ইনসাইড বাংলাদেশ

রোববার থেকে আবারও আসছে টানা অবরোধ

প্রকাশ: ০৯:০৫ এএম, ০২ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আগামী রোববার থেকে সপ্তাহজুড়ে ফের টানা অবরোধের কর্মসূচি আসতে পারে। স্থায়ী কমিটিসহ বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতারা দলের হাইকমান্ডকে চলমান অবরোধ কর্মসূচি বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) একদফা আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে, যা প্রথম ধাপের চলমান অবরোধ কর্মসূচি শেষে ঘোষণা করা হতে পারে। গত মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া দেশব্যাপী ৭২ ঘণ্টার টানা অবরোধ কর্মসূচি আজ শেষ হবে।

বিএনপি সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই চলমান আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতিতে পৌঁছাতে চায় দলটির হাইকমান্ড। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথম দফার অবরোধ শেষে আগামী সপ্তাহজুড়ে ফের দেশব্যাপী টানা অবরোধ কর্মসূচি আসতে পারে। এমনকি আগামী সপ্তাহের পরও অবরোধ অব্যাহত থাকতে পারে। দলটির কয়েকজন নেতা বলছেন, চলমান কর্মসূচিতে তারা যে সাড়া পাচ্ছেন, তাতে আশাবাদী যে, অচিরেই আন্দোলনের ফল ঘরে তুলতে পারবেন তারা।\

এদিকে মহাসমাবেশকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মামলা ও গ্রেপ্তার অভিযান চলমান থাকায় বিএনপি নেতারা প্রকাশ্যে আসতে না পারলেও অভ্যন্তরীণভাবে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছেন। বিএনপির মহাসমাবেশে হামলার ঘটনায় সরকার ও পুলিশকে দায়ী করে গত সোমবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ঢাকায় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে চিঠি দিয়েছে দলটি। এ ছাড়া সহিংসতার ঘটনায় এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা যে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে, সেটাকে আন্দোলনের পথে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বিএনপি।

এদিকে চলমান অবরোধ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জনগণ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি চূড়ান্ত অনাস্থা জানিয়েছে বলে দাবি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের। মঞ্চের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক গণমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশের মানুষ এই অবরোধের মধ্য দিয়ে আরও একবার সরকারের ওপর তাদের চূড়ান্ত অনাস্থা ব্যক্ত করেছে।

আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শুক্র ও শনিবার সম্ভবত বড় কোনো কর্মসূচি থাকবে না। কিন্তু দাবি আদায়ে এর পর থেকে টানা কর্মসূচির দিকে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।


অবরোধ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না দেওয়ার নির্দেশ

প্রকাশ: ০৬:১১ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকায় যেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না পারে সে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বুধবার (১৫ মে) বনানীতে বিআরটিএর সদর কার্যালয়ে আয়োজিত সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ব্যাটারিচালিত কোনো গাড়ি (তিন চাকার) যেন ঢাকা সিটিতে না চলে। আমরা ২২টি মহাসড়কে নিষিদ্ধ করেছি। শুধু নিষেধাজ্ঞা নয়, চলতে যেন না পারে সে ব্যবস্থা নিতে হবে। এর আগে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ঢাকার মধ্যে অটোরিকশা বন্ধে সম্মতি জানান।

সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ভয়াবহ ব্যাপার যখন রিকশাচালকরা দুই পা ওপরে উঠিয়ে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালায়। অনেক প্রতিবন্ধী আছেন যারা চোখে কিছুটা কম দেখেন তারাও এই রিকশা নিয়ে নেমে পড়েন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, সিদ্ধান্তে আসা দরকার যে ঢাকায় ইজি বা অটোরিকশা চলবে না। এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

সভায় বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খান, সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী, বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


রাজধানী   ওবায়দুল কাদের   অটোরিকশা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পেছনে নয়, সামনে তাকাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: ডোনাল্ড লু

প্রকাশ: ০৫:৫৭ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং সহিংসতা মুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিল। এখন আমরা সামনের দিকে তাকাতে চাই, পেছনের দিকে নয়।

বুধবার (১৫ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।

ডোনাল্ড লু বলেন, আমাদের লোকজনের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি গত দুইদিন ধরে বাংলাদেশ সফর করছি।

তিনি বলেন, আমাদের সম্পর্ককে মজবুত করার জন্য উপায় বের করতে আজ আমি মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু আছে। যেমন র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা, শ্রম আইনের সংস্কার, মানবাধিকার এবং ব্যবসায়ীক পরিবেশ সংস্কার। এ সম্পর্ক জোরদার করার জন্য আমাদের ইতিবাচক দিক নিয়ে সহযোগিতা বাড়াতে হবে।

মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, আমরা নতুন বিনিয়োগের কথা বলেছি। অধিক সংখ্যক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করবে, এটা নিয়ে আলোচনা করেছি। ক্লিন অ্যানার্জি নিয়ে কথা বলেছি।

তিনি বলেন, সর্বশেষ যে বিষয়টি নিয়ে আমি মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি, সেটা হলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হবে। আমরা যেটা করতে পারি সরকারের স্বচ্ছতা, সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতার মাধ্যমে। আমরা করসীমা বাড়ানোর কথা বলেছি, যাতে বাংলাদেশ সেখান থেকে উপকৃত হতে পারে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৪ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুই দিনের সফরে ঢাকায় আসেন মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু।

শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন তিনি। বিমান বন্দরে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তরে আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক মাসুদুল আলম এবং বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে এটি তার প্রথম সফর। এ নিয়ে পঞ্চমবার বাংলাদেশ সফর করেছেন লু।

ডোনাল্ড লু   ড. হাছান মাহমুদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ডোনাল্ড লু সফরে মার্কিনপন্থী সুশীলরাও কেন উপেক্ষিত?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করছেন। দু’দিনের সফরে প্রথম দিনে তিনি বাংলাদেশের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পিটার ডি হাসের বাসভবনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক ছিল একটি বড় ধরনের চমক। অতীতে দেখা গেছে, যে কোন মার্কিন প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করলেই একগুচ্ছ সুশীলের সঙ্গে বৈঠক করতেন। সেই সুশীলরা সকলেই পরিচিত ছিল। এর আগেও ডোনাল্ড লু, আফরিন আখতার বাংলাদেশ সফর করে যে সমস্ত সুশীলদের সাথে দেখা করেছিলেন এবার তাদেরকে এড়িয়ে গেছেন।

গত দুই বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে সমস্ত কর্মকর্তারা এসেছিলেন তারা বাংলাদেশের সুশীল সমাজের যে সমস্ত প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, বদিউল আলম মজুমদার, ড. স্বাধীন মালিক, ড. আসিফ নজরুল, পরিবেশ আন্দোলনের নেত্রী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান, তৃতীয় মাত্রার বিতর্কিত উপস্থাপক জিল্লুর রহমান, মতিউর রহমান, নুরুল কবিরের মত ব্যক্তিদেরকে। যারা সকলেই আওয়ামী বিরোধী এবং বিএনপি পন্থী হিসেবে পরিচিত। এদের কেউ কেউ স্বাধীনতাবিরোধীও বটে। এই সমস্ত বিরোধী পক্ষের সুশীলদেরকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক করত এবং এই ধরনের বৈঠকগুলোর পরে সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম বিষোদগার করা হত।

তবে এবার ডোনাল্ড লুর বৈঠকে এই সুশীলদের কাউকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ নীতিতে বড় পরিবর্তন বলেই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। গতকালের বৈঠকে যে সমস্ত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের মধ্যে ছিলেন ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওম্যান সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, মানবাধিকার কর্মী মহম্মদ নুর খান, চাকমা সার্কেলের রানী ও মানবাধিকার কর্মী ইয়ানিয়ান, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সংগঠক সোয়ানুর রহমান, তরুণ সংগঠক মাহমুদা আক্তার মনীষা।

এটি সম্পূর্ণ নতুন একটি সুশীল প্রতিনিধি দল যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সুশীল পরিবর্তন কেন এ নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে বদিউল আলম মজুমদার, আদিলুর রহমান খান ও জিল্লুর রহমানের মতো ব্যক্তিদের সঙ্গে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার না হওয়াটাকে অনেকে বিস্ময়কর মনে করছে।

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতিতে তার অবস্থান পাল্টেছে। বাংলাদেশ কৌশল পরিবর্তন করার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে মার্কিন নীতিও পরিবর্তন হয়েছে। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। বাংলাদেশের বাজারে যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান থাকে সে জন্য দেশটির তৎপরতা লক্ষণীয়। ডোনাল্ড লু সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বৈঠকেও মার্কিন কম্পানিগুলোর অর্থছাড় বিষয়েও আলোচনা করেছেন।

সবকিছু মিলিয়ে নতুন সরকারের সঙ্গে নতুনভাবে কাজ করতে আগ্রহী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এ কারনেই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগে যারা তাদের মিত্র ছিল সেই মিত্রদেরকে পরিবর্তন করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন নতুন সুশীলদের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। যারা এতদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গলাবাজি করত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ সংরক্ষণই যাদের দায়িত্ব ছিল তারা এখন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে গেছে। আর এটি বোধহয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। যুক্তরাষ্ট্রের যারা বন্ধু হয় তাদের শত্রুর দরকার হয়না।


ডোনাল্ড লু   সুশীল সমাজ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু


Thumbnail

কুড়িগ্রামের উলিপুরে পুকুরে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে লিপন (৬) ও মেহেদী হাসান (৮) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বাবলু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

বুধবার (১৫ মে) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের সরকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত লিপন ওই এলাকার রাশেদের ছেলে ও মেহেদী হাসান মাঈদুলের ছেলে।

 

স্থানীয়রা জানান, পুকুরের পানিতে গাছের গুঁড়িতে উঠে দুই শিশু খেলছিল। খেলতে খেলতে একসময় গাছের গুঁড়ির নিচে পড়ে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায়। পরে স্থানীয়রা টের পেয়ে পুকুর থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। 

উলিপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা দায়ের করা হবে।’


পানিতে ডুবে মৃত্যু   শিশু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:২৫ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তি চাই। এ সকল সংঘাতের অবসান হোক এই কামনা করি। বুধবার (১৫ মে) সকালে 'আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভারসিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসরায়েলের নারী ও শিশু প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত। প্রতিনিয়ত তারা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে। আমরা আশা করি জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা সেখানে সবার জন্য, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করণে আরও কার্যকরী ব্যবস্থা নিবে।

তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে আইসিপিডির ১৫টি মূলনীতি বাস্তবায়নে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি-২০১২ প্রণয়ন করি। মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুহার কমানো, মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা, শিশু ও কিশোর-কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্যসহ পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনার ব্যাপক কর্মসূচি শুরু করি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশকে আমি ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্যবিবাহমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলাম। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারি নানা উদ্যোগে বাল্যবিয়ের হার কমে আসছে। নানাভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে।


শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন