নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২১ পিএম, ০২ এপ্রিল, ২০১৮
১২৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে বিএনপির কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সন্দেহজনক লেনদেনে অভিযুক্ত বিএনপি নেতাদের মধ্যে আছেন মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মোর্শেদ খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল আওয়াল মিন্টু, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, তাবিথ আউয়াল ও ফয়সাল মোর্শেদ খান।
আজ সোমবার রাতে সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্তের কথা জানা যায়। অবশ্য, বাংলা ইনসাইডার গত ১৭ মার্চ এক প্রতিবেদনে বিএনপির উল্লিখিত নেতাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের খবর প্রকাশ করে, যা বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে সবার প্রথম।
১৭ মার্চ ‘বিএনপির ৮ নেতার অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেন’ শিরোনামে (https://bit.ly/2GB1CLz) বাংলা ইনসাইডারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিএনপির আট নেতার অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা। ধারণা করা হচ্ছে, নাশকতা করা অথবা জঙ্গিদের অর্থায়নের জন্য এসব লেনদেন হয়েছে। গোয়েন্দারা টাকার উৎস এবং এই টাকা কোথায় গেছে তা নিয়ে তদন্ত করছে। তদন্তের স্বার্থে এসব নেতাকে গ্রেপ্তারও করা হতে পারে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে। যে ৮ জন নেতার অ্যাকাউন্ট থেকে অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য গোয়েন্দাদের কাছে এসেছে তাঁরা হলেন: ১. আবদুল আউয়াল মিন্টু ২. তাবিথ আউয়াল ৩. মোর্শেদ খান ৪. ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৫. মির্জা আব্বাস ৬. আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ৭. নজরুল ইসলাম খান এবং ৮. হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।