদের নৌযান বন্ধের হুশিয়ারির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মালিকদেরকে তাদের শ্রমিকদের স্বার্থ আগে দেখতে হবে। শ্রমিকরা না খেয়ে মরে যাবে, তাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলে যেতে পারবে না, চিকিৎসা পাবে না, এই অমানবিকতা আমরা দেখতে চাই না। এখানে শ্রেণিবিন্যাস থাকাটা উচিত না, সমতা দরকার। সকলে সমান সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশে থাকবে, আমরা এটাই চাই।’


নৌপরিবহন   প্রতিমন্ত্রী   খালিদ মাহমুদ চৌধুরী   নদী প্রবাহ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সন্তানদের ওপর চাপ প্রয়োগ না করতে অভিভাবকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের ফলাফল নিয়ে অভিভাবকদের উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ফেল করেছে বলে গালমন্দ করবেন না। ফেল করেছে এতেই তো তাদের মনোকষ্ট। তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে হবে। পড়াশোনার দিকে আরও মনোযোগী করতে হবে। গালমন্দ করলে তারা সেটা নিতে পারবে না। এ সময় ফলাফল নিয়ে সন্তানদের ওপর চাপ প্রয়োগ না করতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বানও জানান তিনি।

রোববার (১২ মে) সকালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, মেধা বিকাশের লক্ষ্যেই নতুন কারিকুলামে পরিবর্তন আনা হয়েছে। সরকার শিক্ষাখাতের ব্যয়কে বিনিয়োগ মনে করে। এছাড়া এবারের ফলাফলেও মেয়েরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, রোববার (১২ মে) সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এরপর ১১টার দিকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

এবছর সবচেয়ে বেশি পাশের হার যশোর বোর্ডে। এই বোর্ডের ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। অপরদিকে সবচেয়ে কম পাশের হার সিলেট বোর্ডে। এই বোর্ডে ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। এছাড়া মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন শিক্ষার্থী। এরমধ্যে ছাত্র ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন ও ছাত্রী ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন।

এদিকে, ঢাকা বোর্ডে পাশের হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৭৯ দশমিক ২০ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে ৭৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ ও ময়মনসিংহ বোর্ডে ৮৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করেছেন। এছাড়া, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৭৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৭৮ দশমিক ৯২ শতাংশ।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। তা শেষ হয় ১২ মার্চ। এবছর মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। সারাদেশের ৩ হাজার ৭৯৯ কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৮৬১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশ নেয়।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী   এসএসসি   ফলাফল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পা দিয়ে লিখে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেল রাব্বি

প্রকাশ: ০১:৫৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

পা দিয়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে রাব্বি। সে স্বাভাবিক জন্মগ্রহণ করলেও ২০১৬ সালে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে বিদ্যুৎস্পর্শে তার দুটি হাত কাটা যায়।

রাব্বি সীতাকুণ্ডর ভাটিয়ারী ইউনিয়নের বজলুর রহমানের ছেলে। সে হাজী তোবারাক আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

রাব্বির বাবা বজলুর রহমান বলেন, আল্লাহর দরবারে লাখো শুকরিয়া। আমার ছেলের মনোবল ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করেছে কৃতিত্ব। অগণিত মানুষের দোয়া ও ভালোবাসা আমার ছেলের সঙ্গে আছে।

রাব্বি বলে, আমি যে শারীরিক প্রতিবন্ধী সেটা কখনো আমি চিন্তা করিনি। আমার মনোবল সব সময় শক্ত ছিল। ভবিষ্যতে শিক্ষাজীবন শেষ করে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন রাব্বি।

ভাটিয়ারী হাজী তোবারক আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কান্তি লাল আচার্য্য বলেন, শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার পরেও রাব্বি অন্যান্য শিক্ষার্থীদের চেয়ে ভালো ফলাফল করায় আমরা মুগ্ধ। সে জীবনে অনেক বড় হোক এই প্রত্যাশাই করি। 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস-২০২৪ পালিত

প্রকাশ: ০১:৪৪ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail জয়পুরহাটে আন্তজার্তিক নার্স দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত শোভাযাত্রা

জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস-২০২৪ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ রবিবার (১২ মে) বেলা ১১ টায় শহরের প্রধান সড়কে শোভাযাত্রা বের করা হয়।

জয়পুরহাট নার্সিং ইন্সটিটিউটের আয়োজনে শোভাযাত্রা শেষে নার্সিং হল রুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এতে সভাপতিত্ব করেন জয়পুরহাট নার্সিং ইন্সট্রাক্টর ইনচার্জ প্রভাষক আকলিমা খাতুন।

এসময় বক্তব্য রাখেন ইন্সট্রাক্টর ফারজানা খাতুন, শাহানারা বেগম, আয়েশা সিদ্দিকা ও জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে সহকারি স্টাফ নার্স সুফিয়া বেগম প্রমুখ। এসময় অন্যান্য বেসরকারি নার্সিং ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। 

আলোচনা সভায় নার্সিং শিক্ষা ও নার্সিং পেশায় জড়িত সকল সম্মানিত সদস্যকে নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধ ধারণ করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।


আন্তর্জাতিক নার্স দিবস   শোভাযাত্রা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফেনীর পরশুরামে শ্রমিক সংকটে দিশেহারা কৃষকরা

প্রকাশ: ০১:২৮ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফেনীর পরশুরাম উপজেলার মাঠে-মাঠে এখন পাকা ধান। তবে শ্রমিক সংকটে সময় মতো ধান কাটাতে পারছেন না কৃষকরা। এক মণ ধানের দামেও মিলছে না একজন শ্রমিক। শ্রমিক মিললেও জনপ্রতি মজুরি দিতে হচ্ছে ১২০০ থেকে ১২৫০ টাকা। সঙ্গে দুই বেলা খাবার। এতে শুধু ধান কাটতেই প্রতি মণ ধানের জন্য খরচ পড়ছে দেড় হাজার টাকার মতো। এদিকে বাজারে প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ৮২০-৮৫০ টাকা। উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় একই চিত্র দেখা গেছে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৩ হাজার ৩২৯ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। হেক্টর প্রতি গড়ে ৫ থেকে সাত টন করে ফলন পাওয়া যাচ্ছে।

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এ বছর শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি থাকায় কৃষকরা অনেকে নিজেরা ধান কাটার কাজ করছেন। প্রতিটি এলাকায় কমবেশি বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা অনেকটা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।

পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের সত্যনগর গ্রামের কৃষক আবদুল খালেক জানান, তিনি এবার আড়াইশ শতক জমিতে বোরো ধান আবাদ করেছেন। চলতি বোরো মৌসুমে ঝড়, শিলাবৃষ্টি, পোকামাকড়, রোগবালাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকলেও ফলন ভালো হয়েছে কিন্তু বাজারে ধানের চাহিদা ও বাজারমূল্য অনেক কম থাকায় লোকসান গুনতে হচ্ছে।

পরশুরাম  উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আমজাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে শ্রমিকের দাম বেশি। কিন্তু তার বিপরীতে ধানের বাজার দাম কম হওয়ায় কৃষকরা লোকসান গুনছেন। কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, পরশুরামে বিভিন্ন এলাকায় কম্ভাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দেওয়া হয়েছে কৃষকদের প্রতি পরামর্শ থাকবে কম্ভাইন্ড হারভেস্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ধান কাটলে কৃষকদের খরচ বাঁচবে।


ফেনী   পরশুরাম   শ্রমিক   কৃষক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নিক্সন চৌধুরীর বাসায় গেলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:০৪ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিক্সন চৌধুরীর বাসায় গিয়েছিলেন। শনিবার (১১ মে) রাতে ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন) আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন চৌধুরীর বনানীর বাসায় যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।

নিক্সন চৌধুরী তার ফেসবুকে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানার বেড়াতে যাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন। রোববার (১২ মে) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার সাথে গতকাল শনিবার রাতে আমাদের বনানীর বাসায়.......’

ফেসবুকে সাতটি ছবিও পোস্ট করেছেন নিক্সন। ছবিতে নিক্সন চৌধুরীর মা, স্ত্রী এবং ছেলেকে দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া তাদের সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ।

নিক্সন চৌধুরীর দাদি ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় বোন। ২০১৬ সালে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর মেয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের প্রকাশক তারিন হোসেনকে বিয়ে করেন নিক্সন চৌধুরী। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য তারিন হোসেন।


নিক্সন চৌধুরী   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন