শারদীয় দুর্গাপূজার
আজ বিজয়া দশমী। প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয়
উৎসব। পাঁচ দিনব্যাপী এই শারদ উৎসবের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও একটি বছর। আজ মঙ্গলবার
(২৪ অক্টোবর) বিসর্জনের দিন সকালে হবে দশমীর বিহিত পূজা।পূজা শেষে দর্পণ ও বিসর্জন।
পাঁচদিনের সার্বজনীন মিলন মেলা ভাঙবে আজ।
আজ সকাল ৯টা
৫৮ মিনিটের মধ্যে দশমীবিহিত পূজা অনুষ্ঠিত হবে। পূজা শেষে দর্পণ বিসর্জন দেওয়া হবে।
এরপর সারাদেশে স্থানীয় আয়োজন ও সুবিধামতো সময়ে বিজয়ার শোভাযাত্রাসহকারে প্রতিমা বিসর্জন
দেওয়া হবে। সর্বত্র বিসর্জন শেষে ভক্তরা শান্তিজল গ্রহণ করবেন।
বিসর্জনের উদ্দেশে
রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির মেলাঙ্গন থেকে কেন্দ্রীয় বিজয়া শোভাযাত্রা বের হবে বিকেল
তিনটায়। এর আগে রাজধানীর ২৪৬টি পূজামণ্ডপের অধিকাংশই এসে জমা হবে পলাশীর মোড়ে। সেখান
থেকে সম্মিলিত বাদ্যি-বাজনা, মন্ত্রোচ্চারণ ও পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিজয়ার
শোভাযাত্রা। এরপর সদরঘাটের ওয়াইজঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীর জলে একে একে বিসর্জন দেওয়া হবে
প্রতিমা।
সোমবার ছিল
শারদীয় দুর্গোৎসবের মহানবমী। মা দেবী দুর্গাকে বিদায়ের আয়োজনে বিষণ্ণ মন নিয়েই উৎসবে
মেতেছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ। দিনটির প্রধান আকর্ষণ ছিল মণ্ডপে মণ্ডপে আরতি
প্রতিযোগিতা।
সন্ধ্যা ও রাতকে
উজ্জ্বল করে ভক্তরা মেতে উঠেছিলেন নানা ঢঙ্গে, আরতি নিবেদনে। সেই সঙ্গে ছিল দিনভর পুরোহিতদের
চণ্ডী পাঠ। মণ্ডপে মণ্ডপে ভক্তদের কীর্তন বন্দনা। সকাল ৯টা ৫৮ মিনিটের মধ্যে দেবীর
মহানবমী কল্পারম্ভ ও মহানবমীবিহিত পূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজা শেষে যথারীতি পুষ্পাঞ্জলি,
প্রসাদ বিতরণ ও সন্ধ্যায় ভোগ আরতি করা হয়।
মহানবমীর দিনেও
আগের দিনের মতো রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের পূজামণ্ডপগুলোতে মানুষের ঢল নেমেছিল। মণ্ডপে
মণ্ডপে মানুষের ভিড় ছিল উপচেপড়া। হাজার হাজার ভক্ত, পূজারী এবং দর্শনার্থী মণ্ডপগুলোতে
ঘুরে ঘুরে প্রতিমা দর্শন করেছেন। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোথাও কোথাও মণ্ডপসংলগ্ন
সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয় বিকেল থেকেই। এ কারণে নগরীর বিভিন্ন স্থানে তীব্র
যানজটের সৃষ্টি হয়। রাতে যানজট অসহনীয় মাত্রায় পৌঁছে যাওয়ায় পূজারীদের পড়তে হয় ভোগান্তির
মধ্যে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।