ইনসাইড বাংলাদেশ

ভিসা নীতিতে ভীত নয়, বরং ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ- ছানোয়ার হোসেন

প্রকাশ: ১২:৫৫ পিএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে যারাই ক্ষমতায় এসেছে, তারা বন্ধুকের নলের আগায় ক্ষমতায় এসেছে। ১৯৯১ সালের পর জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। ভিসা নীতির ভয় দেখানো হচ্ছে। এ নীতি দেখিয়ে লাভ নাই। ভীসা নীতিতে আমরা ভয় পাইনা। বরং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এখন আরো ঐক্যবদ্ধ।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ছানোয়ার হোসেন ছানু এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগ আগের চেয়ে এখন আরো শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ। নৌকার স্বার্থে আমরা সবাই এক। আমাদের মধ্যে কোন বিরোধ নেই। গতকাল রাতে শেরপুর নিউ মার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে জেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন আলহাজ্ব ছানোয়ার হোসেন ছানু।


এসময় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট মোসাদ্দেক ফেরদৌসী, সুব্রত কুমার দে ভানু, শামসুন্নাহার কামাল, দেবাশীষ ভট্টাচার্য, জেলা যুবলীগ সভাপতি আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি আব্দুল কাদের, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সাবিহা জামান শাপলা, জেলা পরিষদ সদস্য এডভোকেট মুন্নি, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বায়োযিদ হাসান, আসাদুজ্জামান দুলালসহ আরো অনেকে।


ভিসানীতি   আওয়ামী   ছানোয়ার হোসেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যদি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারে আমি মেনে নিতে প্রস্তুত: আজিজ

প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে তার পরিবারের সদস্যদের ওপর স্যাংশন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই বলেছেন এ ঘটনায় তিনি অবাক হয়েছেন এবং যদি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেন তবে তিনি তার মেনে নিতে প্রস্তুত। 

সোমবার (২০ মে) রাতে ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তথ্য জানানো হয়।

এদিকে এঘটনার পর গণমাধ্যমে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ।

তিনি বলেন, ‘আমাকে যে কারণে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তার কী কোনো ভিত্তি আছে? তারা বলেছে, আমি আমার পদ-পদবী দিয়ে আমার ভাইকে নাকি সহযোগিতা করেছি।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি যে, শাস্তি পেতে হবে। তারা আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তুলেছে তার কোনো প্রমাণ থাকলে আমাকে দিক।’

উল্লেখ্য, এর বাংলাদেশ সময় সোমবার মধ্যরাতের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য বলে ঘোষণা করে দেশটি।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, আজিজের কর্মকান্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।


সাবেক সেনাপ্রধান   নিষেধাজ্ঞা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিন অভিযোগে জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে স্যাংশন দিল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে স্যাংশন দিয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জেনারেল আজিজ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাদের যে সম্পত্তি আছে সেগুলো জব্দ করা হবে এবং মার্কিন অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কের আওতায় যে সমস্ত দেশগুলো আছে সেই সমস্ত দেশে তার ভ্রমণ এবং সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

উল্লেখ্য যে, জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং তিনি সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আল জাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। বিতর্কিত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, তাসনিম খলিল এবং জুলকার নাইম যৌথভাবে এই অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্রটি তৈরি করেছিল। ওই অনুসন্ধানের প্রামাণ্যচিত্রটি সেসময় সারা দেশে আলোচনার ঝড় তুলেছিল। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল প্রামাণ্য চিত্রের বক্তব্য সঠিক নয়।

তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রামাণ্যচিত্রের ভিত্তিতেই সাবেক সেনা প্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট যে বিবৃতি প্রকাশ করেছে, সেই বিবৃতিতে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে।

প্রথম কারণ বলা হয়েছে যে, জেনারেল আজিজ সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় ব্যাপক রকম দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এই জড়িত থাকার ফলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের নিরপেক্ষতা, জবাবদিহিতা ক্ষুণ্ণ হয়েছে এবং এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য অন্তরায়।

দ্বিতীয়ত, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বক্তব্যে দাবি করা হয়েছে যে, তিনি তার ভাইদের অপরাধ কর্মকাণ্ডকে ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন এবং তাদেরকে অপরাধ থেকে দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

তৃতীয়ত, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অভিযোগে বলা হয়েছে যে, তিনি সেনাবাহিনীর কেনা কাটায় তার ভাইদেরকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করেছিলেন।

উল্লেখ্য যে, আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছিল এবং ১ ফেব্রুয়ারীর ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল যে, আজিজ আহমেদের তিন ভাই একটি হত্যা মামলায় দণ্ডিত ছিল এবং এদের মধ্যে একজন তোফায়েল আহমেদ জোসেফ রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে মার্জনা পান এবং পরবর্তীতে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে হাঙ্গেরীতে ব্যবসা পরিচালনা করেন।

এছাড়াও অন্য দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধেও আল জাজিরার প্রতিবেদনে বেশ কিছু অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে, ২০১৮ সালে নির্বাচনে জেনারেল আজিজ আহমেদ বর্তমান সরকারকে জেতানোর জন্য সহায়তা করেছিলেন। উল্লেখ্য যে, ২০০৪ সালে আজিজ আহমেদের তিন ভাই একটি হত্যা মামলায় দন্ডিত হয়েছিলেন। এরা ছিলেন আনিস আহমেদ এবং হারিছ আহমেদ এবং তোফায়েল আহমেদ জোসেফ।

ওই প্রতিবেদনে যে সমস্ত অভিযোগ অভিযোগগুলো উত্থাপন করা হয়েছিল, মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের স্যাংশনের কারণ সম্পর্কিত ব্যাখ্যায় সেই তথ্যগুলোকেই তৈরি করা হয়েছে। তবে একাধিক কূটনৈতিক সূত্র বলছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে যথেষ্ট অনুসন্ধান করে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতেই এই স্যাংশনটি জারি করেছে।


সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ   অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন   জেনারেল আজিজ আহমেদ   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৭ শতাংশ: ইসি সচিব

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

দ্বিতীয় দফায় চলছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। সারাদেশে ১৫৬টি উপজেলায় ১৩,১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬.৯ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম। 

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর ১টায় এ তথ্য জানান তিনি।  

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ৩টি পদে ১৮২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আবার এসব পদে ২২ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এরইমধ্যে বিজয়ী হয়েছেন। দুটি উপজেলায় তিনটি পদে সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেছেন।

বিস্তারিত আসছে...


ইসি সচিব   জাহাংগীর আলম   নির্বাচন কমিশন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন করতে হবে: প্রধান বিচারপতি

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

সমাজে অপরাধের ধরন পাল্টেছে, তাই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। 

মঙ্গলবার (২১ মে) রাজধানী সুত্রাপুরের আলোচিত আশিকুর রহমান অপু হত্যা মামলার আপিল শুনানির এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন।

আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সারোয়ার আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

প্রধান বিচারপতি বলেন, সমাজে অপরাধের ধরন পাল্টেছে। এখন আগের সেই সামাজিক অবস্থা নেই। তাই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন (ক্রাইম কন্ট্রোল ম্যাকানিজম ডেভেলপ) করতে হবে।

কিশোর গ্যাং প্রসঙ্গ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, সমাজে বেপরোয়া 'কিশোর গ্যাং' নিয়ে খবর হয়েছে। এক্ষেত্রে শিশুকে শিশু বললেই হবে না। একসময় এরাই অপরাধে জড়ায়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী এবং বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন। 


প্রধান বিচারপতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় পৌঁছেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং

প্রকাশ: ১২:১৯ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং। গত তিন দশকের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ান কোনো পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সফরে বাংলা‌দে‌শে এলেন। আর বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটি অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। 

মঙ্গলবার (২১ মে) বেলা সা‌ড়ে ১১টার পর ঢাকায় আসেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ঢাকা বিমানবন্দ‌রে পেনি ওংকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্সের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঢাকা সফরের সময় পেনি ওং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। পাশাপাশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন তিনি। এছাড়াও, রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বল‌ছে, বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটি অস্ট্রেলিয়া সরকারের পক্ষ থেকে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। শুধু তাই নয়, দীর্ঘদিন পর অস্ট্রেলিয়ার কোনো পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পূর্ণাঙ্গা দ্বিপক্ষীয় সফর এটি। পে‌নির ঢাকা সফরে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও এগিয়ে নেওয়ার বার্তা দেবেন। সফরে দুই দেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণ বিশেষ জোর দেয়া হবে। এছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তন, আঞ্চল ভিত্তিক সামুদ্রিক নিরাপত্তাও পাবে বিশেষ গুরুত্ব।


ঢাকা   অস্ট্রেলিয়া   পররাষ্ট্রমন্ত্রী   পেনি ওং  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন