ইনসাইড বাংলাদেশ

যুদ্ধ বন্ধে বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

প্রকাশ: ০৪:১৮ পিএম, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের প্রতি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, শুধু প্রধানমন্ত্রী বা রাজনীতিক হিসেবে নয়, একজন মা হিসেবে বিশ্বনেতাদের বলবো, আপনারা বন্ধ করেন এই যুদ্ধ, বন্ধ করেন এই অস্ত্রের প্রতিযোগিতা। কারণ যুদ্ধ হলে বেশি বেকায়দায় পড়ে আমাদের বোনেরা এবং শিশুরা। আমাদের সেই অভিজ্ঞতা আছে। ১৯৭১ সালে আমরা সেটা দেখেছি।

মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) গণভবন কমপ্লেক্স মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত জয়িতা টাওয়ারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীজুড়ে যুদ্ধের দামামা বাজছে। একদিকে, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। অপরদিকে, ইসরাইল-ফিলিস্তিন হামলা চলছে। ফিলিস্তিনের অর্ধেকের বেশি জায়গা ইসরায়েল দখল করে ফেলেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনার প্রাদুর্ভাবের প্রভাব ও যুদ্ধের প্রভাবে অর্থনীতিতে চাপ। দ্রব্যমূলের দাম বেড়ে গেছে। জাহাজের ভাড়া বেড়ে গেছে। এ জন্য ভাইবোনদের আহ্বান করি, যার যেখানে সুযোগ আছে, নিজেরা যেন চাষ করি। নিজেরা আবাদ করলে নিজের চাহিদা পূরণ করতে পারবো। নিজেদের উপার্জন নিজে করবো, নিজের পায়ে দাঁড়াবো। পরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে নয়, কাজের মধ্য দিয়ে অধিকারটা অর্জন করবো।

নারীদের আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলে এই উন্নয়ন করতে পেরেছি। নারীদেরসহ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছি। আমাদের এই অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে। সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আপনাদের আগমনে ধন্য গণভবনের মাটি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। আরও বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক ও জয়িতা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান।


যুদ্ধ   বন্ধ   প্রধানমন্ত্রী   নারী   শিশু   ইসরায়েল   ফিলিস্তিন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় কক্ষে ঢুকে গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলীকে হত্যার হুমকি, গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ০৬:৩১ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিভিন্ন সরকারি ঠিকাদারি কাজ অনৈতিক ও অবৈধভাবে না পেয়ে অফিসে ঢুকে পাবনা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে ভয়ভীতি ও হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মামলার পর দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১১ মে) সকালে পাবনা শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে বুধবার (৮ মে) দুপুরে পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর রুমে এ ঘটনা ঘটে।

গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন- পাবনা পৌর এলাকার চক গোবিন্দার চাঁদমারি এলাকার ঠিকাদার রোকনুজ্জামান তুষার ও কালাচাঁদপাড়ার মো. আকাশ। অন্য পলাতক আসামিরা হলেন- পাবনা পৌর এলাকার চকছাতিয়ানি গ্রামের রাজিবুল হাসান রাজিব এবং কৃষ্ণপুর এলাকার রনা বিশ্বাসসহ অজ্ঞাত ১৪-১৫ জন।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার (৮ মে) পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের রুমে বৈঠক করছিলেন পাবনা গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা। দুপুর ১টার দিকে রাজিব ও তুষারের নেতৃত্বে ১৪-১৫ জন রুমে প্রবেশ করে গণপূর্তের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ নিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং অনৈতিকভাবে বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ দাবি করেন। দাবি না মানায় নির্বাহী প্রকৌশলীকে গালাগাল ও মারধরের চেষ্টা করেন।

এ সময় অন্যান্য প্রকৌশলীরা বাধা দিলে তাদের সবাইকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যান। এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। পরে শুক্রবার (১০ মে) রাতে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিম বাদী হয়ে পাবনা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পরে রাতেই মামলা করলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

জানতে চাইলে পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও মামলার বাদী আনোয়ারুল আজিম বলেন, তারা ঠিকাদার (রাজি-তুষার)। ঠিকাদারি কাজ করেন। সেদিন যা ঘটেছিল তা থানায় দেওয়া এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এর বাইরে আর কিছু নেই।

পাবনা সদর থানার ওসি রওশন আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অভিযোগের পর মামলা হয়েছে। মামলার পরপরই অভিযান চালিয়ে রোকনুজ্জামান তুষার ও মো. আকাশকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযান অব্যাহত রয়েছে, বাকিদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চাকরির নামে টাকা নেওয়া দুই কনস্টেবল বরখাস্ত

প্রকাশ: ০৬:২৩ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাদারীপুরে পুলিশে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে তানজিলা আক্তার ও শহিদুল ইসলাম নামে সেই দুই পুলিশ কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ও জেলা পুলিশের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে। মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মনিরুজ্জামান ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকার রবিদাসের ছেলে রতন দাসের কাছ থেকে পুলিশে নিয়োগ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ঘুষ গ্রহণ করে তানজিলা আক্তার ও শহিদুল ইসলাম নামে দুই কনস্টেবল। এ ঘটনায় শুক্রবার (১০ মে) ও শনিবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

জানা গেছে, রতন দাস একটি দোকানে কাজ করতেন। সেখানেই পুলিশ সদস্য তানজিলা আক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে পুলিশ নিয়োগের সময় তানজিলা আক্তার পুলিশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে রতনের কাছ থেকে ১৪ লাখ টাকা নেয়। বিশ্বাস অর্জনের জন্য তানজিলা আক্তার নিজের স্বাক্ষর যুক্ত কমিউনিটি ব্যাংকের একটি চেকও প্রদান করে। এদিকে পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষার রেজাল্ট দিলে চাকরি না হওয়ায় দিশাহারা হয়ে পড়েন ভুক্তভোগী রতন দাস। উপায় না পেয়ে অভিযোগ করেন পুলিশ সুপার বরাবর।

চাকরিপ্রত্যাশী রতন দাস বলেন, ‘আমাকে পুলিশে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৪ লাখ টাকা নিয়েছে তানজিলা আক্তার নামে এক পুলিশ। কিন্তু সে চাকরি দিতে পারেনি। আমার দেওয়া সেই টাকা দিয়ে তানজিলার স্বামী ফরিদপুরের ভাঙ্গাতে ব্যবসা শুরু করছে। টাকা ফেরত চাইলে সে বিভিন্ন রকমের তালবাহানা শুরু করে। বিভিন্ন অজুহাতে সে আমার টাকা ফেরত দিচ্ছে না। এ ঘুষ নেওয়ার সঙ্গে শহিদুল নামে এক পুলিশও জড়ি ‘।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনিরুজ্জামান ফকির বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশের পর সিনিয়র স্যারদের নির্দেশে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক অনুসন্ধানে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে’।

টাকা লেনদেনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, পুলিশ সদস্য তানজিলা আক্তার একটি দোকানে এক হাজার টাকার কয়েকটি বান্ডিল গুনে নিচ্ছেন। দোকানটি মাদারীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে। সেই দোকানেই টাকা লেনদেন হয়েছে। গত বছরের ১ মার্চ রতন দাসের কাছ থেকে পুলিশ কনস্টেবল তানজিলা আক্তার ও শহিদুল টাকা গ্রহণ করেন।


ঘুষ   পুলিশ   প্রতারণা   চাকরী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বসতঘর ও ফসলী জমি


Thumbnail

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার লাহারকান্দি গ্রামে ফসলী জমি থেকে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছে স্থানীয় বখাটে সুমন। এতে করে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে আশপাশের বসতঘর, ধ্বংস হচ্ছে ফসলী জমি। এনিয়ে একাধিকবার জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয়রা বালু উত্তোলনে বাধা দিলেও বখাটে সুমন জোর করে বালু উত্তোলন করছে। পরে ভুক্তভোগী প্রবাসী আহসান উল্লাহর পরিবার লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ গিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেন। 

 

অভিযুক্ত সুমন চাঁদখালী আলি মাঝি বাড়ির জয়নাল আবেদিনের ছেলে। ভুক্তভোগী প্রবাসী আহসান উল্লাহ একই বাড়ির শফি উল্ল্যাহর ছেলে।

 

প্রবাসী আহসান উল্লাহ’র পরিবার জানায়, ফসলী জমি থেকে বালু উত্তোলনে বাধা দেয়ায় বখাটে সুমন ও তার স্বজনরা তাদের চলাচলের কাঠের সেতুটি কুড়াল ও দা দিয়ে কুপিয়ে ভেঙ্গে ফেলে। এসময় স্থানীয়রা বাধা দিতে গেলে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে চড়া হয় ওই বখাটে সুমন ও তার পরিবার। তাদের ভয়ে পুরো এলাকার বাসিন্দারা এখন আতঙ্কিত। এঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন প্রবাসী ও তার পরিবার।

 

এদিকে অভিযুক্ত সুমনের ড্রেজার মেশিনটি ফসলী জমির পাশে পাইপসহ দেখা গেলেও তাকে পাওয়া যায় নি।

লাহারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন পর এ ইউনিয়নে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে আমি নির্বাচিত হয়েছি। এ ইউনিয়নে অবৈধ কোন কাজ যেমন হতে দিবো না, তেমনি কোন ধরনের অন্যায় বরদাশত করা হবে না। ড্রেজার বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছে ও ভুক্তভোগী পরিবারকে আইনের আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে বলেও জানান এই জনপ্রতিনিধি।


বালু উত্তোলন   ফসলী জমি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজশাহীর রেল লাইন ডাবল গেজ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:৩২ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, রাজশাহীতে ডাবল লাইন করার প্রস্তাব এসেছে। ডাবল লাইন তো আর একদিনে হবে না। আমরা কাজ শুরু করেছি। সমস্ত লাইনগুলোর মধ্যে যেখানে সিঙ্গেল গেজ রয়েছে সেখানে ডাবল গেজ করার চেষ্টা করছি। কাজ শুরু হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব এগুলো আমরা বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।

শনিবার (১১ মে) দুপুর ১টার দিকে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।

রেলপথমন্ত্রী বলেন, আপনাদের সুবিধার্থে রেলপথে আম পরিবহনের ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে করে সবচেয়ে কম খরচে আপনাদের আম পৌঁছানো যায় এবং আমের গুণাগুণ ঠিক থাকে।

তিনি আরও বলেন, আম পরিবহনে আমরা ডাক বিভাগকে কাজে লাগাতে পারি। তবে আমার মনে হয়- বর্তমান পর্যায়ে এই যে কুরিয়ার সার্ভিসগুলো আছে, এদের সঙ্গে আমরা একটা কন্ট্রাকে আসতে পারি। আমরা তাদের সঙ্গে বসে আপনাদের সুবিধার্থে একটা আলোচনা করব। আপনারা বলেছেন যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে লাগেজ ভ্যান লাগানোর জন্য। আগে তো প্রত্যেকটি যাত্রীবাহী কোচের সঙ্গে লাগেজ ভ্যান ছিল। অন্যান্য যে শস্যগুলো রয়েছে সেগুলো আমরা কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিবহন করব। আমরা ঈদের সময় গবাদিপশু পরিবহনের ব্যবস্থা করি।

রেলপথমন্ত্রী বলেন, কোনো অসুস্থ রোগীর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে সে কিন্তু আর বাঁচে না। আমরা এখন অসুস্থ ধরে নেন। সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের টেনে তুলছেন। তিনি রেলকে ভালোবাসেন। এই পরিবহনটা খুবই সস্তা পরিবহন। সেটা যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে বলেন আর পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে বলেন। নতুন নতুন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রাবন্দর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন। যা আটটা জেলাকে কানেক্ট করবে। সমস্যা থাকবে, সমস্যার সমাধানের জন্য আপনারা পরামর্শ দেবেন। কিন্তু আমাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন না।

সেমিনারে জানানো হয়, আগামী ১০ জুন ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে। এবার পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে রাজশাহী অঞ্চলের আম। যাত্রা পথে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, আব্দুলপুর, ঈশ্বরদী, পোড়াদহ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও ভাঙ্গা স্টেশনসহ মোট ১৫টি স্টেশনে যাত্রাবিরতি দেবে ‘ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন’। বাংলাদেশ রেলওয়ে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু করে ২০২০ সালে।

সেমিনারে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে বিভাগের জেলা প্রশাসকগণ ছাড়াও আম ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


রাজশাহী   রেল লাইন   রেলপথমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ট্রাক ও মোটরসাইকেল সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১১ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন কাশেম শিকদার (৪০), তার ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭) ও তার ছেলে মোরসালিন (৮)।

নিহতদের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল বাকি।

তিনি বলেন, শনিবার ভাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেলে করে বাবা-ছেলে ও তার ভাই ফরিদপুর যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোরসালিনের মৃত্যু হয়। পরে আহত কাশেম ও নাজমুলকে ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।


ফরিদপুর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন