গত ২২ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশ ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরু করেছে। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায়
বাধা দানকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ সময় সন্ধা
সাড়ে সাতটায়, কয়েকজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পর চাঞ্চল্য শুরু হয়।
এই ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় কারা পরলেন, তা নিয়ে খোঁজ খরব নেয়া শুরু করে বিভিন্ন মহল।
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের
মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার বলেন ‘যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে বাংলাদেশের কিছু আইন শৃংখলা রক্ষাকারী
বাহিনীর সদস্য, ক্ষমতাসীন দলের সদস্য ও রাজনৈতিক বিরোধীদের উপর ভিসা বিধি নিষেধ আরোপ
করেছে। ‘তবে কাদের উপর বা কতজনের বিরুদ্ধে বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে, তা জানাননি তিনি।
এ বিষয়ে ব্রায়ান শিলার বলেছেন ‘এসব ভিসা বিধি নিষেধের আওতায় আসা ব্যক্তিদের নাম তারা
প্রকাশ করে না। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের আইনে ভিসা সংক্রান্ত তথ্য গোপনীয় বিষয়।
তবে যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে
বা যারা ভিসা পাবেন না, তাদের ব্যক্তিগত ইমেইলের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত জানানো হয়। অনেককে
টেলিফোনে তাদের ভিসা বাতিলের তথ্য জানানো হয়। প্রথম পর্যায়ে যারা ভিসা নিষেধাজ্ঞার
আওতায় এসেছেন তাদের মধ্যে বিরোধী দলের নেতারাও আছেন বলে মার্কিন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো হয়। কিন্তু এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে তাদের মধ্যে
বিএনপির কেউ নেই। যে তিনজন বিরোধী নেতার ভিসা বাতিল হয়েছে তারা তিনজনই জাতীয় পার্টির
নেতা। জাতীয় পার্টির সরকার ঘনিষ্ট তিন নেতার ভিসা বাতিলের তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া
গেছে। বিএনপি বা অন্য কোন বিরোধী দলের কেউ এখন পর্যন্ত ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসেনি।
ভিসা নিষেধাজ্ঞা বিএনপি নেতা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।