বাংলাদেশের
অকৃত্রিম বন্ধু কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ
আল-আহমদ আল-জাবের
আল-সাবাহ এর মৃত্যুতে আগামী
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয়ভাবে
একদিনের শোক পালন করা
হবে।
মন্ত্রিপরিষদ
বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ
তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে
বলা হয়, কুয়েতের আমিরের
মৃত্যুতে ১৮ ডিসেম্বর সোমবার
বাংলাদেশের সব সরকারি, আধা
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান
এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি বেসরকারি
ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ
মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
কুয়েতের
আমিরের রুহের মাগফিরাতের জন্য ওইদিন বাংলাদেশের
সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে তার আত্মার শান্তির
জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।
সদ্য
প্রয়াত আমির শেখ নওয়াফ
আল-আহমেদ আল-সাবাহর প্রতি
শ্রদ্ধা জানাতে ৪০ দিনের রাষ্ট্রীয়
শোক ঘোষণা করেছে কুয়েত। এছাড়া দেশটিতে তিনদিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা
হয়েছে।
শনিবার
(১৬ ডিসেম্বর) ৮৬ বছর বয়সে
মৃত্যু হয় শেখ নওয়াফের।
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই
নতুন আমির হিসেবে তার
সৎ ভাই মিশাল আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহর নাম ঘোষণা করা
হয়। ৮৩ বছর বয়সী
মিশাল এর আগে দেশটির
ক্রাউন প্রিন্সের দায়িত্বে ছিলেন।
গত ২৯ নভেম্বর কুয়েতের
আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কুয়েতের
এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশটির
রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কুনা তখন জানিয়েছিল,
আমিরকে ‘প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও পরীক্ষার জন্য’
হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
শেখ
নাওয়াফ কুয়েতের আমির হিসেবে শপথগ্রহণ
করেন ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে।
৯১ বছর বয়সী সৎ
ভাই শেখ সাবাহ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ার পর
তিনি এ দায়িত্ব গ্রহণ
করেন।
ক্ষমতায়
আসার কয়েক দশক আগে
থেকেই কুয়েতের সরকারি বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
২০০৬ সালে কুয়েতের আমিরের
পরবর্তী উত্তরাধিকারী হিসেবে শেখ নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহের নাম ঘোষণা করা
হয়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।