কুড়িগ্রামের দুধকুমার নদের পাটেশ্বরী পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও গঙ্গাধরসহ জেলার ১৫ নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে বন্যার শঙ্কা নিয়ে দিন কাটছে নদীতীরের মানুষের।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) জেলার পানি
উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়,
বৃহস্পতিবার সকালে দুধকুমার নদের পাটেশ্বরী পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার
ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া অন্য নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত
হচ্ছে। এরমধ্যে চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৭২ সেন্টিমিটার, ধরলা নদীর
পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার ৫৭ সেমি
নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর
ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন, দুধকুমার অববাহিকার
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ও নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের
নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পলাশবাড়ি
গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, পরশু থেকে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানি কমার সঙ্গে
সঙ্গে ভাঙন বাড়বে। এ নিয়ে আতঙ্কে আছি। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে আমরা চরবাসী আবারও
বিপদে পড়বো।
কুড়িগ্রাম জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ১৭ জুলাই পর্যন্ত পানি বাড়তে পারে। ফলে মাঝারি ধরনের বন্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।