ইনসাইড বাংলাদেশ

ভোট নয়, পেছাতে পারে মনোনয়ন জমা দেওয়ার তারিখ

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২১ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন ৭ জানুয়ারি নির্ধারিত হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, এমনকি জাতীয় পার্টি পর্যন্ত নির্বাচনের সময় কয়েকদিন পেছানোর বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশন বিএনপির অপেক্ষায় আছেন এখনও। গতকাল একজন নির্বাচন কমিশনার বলেছেন যে, বিএনপি যদি এখন নির্বাচনে আসতে চায় তাহলে তাদের জন্য একটা ব্যবস্থা করতে রাজি আছেন তারা। স্পষ্টতই তিনি নির্বাচনের সময় পরিবর্তনের ব্যাপারে একটি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে যে নির্বাচনের মূল তারিখ পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ এ ধরনের প্রস্তাবের সাড়া দেবে না। বরং আওয়ামী লীগ মনে করে যে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার দিন এক-দুই দিন পিছিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এখন নির্বাচনের মনোনয়নের জমা দেওয়ার দিন ৩০ নভেম্বর। সেই তারিখটি কিছুটা পরিবর্তন করলেও করা যেতে পারে এবং অন্যান্য দিনগুলো সমন্বয় করা যেতে পারে। তবে কোন অবস্থাতেই নির্বাচনের ভোটের তারিখ পেছানো যাবে না। আওয়ামী লীগ করছে যে নির্বাচনের তারিখ পেছালেই দেশকে একটি সাংবিধানিক সঙ্কটের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে এবং সেটি সম্ভব নয়। 

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে আগামী ২৯ জানুয়ারি। অর্থাৎ ২৯ জানুয়ারির মধ্যেই একটি নতুন সংসদ নির্বাচনের সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হতে হবে। মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এর আগে জাতীয় পার্টির দুই পক্ষ যখন দেখা করেছেন, তখন মহামান্য রাষ্ট্রপতি সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা বলেছেন। নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হওয়ার পর কয়েকটা দিন হাতে রাখতে হয় নানা রকম বাস্তবতা। বিশেষ করে কোন আসনে যদি গোলযোগ হয়, কোন আসনে যদি ভোটগ্রহণ নিয়ে কোন রকমের সমস্যা হয় সেগুলো মিটিয়ে এবং নির্বাচন কমিশন সমস্ত নির্বাচনকে যাচাই বাছাই করে তার পরেই গেজেট প্রকাশ করবে এবং ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হলে গেজেট প্রকাশের ক্ষেত্রে চার-পাঁচ দিন সময় লেগে যেতে পারে। এমনকি একটি উপনির্বাচনের গেজেট প্রকাশ করার ক্ষেত্রেও এক সপ্তাহ সময় লেগেছিল। কাজেই জাতীয় নির্বাচনে সবগুলো আসনের গেজেট প্রকাশ করার করার বিষয়টির জন্য সময় দেওয়া প্রয়োজন। 

দ্বিতীয়ত, গেজেট প্রকাশের পর নতুন সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা আছে। সেটিও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এরপর যে দল বিজয়ী হবে সেই দলকে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানাবেন ইত্যাদি আনুষ্ঠানিকতা করতে অন্তত দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর সেক্ষেত্রে জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত লাগবে এই আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে। আর তাই সরকার কোন অবস্থাতেই ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের তারিখ পেছাতে রাজি নয়।

সরকারের একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেছেন যে, তারা ভেবেছিলেন যে নির্বাচন তিন বা চার তারিখ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেই চার দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। চার দিন অনেক বেশি সময়। তবে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন থেকে নির্বাচনের প্রচারণা পর্যন্ত সময় একটা বড় ধরনের সময় দেওয়া আছে। এই সময়টাকে আঁটোসাঁটো করা যেতে পারে এবং আঁটোসাঁটো করে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় বাড়ানো যেতে পারে। 

আওয়ামী লীগ এখন আর মনেও করছে না যে বিএনপি নির্বাচনে আসবে। বিএনপির নির্বাচনের আসার সুযোগও বন্ধ হয়ে গেছে। এরকম বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত বিএনপিকে ছাড়া যে নির্বাচন হবে তা মোটামুটি নিশ্চিত মনে। আর এটিই যদি হয় তাহলে আওয়ামী লীগ কোনো অবস্থাতেই ৭ জানুয়ারি ভোটের তারিখ পেছাবে না।

নির্বাচন   নির্বাচন কমিশন   বিএনপি   আওয়ামী লীগ   তফসিল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে কত দিনে

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

গত ১৭ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে যে সহিংসতা এবং তাণ্ডব চলে তার প্রেক্ষিতে সরকারকে বেশ কিছু কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়েছে। বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সারাদেশে সেনা মোতায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কয়েক দিনের জন্য মোবাইলের ফোর জি সেবা বন্ধ রাখা হয়েছে।  ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ছিল চার দিন।  সবকিছু মিলিয়ে সরকারকে এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে।

বেশ কিছু শক্ত অবস্থান গ্রহণ করে এই সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হয়েছে। আস্তে আস্তে জনজীবনে এখন স্বস্থি ফিরে আসতে শুরু করেছে।  গত সপ্তাহ থেকে যে কারফিউ ছিল তা ধাপে ধাপে কমিয়ে ফেলা হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার এবং আজ ভোর ৬ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। কারফিউ কতদিন থাকবে এবং জনজীবন কত দিনে স্বাভাবিক হয়ে ফিরে আসবে- এটি এখন মানুষের কাছে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।  এই সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে আমাদের শিক্ষা খাত। ‍বিশেষ করে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার মাঝপথে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।  যারা এইচএসসি পাস করেছিল তাদের কলেজে ভর্তি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।  বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ থাকার ফলে সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।  সবকিছু মিলিয়ে শিক্ষাঙ্গনে একটা জটিল পরিসিস্থির তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা দ্রুত ক্লাসে ফিরে যেতে চায়।

এই সংকটে অর্থনীতিও বড় ধাক্কা খেয়েছে।  এখন পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ ৭৭ হাজার কোটি টাকা বলে মনে করছেন  অর্থনীতিবিদরা। এই ক্ষতি কীভাবে পুষিয়ে নেওয়া হবে সেটিও এখন একটি বড় প্রশ্ন এবং এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য অর্থনীতিতে যে গতি আনা যাবে তা আনতে হবে।  সেই বাস্তবতা বাংলাদেশের আছে কিনা তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

সবকিছু মিলিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলে মনে করছেন  যে ক্ষয়ক্ষতি এবং বিভীষিকা হয়েছে সেখান থেকে ঘুড়ে দাঁড়াতে হলে বাংলাদেশকে দ্রুত স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে হবে।  স্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পুনরায় জীবনযাত্রা শুরু করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে  সবকিছুর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে কবে এবং কীভাবে স্বাভাবিক হবে? এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কোন রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয় নি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কারফিউ প্রত্যাহার করা হবে।  কিন্তু কবে এবং কিভাবে সেই সম্পর্কে তিনি কিছু বলেন নি। বিভিন্ন সূত্র থেকে বর্তমানে জানা যাচ্ছে যে সহিংসতা এবং তাণ্ডব হয়েছিল  তাদের মূল হোতা এবং তাণ্ডবকারীদের অনেকে এখনও ‘গা ঢাকা’ দিয়ে আছে। সরকার গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করছে।  এখনও শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের একাংশ দাবি করছে , তারা চার দফা, আট দফা  ইত্যাদি না মানা হলে আবার আন্দোলন করবে।  কাজেই এই পরিস্থিতি সরকারকে সামাল দিতে হবে।  যারা এই নাশকতা এবং সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।  পাশাপাশি যে সমস্ত ঘটনাগুলো ঘটেছে, সেই সমস্ত ঘটনাগুলোর নির্মোহ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের প্রয়োজন।  এই তদন্ত নিশ্চিত করার পর পরিস্থিতি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হবে বলে  অনেকে মনে করছেন।


পরিস্থিতি   স্বাভাবিক   হবে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আল জাজিরাকে যা বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:৫৩ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা আন্দোলন ঘিরে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। 

সাক্ষাতকারে মোহাম্মদ আরাফাত বলেছেন, চরমপন্থি ও সন্ত্রাসীসহ তৃতীয়পক্ষ বিক্ষোভে উসকানি দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা ছাত্রদের সন্ত্রাসী বা অরাজকতা সৃষ্টিকারী বলছি না। তৃতীয় পক্ষ যারা এই আন্দোলনে ঢুকে এ সব কিছু শুরু করেছে।’

আরাফাত আরও বলেন, ‘আমরা উত্তেজনা কমানোর জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু কিছু লোক আগুনে ঘি ঢালার চেষ্টা করছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে যাতে তারা ফায়দা লুটতে পারে এবং সরকার পতন ঘটাতে পারে।’

আল জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা সরকার এখনও নির্ধারণ করতে পারেনি। তিনি বলেন, নিহত, হতাহত ও আহতের ক্ষেত্রে আমরা সাধারণ জনগণ, পুলিশ, বিক্ষোভকারী বা সরকারের সমর্থকদের মধ্যে কোনও পার্থক্য করতে চাই না।

তথ্যমন্ত্রী জানান, একটি স্বাধীন বিচার বিভাগীয় কমিটি পুরো ঘটনা তদন্ত করবে। যাতে এই ঘটনায় যারা দায়ী তাদের বিচারের আওতায় আনা যায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি প্রত্যাখ্যান করে আরাফাত বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) শুধু জনগণকে রক্ষা করছেন।’ 

কোটা আন্দোলন   আল জাজিরা   তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী   মোহাম্মদ এ আরাফাত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিদেশে কারা, কেন বিক্ষোভ করেছেন জানতে চিঠি দিল সরকার

প্রকাশ: ১২:৪১ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কারা, কেন এসব বিক্ষোভ করেছেন তা জানতে বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে চিঠি দিয়েছে সরকার। 

বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘কোথাও কোথাও বিক্ষোভ হয়েছে, এমন খবর আমরা জেনেছি। তাই বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোয় চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা জানতে চেয়েছি কারা, কী বিষয়ে বিক্ষোভ করছে। এ নিয়ে মিশনগুলো যে দেশে কাজ করে, সেখানকার সরকারের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের জানাবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এত দিন আমরা আমাদের মিশনগুলোর মাধ্যমে এখানকার পরিস্থিতি তাদের অবহিত করেছি যাতে তারা তাদের দেশের গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত গুজব ও অসত্য তথ্যে বিভ্রান্ত না হয়। এবার আমরা তাদের সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি।’

পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মাধ্যমেও পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন এসেছে। সে প্রতিবেদনের পাল্টা হিসেবে আমাদের বক্তব্য যাতে তুলে ধরে, সেটি চিঠিতে বলা হয়েছে।’

কোটা আন্দোলন   বিক্ষোভ   সরকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভাইরাল হওয়া নিজের ছবি নিয়ে কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিসের ফেসবুক স্ট্যাটাস

প্রকাশ: ১২:৩১ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের কয়েকটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ সমস্ত ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। তবে এ সব নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন সারজিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে সারজিস বলেছেন, আপনারা যারা কিছু না জেনে ২-৩টা ছবি দেখে মন মতো অনেক কিছু বলে ফেলছেন, আপনাদের সাথে ক্ষমতাসীন দলের অন্ধ ভক্তদের কোনো পার্থক্য নেই। ক্ষমতায় আসলে আপনিও তাদের মতো হবেন তাতে সন্দেহ নেই। বরং নিজের বিবেকবোধকে কাজে লাগান, দলান্ধ না হয়ে ব্যক্তিত্ব আর কাজ দিয়ে যাচাই করুন।




কোটা আন্দোলন   সারজিস আলম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক আটক

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে ও জিজ্ঞাসাবাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তারা এখন ডিবি কার্যালয়ে আছেন।

এর আগে শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ এবং আবু বাকের মজুমদারকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন   কোটা আন্দোলন   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   ডিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন