‘নিরাপদ জীবন
চাই,
বাসযোগ্য পৃথিবী
চাই’
এই
প্রতিপাদ্যকে সামনে
রেখে
কক্সবাজারে মাসব্যাপী পরিবেশ
ও
প্রাণ
প্রকৃতি বাঁচাতে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা "ধরা" ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ আয়োজিত গণসচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন চলছে।
বৃহস্পতিবার (২২
ফেব্রুয়ারী) কক্সবাজার সদর
উপজেলার মোঃ
ইলিয়াস
মিয়া
চৌধুরী
উচ্চ
বিদ্যালয় হল
রুমে
অনুষ্ঠিত হয়,
আলোচনা
সভা
শিক্ষার্থীদের, বিতর্ক,
চিত্রাংকন, দেশাত্মবোধব সাংস্কৃতিক, প্রতিযোগিতা, ও
পুরস্কার বিতরণী
অনুষ্ঠান।
কক্সবাজার সদর
উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)
সম্রাট
খীসা
প্রধান
অতিথির
বক্তব্যে বলেন, ‘সুস্থ জীবনের জন্য
চাই সুন্দর পরিবেশ। শুধু
আমাদের
চার
পাশের
পরিবেশ
রক্ষা
করলে
হবেনা
সমগ্র
পৃথিবীকে নিরাপদ
ও
বাসযোগ্য করতে
হবে’।
কারণ,
পরিবেশ
সুরক্ষিত থাকলেই
আমরা
সুস্থ
থাকবো,
বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক
শওকত
হোসেন
চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়
উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন
ধরা'র কেন্দ্রীয় কমিটির
সদস্য
কক্সবাজার জেলা
আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল
কাদের
চৌধুরী।
বিশেষ
অতিথি
ছিলেন
জেলা
ধরা'র যুগ্ম আহবায়ক
এইচ,এম ফরিদুল আলম
শাহীন
ও
তৌহিদ
বেলাল।
দিনব্যাপী পুরো
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও
সংগীত
পরিবেশন করেন অত্র
বিদ্যালয়ের সিনিয়র
শিক্ষক
মোহাম্মদ মাঈনুদ্দিন। অন্যান্যদের উপস্থিত ছিলেন,
মোঃ
আমিন
উল্লাহ,আরিফ উল্লাহ, সদর
উপজেলা
ধরা'র আহবায়ক মোহাম্মদ হাসান,
ফয়সাল
সাকিব,
রতনদাস,উম্মে আলেয়া মুক্তা
ও
রিয়াজ
উদ্দীন।
বক্তারা বলেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ,পানিদূষণ অপরিকল্পিত নগরায়ন, মাত্রাতিরিক্ত কার্বন নিঃসরণ, বন উজাড়, পাহাড়কাটা পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে। ফলে সমুদ্রের পানির উচ্চতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যে কারণে উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল সাগর গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাপদাহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাত ধাপে অনুষ্ঠিতব্য এই নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ের ভোট হয় ১৯ এপ্রিল এবং সেখানে ১০২টি নির্বাচনী এলাকায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৬ এপ্রিল ৮৯টি নির্বাচনী এলাকায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। চতুর্থ দফায় ভোট হবে ৭ মে। সেখানে ৯৪টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে এবং সপ্তম দফায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে পয়লা জুন। আর ৪ জুন নির্বাচনের ফলাফল জানা যাবে।
প্রথম দুই দফা ভোটের যে হার, তাতে বিজেপির মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বিজেপির নেতারা ভোটে যে ভূমিধস বিজয় আশা করছিলেন সেটি হবে না। ভারতের কোন কোন গণমাধ্যমগুলো ভোটের ফলাফলে নাটকীয় ঘটনা ঘটারও ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষ করে ২০০৪ সালের নির্বাচনে যেভাবে কংগ্রেস অটলবিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বে বিজেপিকে ধরাশায়ী করেছিল সেরকম কোন ঘটনা ঘটতেও পারে বলে মনে আশঙ্কা করছেন অনেকে। অবশ্য এখনও আরও পাঁচ দফা ভোট বাকি আছে এবং বিজেপি আশা করছে যে, পরবর্তী ধাপগুলোতে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে এবং বিজেপি তাদের জয়ের ধারা অক্ষুণ্ণ রাখবে। নরেন্দ্র মোদি ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে দেওয়ার জন্য বারবার আহ্বান জানাচ্ছেন।
ভারতের নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তা বোঝা যাবে আগামী ৪ জুন। কিন্তু এখন পর্যন্ত যে ভোটের হাওয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে তাতে এটা স্পষ্ট যে, ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি জোটের যে নিরঙ্কুশ বিজয়ের ধারণা করা হয়েছিল, সেটি বাস্তবতা নাও পেতে পারে। আর এ কারণেই মোদী যদি শেষ পর্যন্ত পরাজিত হন, তাহলে সেটি হবে ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি বড় ব্যতিক্রমী ঘটনা এবং এটি হবে ভারতের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চমক।
এখন যখন ভারতের নির্বাচনে একটি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বা অনিশ্চয়তার ফলাফলের শঙ্কা জেগেছে তখন প্রশ্ন উঠছে যে, বিজেপি যদি এই নির্বাচনে পরাজিত হয় তাহলে বাংলাদেশে কী হবে? গত দুটি নির্বাচনে ভারতের বিজেপি সরকার বাংলাদেশকে নিরঙ্কুশভাবে সমর্থন দিয়েছে। ২০১৮ এবং ২০২৪ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে বিজেপি সরকার।
বিশেষ করে ২০২৪ এর নির্বাচনে ভারতীয় সরকারের পরিপূর্ণ সমর্থন ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করত এবং এই নির্বাচনকে অস্বীকৃতি জানাত বলেও অনেকে মনে করেন। মার্কিন মনোভাব পাল্টানোর ক্ষেত্রে ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আর নির্বাচনের পর বিএনপি থেকে শুরু করে জাতীয় পার্টি প্রত্যেকেই বলছে যে, ভারত বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় রেখেছে। যদিও এরকম অভিযোগকে আওয়ামী লীগ অস্বীকার করে এবং আওয়ামী লীগ মনে করে যে, জনগণের ভোটে তারা নির্বাচিত হয়েছে। কিন্তু ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি আওয়ামী লীগ বা বিজেপি কেউই অস্বীকার করে না।
এখন প্রশ্ন হল, যদি বিজেপি পরাজিত হয়, ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় আসে তাহলে বাংলাদেশের সমীকরণ কী হবে? কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে, বর্তমান সরকারের জন্য সমীকরণের কোন পরিবর্তন হবে না। কারণ ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গেও আওয়ামী লীগ সরকারের একটি সুসম্পর্ক রয়েছে। ইতোমধ্যে ইন্ডিয়া জোটের প্রধান দল কংগ্রেস তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের বার্তা দিয়েছে।
অনেকে মনে করেন যে, এখন ভারতে কট্টর হিন্দুত্ববাদী মনোভাবের কারণে সীমান্তে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্য রাখা হচ্ছে। যার ফলে বাংলাদেশের মধ্যে একটা ভারতবিরোধী মনোভাব তৈরি হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত যদি নরেন্দ্র মোদি তাহলে এই অবস্থানের পরিবর্তন হবে। দুই দেশের সম্পর্ক আরও বিকশিত হবে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারত লোকসভা নির্বাচন মল্লিকার্জুন খাড়গে নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাত ধাপে অনুষ্ঠিতব্য এই নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ের ভোট হয় ১৯ এপ্রিল এবং সেখানে ১০২টি নির্বাচনী এলাকায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৬ এপ্রিল ৮৯টি নির্বাচনী এলাকায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। চতুর্থ দফায় ভোট হবে ৭ মে। সেখানে ৯৪টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে এবং সপ্তম দফায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে পয়লা জুন। আর ৪ জুন নির্বাচনের ফলাফল জানা যাবে।