ইনসাইড বাংলাদেশ

ঘুষের টাকা ফেরত দিলেই কি শাস্তি মাফ হয়ে যায়?

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন আইন অনুযায়ী ঘুষ নেওয়া এবং দেওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কেউ যদি কারও কাছ থেকে অবৈধ ভাবে অর্থ গ্রহণ করে বা ঘুষ গ্রহণ করে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এজন্য একজনের ৭ বছর পর্যন্ত জেল এবং জরিমানা হতে পারে। সম্প্রতি একজন প্রতিমন্ত্রী প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছিলেন। ঘুষের অঙ্ক বেশি নয়। ৯ লাখ টাকা। এই ঘুষের টাকা দেওয়ার পর যখন ভুক্তভোগীরা দেখল যে তাদের চাকরি হয়নি, তখন তারা ওই প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়েছিলেন। ঘুষের টাকা দেওয়া হয়েছিল তার ড্রাইভার এবং এক নিকটাত্মীয়কে। যখন ঘুষের টাকা তারা ফেরত নিতে যান তখন বাঁধে সমস্যা। ঘুষের টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয় এবং প্রতিমন্ত্রীর লোকজন মারধরও করেন ভুক্তভোগীদেরকে। এরপর এ নিয়ে চলে নানা রকম দরবার। সবশেষে ডিবি পুলিশের একজন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে ঘুষের ৯ লাখ ফেরত দেওয়া হয়। যারা যারা ঘুষ দিয়েছিলেন তারা ফেরত পেয়েছেন। 

এই ঘটনাটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবেই চিত্রিত হতে পারে। একজন প্রতিমন্ত্রীর লোকজন যারা ঘুষ নিয়েছেন, তারা কি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেননি? বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন আইন অনুযায়ী, এটি অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কাজেই এই ঘুষ লেনদেনের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনাটা আইনগত বাধ্যবাধকতা। বাংলাদেশের আইন তাই বলে। কিন্তু এই আইনের প্রয়োগ হল না কেন? এর আগে আমরা দেখেছি বিভিন্ন ব্যক্তি মনোনয়ন নেওয়ার জন্য কোন ব্যক্তিকে ঘুষ দিলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদেরকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের গণমাধ্যমের সামনে আনা হয়েছে। অন্যান্য ক্ষেত্রে ঘুষ লেনদেনের জন্য একাধিক ব্যক্তি গ্রেফতার হয়েছেন। জেলে গিয়েছেন। এমনকি দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তা একজন পুলিশ অফিসারের কাছ থেকে ঘুষ নিতে গিয়ে গ্রেফতার হন এবং তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু এই সবগুলো ঘটনার সঙ্গে বর্তমান ঘটনাটির মিল নেই। যারা ঘুষ দিয়েছেন, তারা যেমন অপরাধ করেছেন আইনের দৃষ্টিতে। একইভাবে যিনি বা যারা এই ঘুষ লেনদেনের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাটি পুরো দেশের দুর্নীতি চিত্রের একটি ছোট্ট প্রতীকমাত্র। 

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন এমপি মন্ত্রীরা যে হলফনামা দিয়েছেন, তাতে তাদের সম্পদের স্ফীতি রীতিমতো বিস্ময়কর। তারা বৈধ উপায়ে এ ধরনের সম্পত্তি বাড়িয়েছেন এটি বিশ্বাস করার কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। এর মধ্যেই প্রতিমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ঘুষ লেনদেনের ঘটনা এবং তার আপসরফা বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোরই সামিল বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। অনতিবিলম্বে এই ঘটনার তদন্ত হওয়া দরকার। দুর্নীতি দমন কমিশন এই ঘটনায় নির্বাক দর্শকের মতো বসে থাকতে পারে না। আর যদি দুর্নীতি দমন কমিশন এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ না নেয় তাহলে মনে করতে হবে আইন সকলের জন্য সমান নয়। একজন প্রতিমন্ত্রী যদি এ ধরনের ঘুষ লেনদেন করে কাজের শেষে টাকা ফেরত দেন তাহলে যাদের চাকরি হয়েছে তারা নিশ্চয়ই টাকা ফেরত পাননি। এই বিষয়গুলোর ব্যাপারে নির্মোহ তদন্ত হওয়া উচিত দেশের স্বার্থে, আইনের স্বার্থে, ন্যায়বিচারের স্বার্থে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকার যখন একটি দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণের কথা তাদের নির্বাচনী ঘোষণাপত্রে বারবার করে ঘোষণা করছেন।

গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যমজ বোনকে হাতুড়িপেটা করল চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি

প্রকাশ: ০৮:৪৪ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে যমজ দুই বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েল।

শনিবার (১৮ মে) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার উথুলি খামারপাড়া গ্রামে ঘটনা ঘটে। আহত যমজ দুই বোন হলেন মিম (২০) লাম (২০) ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহত দুই মেয়ের বাবা রেজাউল করিম রিজু।

লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, ঘটনার সময় বাড়ির পাশে কদম গাছের ডাল কাটছিলেন ছাত্রলীগ নেতা পায়েল। সময় প্রতিবেশী রেজাউল করিমের মেয়ে লাম তাকে অনুরোধ করেন গাছ কাটার সময় তাদের কলা গাছ যেন নষ্ট না হয়। নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ছাত্রলীগ নেতা পায়েল হাতুড়ি দিয়ে লামকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। সময় তার যমজ বোন মিম এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। পরে পায়েল তার বাবা-মা মিলে লাঠি দিয়ে যমজ দুই বোনকে বেধরক মারধর করে। সময় তাদের চিৎকার শুনে পরিবারের লোকজন এলাকাবাসী এসে তাদের উদ্ধার করে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

অভিযুক্ত চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েল বলেন, আমার মায়ের সঙ্গে ওরা দুই বোন মারামারি করেছে। আমি সেখানে ঠেকাতে গিয়েছিলাম।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


যমজ   বোন   হাতুড়িপেটা   চাটমোহর   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায় এক শিক্ষার্থী খুন

প্রকাশ: ০৮:২৫ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাস্তা পার হওয়া নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের  জেরে ছুরিকাঘাতে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। নিহত মেহেদী হাসান (১৮) সদ্য এসএসসি পাশ করেছেন।

জানা যায়, মামার সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোভাযাত্রায় এসেছিলেন। যাত্রা শেষ করে ফেরার পথে মিছিলে কথা কাটাকাটি হয় অন্য এক গ্রুপের সঙ্গে। কথা কাটাকাটির জেরে সবার সামনেই সুইচ গিয়ার চাকু চালায় অপর পক্ষ। সেই চাকুর আঘাতে প্রাণ হারায় মেহেদী।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর এলাকায় সংসদ ভবনের সামনের সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত মেহেদী ছোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পাস করেছেন। এদিকে নিহতের মামা চয়ন  ভাগ্নে হত্যার বিচার চেয়েছেন।

শেরে বাংলা নগর থানার ওসি আব্দুল আহাদ বলেন, ঘটনা শুনেছি। এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


স্বেচ্ছাসেবক   লীগ   শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন