রাজধানীর গুলিস্তান পাতাল মার্কেট পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর। পরিদর্শন শেষে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে গুলিস্তান পাতাল মার্কেট অতি অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ।
বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা জোন-১ এর জোন প্রধান মো. বজলুর রশিদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে অগ্নিঝুঁকি অ্যাসেসমেন্টের উদ্দেশে গুলিস্তানের পাতাল মার্কেট পরিদর্শন করে ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম।
গুলিস্তান পাতাল মার্কেটে পানির কোনো উৎস নেই। আগুন লাগলে সেখানে পানি পৌঁছানোর কোনো ব্যবস্থা নেই। যেখানে ফায়ার অ্যালার্ম সিস্টেম (ডিটেক্টর) নেই। সেখানে ফায়ার এক্সটিংগুইশার (নির্বাপক) পাওয়া গেলেও কোনোটি মেয়াদোত্তীর্ণ, কোনোটি অকার্যকর। সেখানে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা একেবারে অকার্যকর। সিঁড়ি ছোট ও সরু। সেখানেও বসেছে দোকান। শুধু তাই নয়, দুই বছর আগে একই মার্কেট পরিদর্শন শেষে একই ধরনের প্রতিবেদন দাখিল করেছিল ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু সেই প্রতিবেদন দাখিল করলেও আমলে নেওয়া হয়নি, কোনো পদক্ষেপই নেয়নি।
বজলুর রশিদ আরও বলেন, আমরা রিপোর্টের কপি দিয়ে আসছি। আজকের পরিদর্শনের প্রতিবেদন সদরদপ্তরে দাখিল করা হবে।
ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা বলেন, গত এক মাসে আমার নিয়ন্ত্রণাধীন ঢাকা জোন-১ এলাকায় মার্কেটসহ বহুতল ভবন পরিদর্শন করেছি। এর মধ্যে সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ পেয়েছি। ৯টি পেয়েছি অতি অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ।
গুলিস্তান পাতাল মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।