‘স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সমৃদ্ধি চাই, নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মো. শিহাব উদ্দীনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শামসুল আলম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক গনেশ চন্দ্র রায়, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক শাহিনা বেগম প্রমূখ।
এসময় বক্তারা বলেন, ‘জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম। অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণে অনেক সময় মারাত্মক স্বাস্থ্যের ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। উৎপাদনের মাঠ থেকে শুরু করে খাবার টেবিল পর্যন্ত সবক্ষেত্রে আমাদের নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করতে হবে।
এজন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে সবাইকে সচেতন হতে হবে। দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে চায় সরকার। নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রনয়ণ করেছে।’
আলোচনা সভায় জেলা তথ্য অফিসার তানজির আহমেদ, জেলা কৃষি বিপনন কর্মকর্তা এটিএম এরশাদ আলম খান, নীলফামারী পৌরসভার স্যানেটারি ইন্সপেক্টর একেএম মরতুজ আলী সহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, হোটেল-রেস্তোরা মালিক সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস আলোচনা সভা কমল কুমার বর্মন ভোক্তা অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।