ইনসাইড বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে জাতি স্বাধীনতার পূর্ণ আস্বাদ লাভ করে-রবীন্দ্র উপাচার্য

প্রকাশ: ০৯:০৯ পিএম, ১০ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরে বিশ্বকবির নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস-২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম এবং রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমেদ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো: ফখরুল ইসলাম, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

দিবসটিতে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার। তিনি বঙ্গবন্ধুর জীবন ও সংগ্রামের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদের দেশমাতৃকার স্বার্থে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান। আলোচনা সভার উপস্থাপক সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানভীর আহমেদ দুর্নীতি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সর্তকবার্তা সভার সামনে উপস্থাপন করেন। 

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শাহ্ আজম তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু একে অন্যের পরিপূরক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি শাসকচক্র ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হত্যার চেষ্টা করে,জেলখানায় তাঁর কক্ষের পাশে তাঁর জন্য কবর খোড়া হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ব জনমতের চাপের কারণে পাকিস্তানের সে নীল নকশা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। 

রবীন্দ্র উপাচার্য আরও বলেন, বাঙালির মুক্তি ও স্বাধীনতা পরিপূর্ণতা লাভ করে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি,কারণ এ দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এ দিন তাই বাঙালি জাতির জন্য মহানন্দের দিন। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। সেই সঙ্গে তিনি ১৫ আগস্টের সকল শহীদ ও জাতীয় চার নেতাসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও এই জাতির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর ত্যাগকে আলোচনায় তুলে ধরেন। বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধু যে মানসিক দৃঢ়তা ও অসীম সাহস দেখিয়েছিলেন, তার জন্য পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুর আগমনের মধ্যদিয়ে বাঙালি জাতি স্বাধীনতার পূর্ণ আস্বাদ লাভ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধে  বন্ধু-প্রতিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের অসামান্য ভূমিকা স্মরণ করে তৎকালীন ভারত সরকার ও তার জনগণের  প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। 

তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর অবদানকে বিশেষ শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন। স্বদেশে ফিরে আসার জন্য বঙ্গবন্ধুর যে আকুতি তা মূলত দেশমাতৃকার প্রতি তাঁর অগাধ ভালোবাসার অনন্য নিদর্শন। বাংলার শৃঙ্খল মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতার কৃতিত্ব দেওয়ার মধ্যদিয়ে তাঁর সমগ্র জীবনব্যাপি যে সংগ্রাম তাঁর কৃতিত্বই বাঙালি জাতিকে অর্পণ করেছেন। স্বদেশে ফিরে আসার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে কিভাবে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা যায় সেটি নিয়ে ভেবেছিলেন বঙ্গবন্ধু।'

উপাচার্য প্রফেসর শাহ্ আজম স্বাধীনতা সংগ্রামকে প্রথম বিপ্লব ও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও তাঁর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামকে দ্বিতীয় বিপ্লব হিসেবে উল্লেখ করেন। ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারবর্গের নির্মম হহত্যাকাণ্ডের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে যে কালো অধ্যায় শুরু হয়েছিলো তা থেকে উত্তরণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন উপাচার্য। দ্বাদশ সাংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়কে নব বিপ্লব হিসেবে চিহ্নিত করেন শাহ্ আজম। কারণ এর মধ্যে দিয়ে বাঙালি জাতি যে অপরিসীম ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিল তার মূল্যবোধ ও চেতনার ধারাবাহিকতা বর্তমান সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই স্থায়ী রূপ লাভ করবে। পরিশেষে তিনি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনাকে ধারণ ও লালন করার আহ্বান জানান। ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।'


বঙ্গবন্ধু   স্বদে প্রত্যাবর্তন   রবীন্দ্র উপাচার্য   সিরাজগঞ্জ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গণভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গেও দেখা করবেন বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিশেষ ফ্লাইটে তিনি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বলে জানায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, সংক্ষিপ্ত সফরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব একটি বিশেষ ফ্লাইটে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন।

আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে কোয়াত্রার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত হত্যা গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

কোয়াত্রার সফরে আলোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে নানা বিষয় আছে। স্বাভাবিকভাবে নানা বিষয় আলোচনা হবে। তিনি আসার পর আমরা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

গত ২০ এপ্রিল ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের পররাষ্ট্র-সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার। তবে অনিবার্য কারণে তার পূর্বনির্ধারিত সেই সফর স্থগিত করা হয়।


প্রধানমন্ত্রী   ভারতের পররাষ্ট্র সচিব   বৈঠক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট উদ্ধার

প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি YAK 130 প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। বিমানে থাকা দু'জন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) সকাল ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিমানবাহিনীর YAK130 ট্রেনিং ফাইটার বিমানটি খুঁজতে ডুবুরি, ফায়ার ফাইটার, বন্দরে অবস্থানরত জাহাজের নাবিকরা কাজ করছেন।


প্রশিক্ষণ   যুদ্ধবিমান   বিধ্বস্ত   পাইলট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন এমপি হানিফের চাচাতো ভাই

প্রকাশ: ১২:৪৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন কুষ্টিয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের চাচাতো ভাই আতাউর রহমান আতা। তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে ৬৭ হাজার ৪৮১ ভোট পেয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে আবু আহাদ আল মামুন ৩ হাজার ৫৬৪ ভোট পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) রাতে সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. সহিদুল রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৮৩৩ জন। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ১৪৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হয়। ৭৩ হাজার ২৯৯ জন ভোটার ভোট দেন। তার মধ্যে ৭১ হাজার ৪৫ ভোট বৈধ এবং ২ হাজার ২৫৪ ভোট অবৈধ হয়েছে।


কুষ্টিয়া   মাহবুব-উল আলম হানিফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই

প্রকাশ: ১২:৪৩ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন। তিনি পিরোজপুর-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই।  বুধবার (৮ মে) রাতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মিজানুর রহমান বেসরকারিভাবে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এ উপজেলায় ইভিএমে ভোটগ্রহণ হয়েছে।

এ উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন (দোয়াত কলম) ১৯ হাজার ২৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোহাম্মাদ আলী শিকদার (ঘোড়া) পেয়েছেন ১৮ হাজার ২৯৩ ভোট। নাজিরপুর উপজেলায় মোট ৭০টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৬ জন ভোটারের মধ্যে ৫৩ হাজার ৬৫ জন ভোটার ভোট প্রদান করেছেন।

উল্লেখ্য, পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী নাজিরপুর উপজেলায় এমপির যাবতীয় রাজনৈতিক, উন্নয়ন কাজ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী। এছাড়া, বড় ভাইয়ের প্রতিষ্ঠিত ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক তিনি।


শ ম রেজাউল করিম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা মুখ্য ভূমিকা রাখবে’

প্রকাশ: ১২:০৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান। আমাদের সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা অন্যতম মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) এর ৬১তম কনভেনশন উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বছরের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য প্রকৌশল ও প্রযুক্তি’ যথার্থ হয়েছে। এবারের জাতীয় সেমিনারের বিষয়বস্তু হচ্ছে- ‘দি ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফর্মিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’। এটা আমাদের সরকার ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ এবং ‘রূপকল্প-২০৪১’ ও ‘ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়ন সহায়ক হবে বলে তিনি মনে করেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ, গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, আইসিটি খাতের উন্নয়ন, তেল-গ্যাস-কয়লাসহ প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রকৌশলীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।


আইইবি   প্রকৌশলী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন