লক্ষ্মীপুর
সদর উপজেলায় কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি (ইউসিসিএ) লিমিটেডের ৪০তম বার্ষিক সাধারণ
সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে
সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ আয়োজন করা
হয়। এসময় তিন ক্যাটাগরিতে
৯টি সমবায় সমিতিকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
সদর
উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির সভাপতি মামুনুর রশিদ মামুনের সভাপতিত্বে
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের
সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক পিংকু।
প্রধান
অতিথির বক্তব্যে এমপি গোলাম ফারুক
সমবায়ীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি
দেন। একই সঙ্গে সদর
উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির উন্নয়নকল্পে ৫ লাখ টাকা
দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
সদর
উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা কামরুল হাসানের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি
ছিলেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) সদর দফতরের যুগ্ম-পরিচালক মোহাম্মদ শহীদ উল্যাহ, সদর
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুর রহমান, জেলা বিআরডিবির উপ-পরিচালক হাফিজুর রহমান ভূঁইয়া, জেলা সমবায় কর্মকর্তা
(ভারপ্রাপ্ত) আনোয়ার হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের
ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদা আক্তার
ও সদর উপজেলা কেন্দ্রীয়
সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি ইবনে
জিসাদ আল নাহিয়ান।
সদর
উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির সভাপতি মামুনুর রশিদ মামুন বলেন,
গ্রামীণ অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান সমবায় সমিতির স্বপ্ন দেখেন। তার হাত ধরেই
সমবায় সমিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ সমবায় সমিতির
মাধ্যমেই প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানুষের মাঝে নেতৃত্বের গুণাবলি
সৃষ্টি হয়। সমবায়ের মাধ্যমে
শ্রমিক শ্রেণি ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে
অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে সচেষ্ট করা হয়।
কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি বার্ষিক সাধারণ সভা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকা সফর
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. লায়েক আলী বলেন, তীব্র গরমের পর বৃষ্টি হলেও শিলাবৃষ্টির কারণে আমার বসত ঘরের টিনের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ফসলেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গাড়ি চালক সৈকত বলেন, শিলাবৃষ্টিতে গরম কমলেও আমার গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে।
হবিগঞ্জ কালবৈশাখী ঝড় শিলাবৃষ্টি
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।