ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রথম কর্ম দিবসে কঠোর বার্তা দিলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ১০:১০ পিএম, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

নতুন মন্ত্রিসভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম দিন দপ্তরে গিয়ে আহসানুল ইসলাম টিটু দেশের সিন্ডিকেট ও মজুতদারদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশে নিত্যপণ্যের বাজারে সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না। আর পণ্যের মজুতদারীদের দমন করা হবে শক্ত হাতে। 

রোববার (১৪ জানুয়ারি) নতুন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে প্রথম দিন এমন কঠোর হুঁশিয়ারি বার্তা দেন।

তিনি বলেন, উৎপাদনকারী থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পণ্য সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও কারসাজি করলে তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এটি প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন। আগে কথার কথা বলা হতো। এখন বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, ব্যবসা করতে হবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে। প্রকৃত ব্যবসায়ীদের সহায়তা করা হবে।

প্রতিমন্ত্রীর কাছে সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছিল- সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নজির অতীতে দেখা যায়নি, আপনি ব্যবস্থা নিতে পারেব কিনা?

জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের এখতিয়ারে যা আছে তার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে পণ্য সরবরাহে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও কারসাজি করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

তিনি পুঁজিবাজারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে দায়িত্ব পালনকালে কোনো গ্রুপ, সিন্ডিকেট বা কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করতে দেওয়া হয়নি। এখানেও দেওয়া হবে না। প্রতিমন্ত্রী বলেন, অস্বচ্ছতা শনাক্ত করার যথেষ্ট সিস্টেম বা টুলস আছে। ভয় দেখানোর জন্য বলছি না। ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করব- স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে ব্যবসা হলে সহযোগিতা পাবেন। কিন্তু কোনো কারসাজির মাধ্যমে সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে চাইলে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, ব্যবসায়ী হয়ে মন্ত্রী হওয়ার পর ব্যবসায়ীদের পক্ষে চলে যায়?

জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি ব্যবসায়ী এজন্য কোনো সমস্যা নেই। আমি সহায়তা করব, কিন্তু আমি ব্যবসা করব না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমার কোনো যোগসাজশ হওয়ার সুযোগ নেই। কোনো ব্যবসায়ী মহলের স্বার্থ রক্ষা করতে আমি এ সিটে বসিনি। 

পণ্য বাজারে নিয়ন্ত্রণে তার পরিকল্পনা জানতে চাইলে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি পণ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখতে অর্থমন্ত্রীর সহায়তা চেয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছি। অর্থমন্ত্রী আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে শিল্প, খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় মিলে আমরা একটি টিম হিসেবে কাজ করব। পণ্যের মূল্য কমানোর ক্ষেত্রে কোনো ম্যাজিক নেই। এটি হবে আমাদের স্বচ্ছতা ও কর্মতৎপরতা। আগে কোনো ইস্যু নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেওয়া হতো অর্থ মন্ত্রণালয়কে। এখন চিঠির সঙ্গে বাণিজ্য সচিবও যাবেন, প্রয়োজনে আমিও। যাতে একটি চিঠি বাস্তবায়নে মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে না হয়।

মনিটরিং প্রসঙ্গে তিনি কলেন, আমরা কাজ করছি ভোক্তার স্বার্থে। উৎপাদনকারী বা কৃষকের কাছ থেকে দ্রততার সঙ্গে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করব। আমদানি করার পণ্যের পরিমাণ, কোন কোম্পানির কাছে কতটুকু আছে, কোন গুদামে কী পরিমাণ পণ্য আছে, ঘাটতি কতটুকু আসে এসব বিষয় এখন ডিজিটালভাবে মনিটরিং করা হবে। এখনো মনিটরিং করা হয়। কিন্তু ডিজিটালভাবে হয়নি। আমরা সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক করার মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে চাই। বড় বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলা হবে। প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করা হবে। বাজার কমিটির সঙ্গে কথা বলা হবে। 

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী   আহসানুল ইসলাম টিটু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও

প্রকাশ: ১১:০৬ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিদ্যুৎ জ্বালানি খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, তেলের দাম প্রতি মাসে কমবে বা বাড়বে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের দামও বছরে চারবার কমবে-বাড়বে। প্রয়োজনে ঢাকা আশপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামনের হিটওয়েভের জন্য প্রস্তুতি আছে। সময়মতো অর্থের জোগান দেওয়া হলে কোনো সমস্যা হবে না। প্রয়োজন হলে ঢাকা এবং আশপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে।

তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, তেলের দাম প্রতি মাসে কমবে বা বাড়বে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের দামও বছরে চারবার কমবে-বাড়বে। কারণ, ধীরে ধীরে বিদ্যুতের ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে সরকার।

ডলারের দাম বাড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বিদ্যুৎ জ্বালানিতে বাড়তি চাপ তৈরি হবে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।


তেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এখনও ৩১ হাজার হজযাত্রীর ভিসা হয়নি

প্রকাশ: ১০:৪৭ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বেশিরভাগ হজযাত্রীদের ভিসা সম্পন্ন না হওয়ায় দ্বিতীয় দফায় আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছিল আজ শনিবার (১১ মে) পর্যন্ত। কিন্তু এখন পর্যন্ত ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়নি।

শনিবার সকালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৮৯৯ হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে। এবছর সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

হজ এজেন্সি মালিক ও ধর্ম মন্ত্রণালয় আশা করছে, শনিবারের মধ্যে বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়ে যাবে। অল্প কিছু বাকি থাকলে, সেটাও দু-একদিনের মধ্যে করার জন্য সময় পাওয়া যাবে। তাই ভিসা জটিলতায় কেউ হজে যেতে পারবেন না এমনটা হওয়ার সুযোগ নেই।

এর আগে ২৯ এপ্রিলের মধ্যে ভিসা সম্পন্নের নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। এরপর সময় ৭ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সবশেষ ভিসা আবেদনের সময় বাড়িয়ে ১১ মে করা হয়। এ সময়ের মধ্যে হজযাত্রীর ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

এবার বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনসহ মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন।

অন্যদিকে হজ পোর্টালের প্রতিদিনের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, শুক্রবার পর্যন্ত মোট ৫ হাজার ১৮২ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ২ হাজার ৫০০ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ২ হাজার ৬৮২ জন। এখন পর্যন্ত ফ্লাইট সংখ্যা ১৩টি।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় অনুমোদিত হজ এজেন্সির সংখ্যা ২৫৯টি।

হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রথম ফ্লাইট ৯ মে শুরু হয়। ১০ জুন পর্যন্ত যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে ২২ জুলাই।


হজ   ভিসা   হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ   ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এনআইডি করতে লাগবে না আর দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ

প্রকাশ: ১০:৪৩ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রবাসীদের এনআইডি সেবা দিতে মাঠ কর্মকর্তাদের ৮টি নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের অধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি)। পরিপত্রে দেওয়া নির্দেশনায় সংস্থাটি জানায়, এখন থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশি কোনো নাগরিকের দেশে এনআইডি করতে আর দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ লাগবে না। সম্প্রতি এনআইডির সহকারী পরিচালক মুহা. সরওয়ার হোসেন সই করা এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

পরিপত্রে জানানো হয়, প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রম সহজ করতে ও মাঠপর্যায়ে সব অফিস থেকে বিড়ম্বনামুক্ত সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনাগুলো হচ্ছে-

১. দ্যা সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট, ১৯৫১ দ্যা বাংলাদেশ সিটিজেনশিপ (টেমপোরারি প্রভিশন) অর্ডার, ১৯৭২ এর বিধান অনুসারে যে সকল ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিক তাদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ দাখিলের প্রয়োজন নেই। এই আইন ও আদেশ অনুযায়ী আবেদনকারীর পিতা/মাতা অথবা দাদা-দাদির বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার স্বপক্ষে প্রমাণ হিসেবে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র/ বাংলাদেশি পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/অনলাইন জন্ম সনদ/অনলাইন মৃত্যু সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এবং সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদের কপি দাখিল করতে হবে।

২. কোনো বাংলাদেশি প্রবাসী অন্য কোন দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণের পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে ইস্যুকৃত দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে তাকেও জাতীয় পরিচয় প্রদান ও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যাবে।

৩. দ্যা বাংলাদেশ সিটিজেনশিপ (টেমপোরারি প্রভিশন) রুলস, ১৯৭৮ এর রুল ৪ এর বিধান অনুযায়ী বৈবাহিক সূত্রে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অর্জনকারী বিদেশি নাগরিকের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য সুরক্ষা সেবা বিভাগ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদ, বিবাহের প্রমাণপত্র ও স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

৪. বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করার শর্তে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করেন, উক্ত বিষয়টি উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন ওই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে ভোটার তালিকা হতে তার নাম কর্তন করা জন্য নির্দেশনা দিতে পারবে।

৫. প্রবাসী বাংলাদেশিদের দাখিলকৃত জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদনসমূহ প্রাপ্তির পর বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণসহ ৭ কার্য দিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি এবং ২ কার্য দিবসের মধ্যে ডাটা আপলোড নিশ্চিত করতে হবে।

৬. প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সংবিধান, নাগরিকত্ব আইন, ভোটার তালিকা আইন, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন এবং এ সংক্রান্ত সব বিধি বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। নতুন এই পরিপত্র অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল জারিকৃত স্মারকটি বাতিল করা হল।


এনআইডি   নাগরিকত্ব   সনদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বৃষ্টির কারণে ঢাকার বায়ুর মানের কিছুটা উন্নতি

প্রকাশ: ১০:০১ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

টানা তীব্র তাপদাহের পর বেশ কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও গুড়ি গুড়ি, আবার কোথাও শিলাবৃষ্টি। এরই ধারাবাহিকতায় আজ সাত সকালে বজ্রসহ বৃষ্টি দেখা দিয়েছে রাজধানী ঢাকাতে।

আর এই বৃষ্টিতে শহরের বায়ুর মানের উন্নতি হয়েছে। সকাল ৮টা ৫১ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে মিশরের কায়রো শহর। এই শহরটির দূষণ স্কোর ২১২ অর্থাৎ সেখানকার খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ নগরী। এই শহরের দূষণ স্কোর ২০৮ অর্থাৎ সেখানকার খুবই অস্বাস্থ্যকর। এরপরে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার মেদান শহর। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি।

বায়ুদূষণ তালিকায় রাজধানী ঢাকা রয়েছে ১৭ নম্বরে। এই শহরটির স্কোর ৮৯ অর্থাৎ এখানকার বাতাস আজ মাঝারি বা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


ঢাকা   বায়ু   আবহাওয়া   বৃষ্টি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চোরের কারণে দিশাহারা বৃদ্ধ দম্পতি

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

আয়ের একমাত্র উৎস হারিয়ে মাথায় হাত বৃদ্ধ মান্নান সরদার ও তার সহধর্মিণীর। গোয়ালঘরে থাকা তাদের একমাত্র সম্বল ২টি গাভি ও বাছুর নিয়ে গেছে চোরের দল। ওই দুই গাভির দুধ বিক্রি করেই সংসার চলত তাদের।

চাঁদপুর পৌর শহরের ১৪নং ওয়ার্ডের শিলন্দিয়া মঠখোলার বাসিন্দা মো. মান্নান সরদার। শুধু ৫৫ বছর বয়সী এ বৃদ্ধের সঙ্গেই এমন ঘটনা ঘটেনি। চাঁদপুরে কোরবানি ঈদের আগে গরু চুরির ঘটনা বেড়েছে।

চাঁদপুর সদর মডেল থানার ওসি মো. শেখ মুহসীন আলম জানান, থানা পুলিশ চেকপোস্টসহ গরু চোর চক্রকে ধরতে চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে । দ্রুতই গরু উদ্ধারসহ এই চক্রের মূল হোতাদের আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তবে আর কোনো আশ্বাস নয়। বরং দ্রুত চোর শনাক্ত ও গরু উদ্ধারের তৎপরতা দেখতে চান ভুক্তভোগীরা।


চোর   দিশাহারা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন