ইনসাইড বাংলাদেশ

৮ দিনে গ্রেপ্তার প্রায় ৮ হাজার

প্রকাশ: ০৯:৩১ এএম, ০৫ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে সংঘাতের পর থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত আট দিনে সারা দেশে দলটির প্রায় ৮ হাজার নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দলের মহাসচিবসহ শীর্ষ পর্যায়ের নেতা রয়েছেন অন্তত সাতজন।

বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরদিন ২৯ অক্টোবর দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। পরে ঢাকায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, মজিবর রহমান সরোয়ার, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক ও সর্বশেষ এমরান সালেহ (প্রিন্স)।

রোববার (৫ নভেম্বর) ভোরে গ্রেপ্তার হন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী।

গত আট দিনে (২৮ অক্টোবর-৪ নভেম্বর) ঢাকা মহানগরের বাইরে দেশের অন্যান্য জেলায় বিএনপির ৫ হাজার ৫৯৭ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে যশোরে ৪৫০, চট্টগ্রামে ৩১০, নারায়ণগঞ্জে ২৬৭, সিরাজগঞ্জে ২৩৮, ঝিনাইদহে ২২০ ও নওগাঁয় ২০৪ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। নোয়াখালীতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৭৫ জন। প্রায় দেড় শ করে গ্রেপ্তার আছেন দিনাজপুর, খুলনা, গাজীপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, পাবনা, কিশোরগঞ্জ ও নরসিংদীতে। পিরোজপুর, পটুয়াখালী, চুয়াডাঙ্গা, সাতক্ষীরা, ফরিদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও বগুড়ায় গ্রেপ্তার হয়েছেন জেলাপ্রতি ১০০ জন বা তার বেশি। ৭০ জনের বেশি গ্রেপ্তার আছেন নাটোর, জয়পুরহাট, শেরপুর ও জামালপুরে। বাকি জেলাগুলোতে ২ থেকে ৫০ জন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন। রাজধানীর বাইরে ঢাকা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অন্তত ৬৫ জন গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া গেছে।

কুষ্টিয়ায় বিএনপির সাবেক তিন সংসদ সদস্য এবং দলটির জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি যথাক্রমে সৈয়দ মেহেদী আহমেদ (রুমী), সোহরাব উদ্দীন ও রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা রয়েছেন।

বরিশালে গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য বিলকিস আক্তার জাহান; বরিশাল মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হোসেন খান।

এ ছাড়া কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম, রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান ও সদস্যসচিব মাহফুজ উন-নবী, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবী, দিনাজপুরে জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন, খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, নড়াইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ুম ও পাবনায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মাসুদ খন্দকারসহ বিভিন্ন স্থানে দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বেশ কজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে জানা গেছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, রাজধানীসহ সারা দেশে এই গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত থাকবে। যাঁরা মামলার আসামি তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।


গ্রেপ্তার   নেতা-কর্মী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সৈয়দপুরে বন্ধ বিমান ওঠা-নামা

প্রকাশ: ০৮:২৭ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ রয়েছে। রানওয়েতে বৈদ্যুতিক তারে শর্টসার্কিটের কারণে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ করা হয়।

রোববার (১২মে) সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ হয়েছে।বিষয়টি নিশ্চিত করে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক সুপ্লব কুমার ঘোষ

তিনি বলেন, রানওয়ের বৈদ্যুতিক লাইনে শর্টসার্কিটের কারণে সন্ধ্যার দিকে বিমান চলাচল বন্ধ হয়। ইতোমধ্যে তিনটি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বাতিল হওয়া ফ্লাইটগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের একটি করে ফ্লাইট রয়েছে। আমরা দ্রুত বিমান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।


সৈয়দপুর বিমান বন্দর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১০

প্রকাশ: ০৮:১৯ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী তানভীর ইসলামের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে আরেক প্রার্থী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম কামালের সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ১০ জন আহত হয়েছেন।

রোববার (১২ মে) রাতে উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের মতিগাছা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, রোববার (১২ মে) রাত ১০টার দিকে তানভীর ইসলামের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন শেষে ফেরার পথে তানভীর ইসলামের সমর্থকদের মারধর করে কামালের সমর্থকরা। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আটঘরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান তানভীর ইসলাম বলেন, কয়েকদিন আগে আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করেছে কামালের লোকজন। আজকে আমার সমর্থকরা অফিস উদ্বোধন শেষে বাড়ি ফেরার পথে পরিকল্পিতভাবে কামালের সমর্থকরা হামলা করেছে। এতে আমার বেশ কয়েকজন সমর্থক গুরুতর আহত হয়েছেন। আমি এর উপযুক্ত শাস্তি চাই।


উপজেলা নির্বাচন   সংঘর্ষ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শহীদ মিনারে সিপিবি নেতা রনোর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন বেলা সাড়ে ১১টায়

প্রকাশ: ০৮:০১ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা ও দাফন আজ সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর মরদেহ রাখা হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।

সিপিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ সকাল ১০ টায় হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহ প্রথমে রাজধানীর পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনে আনা হবে। সেখানে দলের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।

মুক্তিভবনে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শোক র‍্যালি নিয়ে আকবর খান রনোর মরদেহ নেওয়া হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে বেলা সাড়ে ১১ টায় তাঁকে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। এরপর সেখানে সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর মরদেহ রাখা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা বেলা দেড়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাঁকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।

হায়দার আকবর খান রনোর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আজ দেশব্যাপী শোক পালন করবে সিপিবি। এর অংশ হিসেবে তাদের দলীয় কার্যালয়গুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হবে। পাশাপাশি আকবর খান রনোর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।

গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক হায়দার আকবর খান রনো। তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নেতা। একাধিক বইয়ের লেখক তিনি।

হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে।


শহীদ মিনার   সিপিবি   রনো  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রস্তুতি

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের পর জনগণ ছিল হতবাক ও দিশেহারা । পরে চার জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মনসুর আলী ও কামরুজ্জামানও গ্রেপ্তার হন। ফলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা তখন বলতে গেলে ছিলেন দিকনির্দেশনাহীন। তখনকার পরিস্থিতি এতটাই ঘোলাটে আর বিপজ্জনক ছিল যে, আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মীর জীবন ছিল বিপদাপন্ন । সে সময় আওয়ামী লীগেও চলছিল দুটি ধারা। একটি ছিল আদর্শের প্রগতিশীল ধারা। আর অন্যটি মিজান চৌধুরীর নেতৃত্বে রক্ষণশীল ধারা। এ রকম বাস্তবতায় আওয়ামী লীগের নৌকার বৈঠা ধরার এক বলিষ্ঠ নেতার অনুধাবন করেন দলের নেতাকর্মীরা। এমন অনুধাবন থেকে তারা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী করার বিষয়টি প্রথম প্রস্তাব করেছিলেন দলের অন্যতম সিনিয়র নেতা আব্দুর রাজ্জাক।

শেখ হাসিনা এবং ওয়াজেদ মিয়া যখন ভারতে অবস্থান করছিলেন, তখন ১৯৭৯ ও ১৯৮০ - এই দু'বছরে কয়েকজন সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা বিভিন্ন সময় দিল্লি যান তাদের খোঁজ-খবর নিতে। এম এ ওয়াজেদ মিয়া তাঁর বইতে লিখেছেন, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক কাবুল যাওয়ার সময় এবং সেখান থেকে ফেরার সময় তাদের সাথে দেখা করেন।

আওয়ামী লীগ নেতা জিল্লুর রহমান, আব্দুস সামাদ আজাদ, তৎকালীন যুবলীগ নেতা আমির হোসেন আমু, তৎকালীন আওয়ামী লীগের অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দিল্লিতে যান। তাদের সে সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নিতে রাজি করানো।

এ প্রসঙ্গে ওয়াজেদ মিয়া তার বইতে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের উপরোল্লিখিত নেতাদের দিল্লিতে আমাদের কাছে আসার অন্যতম কারণ ছিল ঢাকায় ১৯৮১ সালের ১৩-১৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের ব্যাপারে হাসিনার সঙ্গে মতবিনিময় করা। তাদের সবাই এবং হাসিনার চাচি (বেগম নাসের), ফুফু আম্মারা এবং ফুফাতো ভাইয়েরা চাচ্ছিলেন যেন হাসিনা আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হন। আমি এ প্রস্তাবে কখনোই সম্মত ছিলাম না।’ তিনি আরো লিখেছেন, ‘আমি তাদের সকলকে বলেছিলাম যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের অকল্পনীয় মর্মান্তিক ঘটনার পর বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়স্বজনদের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত হবে না। অন্তত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ও আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত।’

তবে শেখ হাসিনাকে তার অনুপস্থিতিতেই ঘোষণা করা হয় দলের সভানেত্রী হিসেবে। ড. মিয়ার বইতে ওই বিবরণ আসে এভাবে : ‘১৬ ফেব্রুয়ারি (১৯৮১) তারিখের সকালে লন্ডন থেকে ফোনে সংবাদ পাওয়া যায় যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৩-১৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে অনুষ্ঠিত দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে হাসিনাকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পর শেখ সেলিমও হাসিনাকে ফোনে একই সংবাদ দেন। এরপর ঢাকা ও লন্ডন থেকে আরো অনেকে টেলিফোনে হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।’

এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে আওয়ামী লীগের আব্দুল মালেক উকিল, ড. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুস সামাদ, এম কোরবান আলী, বেগম জোহরা তাজউদ্দীন, স্বামী গোলাম আকবার চৌধুরীসহ বেগম সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, বেগম আইভি রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ দিল্লী পৌঁছান। সেখানে নব নির্বাচিত সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়। আলোচনায় মে মাসে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে ১৩ মে আবদুস সামাদ ও এম কোরবান আলী আবার দিল্লীতে যান শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন চূড়ান্ত করতে। এভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রস্তুতি এগোতে থাকে।


শেখ হাসিনা   স্বদেশ প্রত্যাবর্তন   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। রোববার (১২ মে) চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এই আদেশ দেন।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্তরা হলেন– মুজিবুর রহমান, জাহিদুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম ও ওয়াহিদুল ইসলাম।

মুজিবুর রহমান সাবেক মন্ত্রীর মালিকানাধীন সানোয়ারা ডেইরি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। অন্য তিনজন একই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক।

বিষয়টি আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বলেন, ৩০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় উত্তরা ব্যাংকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সাবেক মন্ত্রীর চার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। তারা যাতে দেশ ছেড়ে যেতে না পারেন, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ঢাকার বিশেষ পুলিশ সুপার (অভিবাসন) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

উত্তরা ব্যাংক থেকে যে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে, তার বিপরীতে ব্যাংকে কোনো সম্পত্তি বন্ধক নেই। বিবাদীদের ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা ও ট্রাস্ট রিসিটের ভিত্তিতে এই ঋণ মঞ্জুর করেছিল ব্যাংক, বলে জানান বেঞ্চ সহকারী।

সাবেক মন্ত্রী   নুরুল ইসলাম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন