লক্ষ্মীপুরের
জকসিন বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১০টি দোকান পুড়ে
গেছে। এতে প্রায় কোটি
টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের
দুইটি ইউনিট ঘন্টাব্যাপি চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
বুধবার (২৮
ফেব্রুয়ারি) দুপুর
সাড়ে বারোটার দিকে সদর উপজেলার জকসিন
পূর্ব বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এসময় লক্ষ্মীপুর ঢাকা আঞ্চলিক মহাসড়কের
দুইপাশে প্রায় তিন কিলোমিটার জুড়ে
যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই
ঘন্টাব্যাপী সড়কে যানচলাচল বন্ধ
থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত
ব্যবসায়ী ও ফায়ার সার্ভিস
জানান, দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে
জকসিন পূর্ব বাজার আব্দুর রহিম সুপার মাকের্টে
খোকনের ভাংগারি দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত
ঘটে। মুহূর্তে আগুনের লেলিহান শিখা পার্শ্ববর্তী সৌরভ
হোটেল, মন্নান স্টোর, একটি সেলুন, ফার্নিচার
ও টায়ারের দোকানসহ ১০টি দোকান সম্পূর্ণ
পুড়ে যায়। এতে প্রায়
কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে
বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
তবে
সময়মত ফায়ার সার্ভিস না আসায় ক্ষয়ক্ষতির
পরিমাণ বেড়েছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ
করে ব্যবসায়ীরা।
এদিকে
জকসিন বাজার কমিটির কোষাধ্যক্ষ শিমুল জানান, বাজারে সবসময় যানজট লেগে থাকায় আগুন
লাগলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসতে দেরি
হয়। এতে বাড়ে ক্ষয়ক্ষতির
পরিমাণ। যানজট নিরসনে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রনজিত কুমার সাহা জানান, ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকা সফর
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. লায়েক আলী বলেন, তীব্র গরমের পর বৃষ্টি হলেও শিলাবৃষ্টির কারণে আমার বসত ঘরের টিনের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ফসলেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গাড়ি চালক সৈকত বলেন, শিলাবৃষ্টিতে গরম কমলেও আমার গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে।
হবিগঞ্জ কালবৈশাখী ঝড় শিলাবৃষ্টি
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।