ইনসাইড বাংলাদেশ

পদযাত্রা থেকে হামলা-ভাঙচুর, আহত ১২ পুলিশ, মামলার প্রস্তুতি

প্রকাশ: ০৬:৫০ পিএম, ২৩ মে, ২০২৩


Thumbnail পদযাত্রা থেকে হামলা-ভাঙচুর, আহত ১২ পুলিশ, মামলার প্রস্তুতি।

রাজধানীর সায়েন্সল্যাব এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনায় পুলিশের ১২ সদস্য আহতের খবর পাওয়া গেছে। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা বাসে অগুন দেয় এবং বাসে ভাঙচুর চালায়। এ সময় পুলিশ বক্সেও তারা ভাঙচুর চালায়। ঘটনার সময় বিএনপির অন্তত ১০ নেতাকমীকে আটক করেছে পুলিশ। এসব ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা গেছে।     

মঙ্গলবার (২৩ মে) বিকেল ৪টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান নেতাকর্মীরা। এসময় নেতাকর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিআরটিসির বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়। 


রমনা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার(ডিসি) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, বিএনপির একটি পূর্ব নির্ধারিত পদযাত্রা ছিল। বাংলাদেশ মেডিকেল থেকে শুরু হয়ে পদযাত্রাটি আসার কথা ছিল সিটি কলেজ পর্যন্ত। খুব শান্তিপূর্ণভাবে তারা পদযাত্রা শুরু করেছিল। প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার লোক অংশ নিয়েছিলেন। সামনের সারিতে যে সকল নেতা-কর্মীরা ছিলেন তারা খুব ভালো আচরণ করেছেন। এ পর্যন্ত (সায়েন্স ল্যাব) এসে তাদের যা করার কথা ছিল তাই করেছেন। সব সিনিয়র লিডাররা চলে গেছেন।

তিনি জানান, পদযাত্রা শেষের সারি থেকে কিছু ছেলে পুলিশের উপর চড়াও হয়। তারা ইট-পাটকেল মারে। ব্যানারের লাঠি দিয়ে পুলিশকে লাঠিপেটা করে। পুলিশও পাল্টা জবাব দেওয়ার চেষ্টা করে। এর মধ্যেই তারা বিআরটিসির একটি বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেও পুরোপুরি জ্বালিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়। পরে বাসের গ্লাস ভেঙেছে। এই সংঘর্ষে আমাদের ১২/১৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি তারা না করলেও পারতো। এখন আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।


পুলিশ কত রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়েছে?- জানতে চাইলে রমনার ডিসি বলেন, সেটা এখন বলা যাচ্ছে না। এই ধরনের পরিস্থিতি কন্ট্রোলে আমাদের সিআরপিসি নিয়ম আছে, সেই নিয়ম অনুযায়ী আমরা চেষ্টা করেছি। যেন জানমালের ক্ষয়ক্ষতি তারা কম করতে পারে। বিএনপি পদযাত্রার নামে নাশকতার চেষ্টা চালিয়েছে, পুলিশ সদস্যদের উপর হামলা করেছে। গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় ১০/১২ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের ব্যাপারে যাচাই-বাছাই চলতেছে।

পুলিশের কাজে বাধা ও হামলা, সরকারি যানবাহন ভাঙচুরের অভিযোগে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও উল্লেখ করেন রমনা ডিসি।


পদযাত্রা   হামলা   ভাঙচুর   মামলা   পুলিশ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পরীক্ষার ফলাফলে কেন ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে?

প্রকাশ: ০৮:০৩ এএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

একটি জাতির মেরুদণ্ড হল শিক্ষা। যা কিনা জাতি গঠনের প্রধান উপাদান। স্বমহিমায় নিজেদের উদ্ভাসিত করতে কেবল শিক্ষত জাতিই পারে। বিবেকবান মানুষ, সুনাগরিক, কর্তব্যপরায়ণ, দায়িত্ববান ও দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে শিক্ষার বিকল্প নেই। সে জন্য প্রয়োজন শিশুকাল থেকেই শিক্ষা অর্জন। স্কুল-কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে উচ্চ শিক্ষার জন্য পারি দেন বিদেশে। শিক্ষার সূচনা পরিবারের থেকে হলেও জ্ঞান অর্জনের বাল্যকালের বিশষ ধাপ মনে করা হয় প্রাইমারি থেকে এসএসসি পর্যন্ত। আর এই এসএসসি পরিক্ষার ফলাফলে চলতি বছরে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের গড় হার ৮৩ দশমিক শূন্য ৪। যা গতবারের (২০২৩ সালে) চেয়ে পাসের হার বেড়েছে। গেল পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। কিন্তু এবারের এসএসসি তে মোট পাসের হারের মধ্যে ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪.৪৭ আর অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৮১.৫৭ শতাংশ। এর নেপথ্যের কারণ কি? কেনইবা ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পাসের হার এগিয়ে?

রোববার (১২ মে) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর এক সংবাদে সম্মেলনে পরিক্ষায় অংশ নেওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছেলেদের সংখ্যা কম দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কেন ছেলেরা পিছিয়ে তা জানতে শিক্ষা বোর্ড প্রধানদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশ অনুযায়ী এসএসসি ফলাফলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা কেন এগিয়ে তার কিছু সুনির্দিষ্ট দিক থেকে শিক্ষার্থীদের বেড়ে উঠা, তাদের প্রতি পরিবারে দায়িত্ব ইত্যাদি নিয়ে আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি যে..

সাধারণত পড়াশোনার ক্ষেত্রে ছেলেদের পিছিয়ে পড়ার পেছনে মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাত্রাতিরিক্ত সময় ব্যয় করা প্রধানত দায়ী হতে পারে। ছেলেরা বাইরে ঘোরাঘুরির পাশাপাশি বাসায় ফিরে মোবাইল ফোনে ডুবে যাচ্ছে। স্কুলপড়ুয়ারা অতি মাত্রায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করায় পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারছে না। এমনকি  ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা মোবাইল ফোন ব্যবহারের বেশি সুযোগ পাচ্ছে। পাশাপাশি কিশোর অপরাধে জড়িয়ে পড়াও ছেলেদের পিছিয়ে পড়ার অন্যতম কারণ। ছাত্রীদের মধ্যে তারা পড়াশোনায় বেশি আগ্রহ দেখছেন। আর ছেলে সন্তানদের চেয়ে মেয়েরা পড়াশোনায় আগ্রহী হয়ে ওঠায় তাদের পড়াশোনায় বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন বাবা-মাও। এমনকি মেয়েদের লেখাপড়ায় অভিভাবকরা বেশি ব্যয় করতেও দ্বিধা করছেন না।

সচেতন মহল মনে করছেন, স্কুলপড়ুয়া ছেলেটার হাতে বাবা-মা মোবাইল তুলে দিচ্ছে। কিন্তু মেয়েটার হাতে দিচ্ছে না। হয়তো অন্য কোনো চিন্তা থেকে দিচ্ছে না। তাতে মেয়েটা পড়াশোনায় মনোযোগ দিচ্ছে। আর ছেলেটা ফেসবুক, গেমিংয়ে সেটা ব্যবহার করছে। এভাবে ছেলেরা পড়ালেখায় ক্রমে চরম অমনোযোগী হয়ে পড়ছে।’ অতি মাত্রায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়ে পড়ছে।

মেয়েরা কেন এগিয়ে 

মেয়েরা পড়ালেখায় মনোযোগি হতে পারে কারণ তারা আগ্রহশীল, সাহায্যকারী, মনোযোগী, এবং সমর্থনশীল হতে পারেন। তাদের প্রকৃতি বিশেষভাবে পড়াশোনার ক্ষেত্রে উত্সাহী এবং অনুশাসিত হয়। মেয়েদের পড়ালেখায় মনোযোগের আরও  কিছু কারণ হতে পারে, যেমন..

সামাজিক প্রতিফলন: সাধারণ সমাজে শিক্ষার প্রতিফলন মেয়েদের হাতেই। তাই তারা নিজেকে সমাজের মধ্যে সাবাস করার জন্য শিক্ষালোভী হতে চায়।

প্রতিযোগিতামূলক: মেয়েদের মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষার আগ্রহ অনেক। আর তাই তারা শিক্ষা অর্জন ও পড়াশোনার মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারে।

সামর্থ্য ও উদারতা: মেয়েদের অনেকে সামর্থ্য ও উদারতা দেখানোর চাপে থাকে, যা তাদের পড়ালেখায় মনোযোগিতা বৃদ্ধি করে।

পরিবারের সমর্থন: পরিবারের সদস্যরা মেয়েদের উত্সাহ দিয়ে পড়ালেখায় মনোযোগিতা বৃদ্ধি করে। এতে করে মেয়েদের ফলাফল আসে সাফল্যের।

এছাড়াও সম্পূর্ণ সমাজে মেয়েদের উপলব্ধি ও প্রতিযোগিতামূলক স্বাধীনতা দেওয়া উচিত, যা তাদের পড়ালেখায় আরও মনোযোগিতা বৃদ্ধি করে। এই সমস্ত কিছু কারণে মেয়েদের পড়ালেখায় মনোযোগিতা বৃদ্ধি হয় তার তাই তারা পরিক্ষার ফলাফলে অর্জন করে সাফল্য।

সাধারণত আদর্শ ছাত্রের বৈশিষ্ট্য হিসেবে আমরা জানি: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত উপস্থিত থাকা, নিয়মিত পড়াশোনা করা, সহপাঠদের (জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও শ্রেণী নির্বেশেষে) সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করা, নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলা, মাদক থেকে দূরে থাকা, প্রলোভন থেকে বিরত থাকা, এমনকি সমাজ ও রাষ্ট্র বিরোধী কাজ থেকে বিরত থাকা।

যা করা উচিৎ

সম্প্রসারণ ও সমর্থন: পরিবারের সদস্যরা ছাত্রদের শিক্ষামূলক প্রক্রিয়ার সমর্থক করতে হবে এবং তাদের পক্ষ থেকে প্রশংসা ও সমর্থন প্রদান করতে হবে।

প্রোত্সাহন ও সমর্থন: পারিবারিক সদস্যরা ছাত্রদের এমন কার্যকলাপে উৎসাহিত করতে হবে যা ছাত্রদের শিক্ষামূলক ও ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ছাত্রদের প্রেরণা ও মনোনিবেশ: ছাত্র প্রোত্সাহন ও প্রেরণা প্রদানের মাধ্যমে তারা উচ্চ লক্ষ্য স্থাপন করতে পারে এবং নিজেদের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারে।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ:

এছাড়া ছাত্র-ছাত্রী উভয়কেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন ক্যারিয়ার প্লানিং, দারিদ্র্য সহায়তা, নৈতিক শিক্ষা, ব্যক্তিগত উন্নতি ইত্যাদির জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। কেননা পারিবারিক শিক্ষাব্যবস্থা সামাজিক, মানসিক ও ব্যাক্তিগত উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি ছাত্র-ছাত্রীদের সুস্থ ও সমৃদ্ধ রেখে তাদের পড়ালেখা করতে উৎসাহিত করে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীরে মেধা বৃদ্ধি হতে পড়াশোনায় মনোযোগি হবে। এবংকি পরিক্ষার ফলাফল অগ্রগতি হবে। জাতি হবে শিক্ষিত। প্রজন্ম গড়বে শিক্ষিত মেধাযুক্ত।


পরীক্ষা   ছেলে   মেয়ে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাফসানের বাবা-মায়ের নামে আড়াই কোটি টাকা ঋণের মামলা

প্রকাশ: ১০:০২ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি বিলাসবহুল এক গাড়ি উপহার দিয়ে বাবা-মাকে চমকে দিয়েছেন রাফসান দ্য ছোটভাই খ্যাত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ইফতেখার রাফসান। এবার রাফসানের বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে বিপুল অংকের টাকা ঋণ পরিশোধ না করার অভিযোগ উঠেছে।

রাফসানের (রাফসান দ্য ছোট ভাই) বাবা মো. জাকারিয়া এবং তার মা কাজী নুরুন্নেছা সেহেলি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি হয়। পরে তারা জামিন নিলেও সম্পত্তি নিলামের আদেশ হয়। কিন্তু সেই আদেশ হাইকোর্টে রিট করে আটকে দিয়েছেন বলে জানা যায়।

বিপুল অর্থের ঋণ পরিশোধ না করার বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন সাইয়েদ আব্দুল্লাহ নামের এক ব্যক্তি।

পোস্টের কমেন্টে তিনি রাফসানের বাবা ও মায়ের ঋণ নেয়ার, সম্পত্তি নিলাম হওয়ার এবং রিট পিটিশনের ডকুমেন্টও সংযুক্ত করেছেন তিনি।

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর   ইফতেখার রাফসান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

অসুস্থ হয়ে আদালতের বেঞ্চে শুয়ে পড়লেন বাবুল

প্রকাশ: ০৯:৪৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চট্টগ্রামে মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে আদালতে হাজির করার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এ সময় তিনি আদালতের বেঞ্চে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন। এদিকে সাক্ষী না আসায় সোমবার কোনো সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। পরে তাকে প্রিজন ভ্যানে করে ফেনী কারাগারে পাঠানো হয়। 

চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে মামলাটির বিচার কার্যক্রম চলছে। 

আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহমেদ জানান, মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য বাবুল আক্তারকে সকাল ১০টার দিকে ফেনী কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। দুপুর ১২টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে বেঞ্চে শুয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট করেন। সুস্থবোধ করলে তাকে কারাগারে ফেরত নেওয়া পাঠানো হয়। সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। আগামী ১৫ মে সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার অদূরে গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন করা হন মাহমুদা খানম মিতু। স্ত্রীকে খুনের ঘটনায় তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পিবিআই সাতজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এখনও পর্যন্ত এ মামলায় ৪৯ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার   মিতু হত্যা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রকাশ্যে ভোট দেয়ায় এমপি মল্লিককে তলব করেছে ইসি

প্রকাশ: ০৯:১৪ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

উপজেলা নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট দেওয়ায় বরিশাল-৬ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল হাফিজ মল্লিককে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সোমবার (১৩ মে) তাকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান।

গত ৮ মে অনুষ্ঠিত বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট দিয়ে নির্বাচনি অপরাধ করেছেন তিনি। এ জন্য আগামী বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টায় তাকে নির্বাচন ভবনে উপস্থিত হতে বলেছে ইসি।

চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন গত ৮ মে আপনি ৪৭নং মঙ্গলসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে প্রকাশ্যে ভোট দিয়েছেন। যার ভিডিও বিভিন্ন গণমাধ্যমে (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায়) ছবিসহ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোট দিয়ে ভোটের গোপনীয়তা রক্ষা না করা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা অনুসারে শাস্তিযোগ্য নির্বাচনি অপরাধ। ওই অপরাধ সংঘটনের কারণে আপনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ও পদ্ধতিগতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্পিকারের কাছে কেন পত্র দেয়া হবে না, সে বিষয়ে আগামী বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টায় নির্বাচন কমিশনে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এই অবস্থায় নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আপনাকে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রকাশ্যে ভোট   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশ: ০৮:৩৯ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ইন্দো-প্যাসিফিক স্থলবাহিনীবিষয়ক সম্মেলন ও প্রদর্শনীতে অংশ নিতে সোমবার (১৩ মে) যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন।

সফরকালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে আগামী ১৪-১৬ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় দ্যা ল্যান্ড ফোরসেস প্যাসিফিক (এলএএনপিএসি) সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ করবেন।

সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়া'র বাহিনী প্রধানসহ বিভিন্ন দেশ হতে আগত সেনাবাহিনী প্রধানগণ ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, এ সিম্পোজিয়ামের লক্ষ্য হলো ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের স্থল বাহিনীগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করা, পেশাদার সম্পর্ক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।

সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়া'র বাহিনী প্রধানসহ বিভিন্ন দেশ হতে আগত সেনাবাহিনী প্রধানগণ ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

সিম্পোজিয়াম শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী ১৯ মে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।

সরকারি সফর   যুক্তরাষ্ট্র   সেনাপ্রধান   এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন