প্রফেসর ড. মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু ঈদের আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতেন।’
বুধবার (১৯ এপ্রিল) জানিপপ আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন’- বিষয়ক জুম ওয়েবিনার সেমিনারের ৬২৫তম পর্বে তিনি এ কথা বলেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। সভাপতির বক্তব্যে ড.কলিমউল্লাহ বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন,বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবীর কুশারী। সেমিনারে গেস্ট অফ অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কমিশনের বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শিবাজী ফকির। বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল রবীন্দ্র রিসার্চ ইনস্টিটিউট এর পরিচালক ও সহযোগী অধ্যাপক ফারহানা আকতার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুবীর কুশারি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের নেতাই ছিলেন না। তিনি ছিলেন বিশ্বের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের মুখপাত্র।
ফারহানা আক্তার বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানে বাংলাদেশকে অস্বীকার করা।’
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু কমিশন এবং আমেরিকার মিলেনিয়াম টিভি'র কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক ড. দিপু সিদ্দিকী। সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রকৌশলী শাফিউল বাশার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আইডিয়াল কিডস কেয়ার স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল ডা. বায়েজিদা ফারজানা।
জানিপপ বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক দর্শন জুম ওয়েবিনার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।