ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এমপি নয়ন কে গণসংবর্ধনা


Thumbnail

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনে পুনরায় বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপিকে গণসংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) শহরের এন আহম্মদিয়া স্কুল মাঠে এ সংবর্ধনার আয়োজন করে সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির পাটোয়ারির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন টিপু, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভুঁইয়া, এডভোকেট জসিম উদ্দিন, জেলা পরিষদের সদস্য আলমগীর হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল হাসান রকি, আওয়ামীলীগ নেতা আমজাদ মাস্টারসহ  কয়েক হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ।


লক্ষ্মীপুর   এমপি নয়ন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পোস্তগোলা শিল্পাঞ্চল পুনরুজ্জীবিত হবে কিনা, প্রশ্ন ড. আওলাদ হোসেনের (ভিডিও)

প্রকাশ: ০৮:০৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পোস্তগোলা-শ্যামপুর শিল্পাঞ্চল আবার পুনরুজ্জীবিত হবে কিনা জানতে চেয়েছেন ঢাকা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ড. মোঃ আওলাদ হোসেন।

মঙ্গলবার (৭ মে) জাতীয় সংসদে সম্পূরক প্রশ্ন উত্তর পর্বে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এর কাছে তিনি এ প্রশ্ন করেন।

ড. মোঃ আওলাদ হোসেন বলেন, ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এক সময় পোস্তগোলা-শ্যামপুর শিল্প এলাকা ছিল। সেখানে ঢাকা ম্যাচ ফ্যাক্টরি, চাঁন টেক্সটাইল সহ অসংখ্য পুরোনো ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে। তবে সেগুলো এখন বন্ধ রয়েছে। নদীর পাড়ে এই মূল্যবান জায়গা এবং বন্ধ হয়ে থাকা শিল্প কারখানা গুলোর ব্যাপারে কোন সুরাহা আছে কিনা জানতে চান ড. আওলাদ হোসেন।

ড. আওলাদ হোসেন এর প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, আপনি অপ্রিয় সত্য কথা বলেছেন। আমি নিজেও ওই অঞ্চলের সন্তান। স্বাধীনতার পর থেকে সেখানে বেশ কিছু ইন্ডাস্ট্রি ছিল। এরপর বিভিন্ন সময় সেগুলো অবৈধভাবে দখল হয়েছে।  আমাদের সেনাবাহিনার কিছু জমিও আছে বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘিরে। মাননীয় সংসদ সদস্য যদি আমাকে সহযোগিতা করেন তাহলে শিল্প মন্ত্রণালয় সঠিব সিদ্ধান্ত নেবে। এবং সরকার সেখানে অবশ্যই এগুলো যারা বেআইনি ভাবে দখল করেছে সেগুলোকে দখলমুক্ত করে আমরা সেগুলোকে কাজে লাগাব। কারণ এই জায়গাগুলো অত্যন্ত মূল্যবান জায়গা। সেখানে নতুন কলকারখানা স্থাপন করা যাবে। দরকার হলে শ্রমিকদের জন্য আবাসিক সুবিধার ব্যবস্থাও করা যাবে।

এ সময় শিল্পমন্ত্রী সংসদ সদস্য ড. আওলাদ হোসেনকে তার (শিল্পমন্ত্রী) সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে আহ্বান করেন।


বুড়িগঙ্গা নদী   পোস্তগোলা শিল্পাঞ্চল   ড. আওলাদ হোসেন   ঢাকা-৪  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে ‘এ স্ট্যাটাস’ পেতে সহায়তা দিবে এপিএফ

প্রকাশ: ০৬:২০ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় মানবাধিকার বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ‘এ স্ট্যাটাস’ পেতে সকল ধরনের কারিগরি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক এশিয়া প্যাসিফিক ফোরামের (এপিএফ)। 

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় চলমান গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অফ ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউশনের (জিএএনএইচআরআই) বার্ষিক সম্মেলনে এ আশ্বাস দিয়েছে সংস্থাটি। সোমবার (৬ মে) জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ৬-৮ মে তিন দিন ব্যাপী গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অফ ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউশন এর বার্ষিক সম্মেলনে এশিয়া প্যাসিফিক ফোরামের (এপিএফ) সভায় এ ই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে। এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সার্বক্ষণিক সদস্য সেলিম রেজা ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিক। 

সভায় এপিএফের পক্ষ থেকে মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের জন্য সদস্য জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার আশ্বাস প্রদান করা হয়। বিশেষ করে বি স্ট্যাটাস প্রাপ্ত জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মানোন্নয়নের জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখার কথা জানানো হয়। 

এছাড়া সভায় ফিলিস্তিনের বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের জোরালো ভূমিকার জন্য ফিলিস্তিনের মানবাধিকার সংস্থা ফিলিস্তিন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটসের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন   এপিএফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বজ্রপাতে অসহায় শ্রমিকের শেষ সম্বল ২টি গবাদি পশুর মৃত্যু


Thumbnail বজ্রপাতে অসহায় শ্রমিকের শেষ সম্বল ২ টি গবাদি পশুর মৃত্যু, সরকারি সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে জেলা প্রশাসক

সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে বজ্রপাতে হতদরিদ্র কৃষি শ্রমিক পরিবারের শেষ সম্বল দুটি গবাদি পশুর মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার উওর শ্রীপুর ইউনিয়নের নতুন হাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলার তরং নতুন হাটি গ্রামের মৃত নুর জামালের ছেলে হতদরিদ্র কৃষি শ্রমিক আসাদ খান সোমবার (৬ মে) সকালে বাড়ির সামনে থাকা পালই হাওরের কান্দায় ঘাঁস খাওয়ার জন্য দুটি গরু বেধে রেখে আসেন। এরপর কাল বৈশাখী ঝড়ের সাথে বজ্রপাত পড়লে গরু দুটি হাওরের কান্দায় মারা যায়।

ক্ষতিগ্রস্থ কৃষি শ্রমিক আসাদ খান বলেন, ‘আমি বোরো মৌসুমে কৃষি শ্রমিক হিসাবে কাজ করি, বর্ষায় ফেরী নৌকা চালিয়ে জনের সংসারের ভরণ পোষণ চালাই। শ্রমের টাকায় গত দুই বছর আগে ৮০ হাজার টাকায় গরু দুটি কিনে লালন পালন করি। ইচ্ছে ছিল আগামী কোবারবানীর হাটে কমপক্ষে দেড় লাখ টাকায় গরু দুটি বিক্রি করে সংসারের কিছুটা স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনব কিন্তু আমার শেষ সম্বল দুটি গরু বজ্রপাতে মারা গেল।

উপজেলার উওর শ্রীপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য দেলেয়ার হোসেন তালুকদার জানান, ‘সরকারি কিংবা কোন এনজিও সংস্থা থেকে আর্থিক সহায়তা অথবা দুটি গরু কিনে দিয়ে সহায়তা করলে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষি শ্রমিক আসাদের পরিবার আবারো আশার আলো দেখবে।

মঙ্গলবার (৭ মে) সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী জানান, ‘বজ্রপাতে দুটি গরু মারা গেছে জেনেছি, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষি শ্রমিককে সরকারি ভাবে সহায়তার সুযোগ থাকলে অবশ্যই সহায়তা করা হবে।


বজ্রপাত   গবাদি পশু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিক্ষামন্ত্রীকে নিয়ে সরকারের অস্বস্তি

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এবারের মন্ত্রিসভায় অন্যতম বড় চমক ছিলেন। ৭ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের ভূমিধ্বস বিজয়ের পর ১১ জানুয়ারি নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হয় এবং এই নতুন মন্ত্রিসভায় উপ মন্ত্রী থেকে পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব পান মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তার শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্তিটা ছিল একটা বড় ধরনের চমক। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে নানা রকম প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। অনেকেই মনে করেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রীর এটি একটি ইতিবাচক দিক। তরুণদেরকে সামনে নিয়ে আসার জন্য তিনি যে সচেষ্ট সেই বার্তাটি তিনি মহিবুল হাসান চৌধুরীকে পূর্ণমন্ত্রী এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে প্রমাণ করেছেন। 

আবার অনেকেই মনে করেছিলেন যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সরকারের একটি নীতি নির্ধারণ মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয় আরও পরিপক্ক, পরিণত কোন রাজনীতিবিদকেই দেওয়া উচিত ছিল। এই সমস্ত তর্ক বিতর্কের মাঝেই দায়িত্বগ্রহণের পর মহিবুল হাসান চৌধুরীর বিভিন্ন সিদ্ধান্ত সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। তিনি তীব্র তাপদাহের মধ্যে স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। হাইকোর্ট যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে বলেছিল তখন তিনি হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। পরে সরকারের নীতি নির্ধারক মহল তাকে এই ধরনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার জন্য পরামর্শ দিলে নওফেল সেখান থেকে সরে আসেন। কিন্তু এরপরই ঘটে আরেকটি ঘটনা। তিনি সরকারের নীতি নির্ধারণের অবস্থানের বিরুদ্ধে একটি ডিও লেটার দিয়ে সরকারের মধ্যে অস্বস্তি সৃষ্টি করেছেন। 

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর করা উচিৎ মর্মে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রীর কাছে একটি ডিও লেটার দেন। এই ডিও লেটারে তিনি পৃথিবীর কোন দেশে চাকরির বয়সসীমা কত, বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে- এ কারণে চাকরির বয়সসীমা বাড়ানো উচিত ইত্যাদি নানা যুক্তি উপস্থাপন করেন। 

একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন, শিক্ষামন্ত্রী এই ডিও লেটার দেওয়ার আগে সরকারের নীতি নির্ধারকদের সাথে আলাপ আলোচনা করেননি। তারুণ্যের ভরপুর এই মন্ত্রী তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয়তা হওয়ার জন্যই এই কৌশল গ্রহণ করেছিলেন বলে অনেকে মনে করে। কারণ তরুণ সমাজের একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরেই চাকরির বয়সসীমা ৩৫ করার দাবি করে আসছে। এই দাবি নতুন নয়, অনেক পুরনো। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান সুস্পষ্ট করা হয়েছে বহু আগেই। 

গত মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাকরির বয়সসীমা ৩০ থেকে ৩৫ বা তার বেশি করা কেন সম্ভব নয়- তার পক্ষে সুনির্দিষ্ট যুক্তি দিয়েছিলেন। অর্থাৎ এটি প্রধানমন্ত্রী বা আওয়ামী লীগ সরকার একটি অবস্থান। এখন প্রশ্ন হল যে, একজন মন্ত্রী সরকারের অবস্থানের বিরুদ্ধে ডিও লেটার দিতে পারেন কি না। যদি কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের সরকারের নীতি নির্ধারণের কোন অবস্থার সঙ্গে দ্বিমত হবে, তবে তার উচিত পদত্যাগ করা বা সরকার থেকে সরে যাওয়া। কিন্তু মহিবুল হাসান চৌধুরী সেটি করেননি। বরং তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে এই ডিও দিয়ে তার যৌক্তিকতাও ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও জনপ্রশাসনমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী যে আপাতত চাকরির বয়সসীমা বাড়াবেন না, এরকম একটি ইঙ্গিতও তিনি দিয়েছেন। তাহলে প্রশ্ন হল যে, সরকারের ভিতর এই সমন্বয়হীনতা কেন। কেন শিক্ষামন্ত্রীর মতো একজন গুরুত্বপূর্ণ সরকারের নীতি নির্ধারণী স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে এ ধরনের ডিও লেটার দিলেন। এর ফলে মহিবুল হাসান চৌধুরীর জনপ্রিয়তা বাড়তে পারে এতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু এ রকম অবস্থান সরকারকে একটি বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। 

আওয়ামী লীগ একাধিক শীর্ষ নেতা স্বীকার করেছেন যে, সরকারের জন্য বিষয়টি অস্তস্তিকর। কারণ এতে মনে হতে পারে শিক্ষামন্ত্রী এ রকম চাইছেন। আর অন্যদিকে এই অবস্থানের বিরুদ্ধে সরকার অবস্থান নিয়েছে। এর ফলে শিক্ষামন্ত্রী ইমেজ বাড়বে বটে কিন্তু সরকারের ইমেজ তরুণদের মধ্যে বাড়বে কি না তা নিয়ে অনেকে কথা বলছেন। আর শিক্ষামন্ত্রী কেন এটা বললেন এ নিয়েও আওয়ামী লীগের মধ্যে এক ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী   মহিবুল হাসান চৌধুরী   সরকারি চাকরি   জনপ্রশাসন মন্ত্রী   চাকরির বয়সসীমা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সাংবাদিকদের নাস্তার প্যাকেটে টাকার খাম!

প্রকাশ: ০৫:৫৪ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ব্যাংকিং খাতে সবচেয়ে লোকসানে পড়া ব্যাংক হচ্ছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (এনবিএল)। আর এই ব্যাংক একটা লম্বা সময় ধরে আলোচনায় রয়েছে নানা ইস্যু নিয়ে। তবে এবার নতুন এক ঘটনায় ফের খবরের শিরোনাম হয়েছে এই ব্যাংক।

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (এনবিএল) গতকাল সোমবার একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে। সেখানে নতুন বোর্ড বলেছে যে, তারা শেয়ারহোল্ডারদের মাধ্যমে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। এরপর সাংবাদিকদের হাতে নাস্তার প্যাকেট তুলে দেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। সেই প্যাকেটটি নেওয়ার পর দেখা যায়, এর ভেতরে 'পাঁচ হাজার টাকা' লেখা খাম।

জানা গেছে, এনবিএলের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানও। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ন্যাশনাল ব্যাংক আপনাদের ব্যাংক। পাশাপাশি সাংবাদিকরা যেন এই ব্যাংক নিয়ে ইতিবাচক লেখেন এমন আশার কথাও জানান। এরপরই বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে মিটিং আছে বলে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। এরপরই সংবাদ সম্মেলন শেষ করে দেওয়া হয়।

সেখান থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের হাতে নাস্তার প্যাকেট তুলে দেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। সেই প্যাকেট খুলতেই দেখা যায়, এর ভেতরে 'পাঁচ হাজার টাকা' লেখা খাম। তা দেখে কয়েকজন সাংবাদিক প্যাকেট না নিয়েই ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান।

এনবিএলের সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেওয়া এক সাংবাদিক গণমাধ্যমকে বলেন, সংবাদ প্রচারের জন্য সাংবাদিকদের টাকা দেওয়া একটি ব্যাংকের জন্য খুবই বিব্রতকর।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে তিন হাজার ২৮৫ কোটি টাকা লোকসানের পর ২০২৩ সালে এক হাজার ৪৯৭ কোটি টাকা লোকসানের মুখে পড়ে এনবিএল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এনবিএলের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। এটি ব্যাংকটির মোট বিতরণ করা ঋণের ২৮ দশমিক ৯২ শতাংশ।


ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড   এনবিএল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন