বরিশালের
বানারীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি, বানারীপাড়া
ডিগ্রি কলেজ ও বাইশারী
সৈয়দ বজলুল হক কলেজের সাবেক
অধ্যাপক বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.মান্নান (৭০) মারা গেছেন।
শুক্রবার
(২৬ জানুয়ারী) সকাল সাড়ে ৭টায়
ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিউতে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন।
দীর্ঘদিন
ধরে তিনি ডায়াবেটিস,ফুসফুস,হার্ট ও কিডনিসহ বিভিন্ন
জটিল রোগে ভূগছিলেন। মৃত্যুকালে
তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও
তিন মেয়েসহ বহু গুনগ্রাহী রেখে
গেছেন। মরহুম অধ্যাপক আ.মান্নান বানারীপাড়া
উপজেলা বিএনপির সাবেক দুই সাধারণ সম্পাদক
প্রয়াত আঃ জলিল হাওলাদার
ও মীর সহিদুল ইসলামের
বড় ভায়রা এবং পৌরসভার সাবেক
সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর সাবিহা
বেগমের স্বামী।
শুক্রবার
বেলা সাড়ে ১১টায় মরহুমের
বড় মেয়ে বাংলাদেশ আনসার
ও ভিডিপির উপ-পরিচালক মেহনাজ
তাবাসসুম রেবিনের ঢাকার মালিবাগের বাসার সামনে প্রথম, বাদ আসর বানারীপাড়া
কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ মাঠে গার্ড অব
অনারসহ দ্বিতীয় এবং বাদ মাগরিব
উপজেলার মলঙ্গা গ্রামের জামে মসজিদে তৃতীয়
জানাজা শেষে ওই গ্রামের
পারিবারিক কবরস্থানে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায়
চির নিন্দ্রায় শায়িত করা হয়।
বানারীপাড়া
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অন্তরা হালদারের নেতৃত্বে বানারীপাড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ মাঠে তাকে গার্ড
অব অনার দেওয়া হয়।
এসময় তার কফিনে উপজেলা
প্রশাসন ও আওয়ামী লীগের
পক্ষ থেকে অন্তিম শ্রদ্ধাজ্ঞলি
পুষ্পার্ঘ অর্পণ করা হয়। বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর
রহমান খান,বানারীপাড়া উপজেলা
পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী
লীগের সভাপতি আলহাজ গোলাম ফারুক, পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট
সুভাষ চন্দ্র শীল, ওসি মাইনুল
ইসলাম, বানারীপাড়া প্রেসক্লাব সভাপতি রাহাদ সুমন প্রমুখ উপস্থিত
ছিলেন।
এদিকে তার মৃত্যুতে বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন,সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস, সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. শাহে আলম, সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল ইসলাম মনি ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সহকারি সম্পাদক সোহেল সানিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ
গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
অধ্যাপক আ.মান্নান অফিসার অন্তরা হালদার তালুকদার মো. ইউনুস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।