নির্বাচন
কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা
শাখার উপ-সচিব মো.
আতিয়ার রহমান জানান, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন সাধারণ
নির্বাচন ও কুমিল্লা সিটি
করপোরেশনের মেয়রের শূন্য পদে উপ-নির্বাচন
এবং তিনটি পৌরসভার (পটুয়াখালী পৌরসভা, জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ পৌরসভা এবং বরগুনা জেলার
আমতলী পৌরসভা) সাধারণ নির্বাচনসহ তিনটি পৌরসভার (ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল পৌরসভা, মুন্সিগঞ্জ পৌরসভা এবং বগুড়া জেলার
শিবগঞ্জ পৌরসভার মেয়রের শূন্য পদ) মেয়রের শূন্য
পদের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হবে। এছাড়াও স্থানীয় সরকারে বিভিন্ন উপ-নির্বাচন নিয়ে
৯ মার্চ মোট ২৩১টি নির্বাচনের
ভোটগ্রহণ করা হবে।
নির্বাচন
কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা
শাখার কর্মকর্তারা এমন তথ্য জানিয়েছেন।
ময়মনসিংহ সিটিতে ১২৮টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এসব কেন্দ্রের নিরাপত্তা
নিশ্চিত করা ছাড়াও ভোটের
এলাকায় নিয়োজিত রয়েছে পুলিশ, এপিবিএন, আনসারের ৩৩টি মোবাইল টিম,
১১টি স্ট্রাইকিং ফোর্স ও একটি রিজার্ভ
টিম। ৩৩টি ওয়ার্ডে থাকছে
র্যাবের ১৭টি টিম ও
বিজিবি থাকবে সাত প্লাটুন।
এই সিটি নির্বাচনে মহানগর
আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইকরামুল হক
টিটু, জেলা আওয়ামী লীগের
সভাপতি এহতেশামুল আলম, শহর আওয়ামী
লীগের সাবেক সভাপতি সাদেকুল হক খান (টজু),
জাতীয় পার্টির প্রার্থী শহীদুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় কৃষক
লীগের সাবেক সদস্য কৃষিবিদ রেজাউল হক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
অন্যদিকে,
কুমিল্লা সিটির ২৭টি ওয়ার্ডে পুলিশ,
এপিবিএন ও আনসারের ২৭টি,
নয়টি স্ট্রাইকিং ফোর্স ও দুইটি রিজার্ভ
টিম থাকছে। এছাড়া নিয়োজিত থাকছে র্যাবের ২৭টি
টিম ও বিজিবি ১২
প্লাটুন।
এই সিটি নির্বাচনে চার
স্বতন্ত্র প্রার্থী-তাহসীন বাহার, নূর-উর রহমান
মাহমুদ তানিম, মোহাম্মত নিজাম উদ্দিন ও মো. মুনিরুল
হক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এতে দুই লাখ
৪২ হাজার ৪৫৮ জন ভোটার
১০৫টি কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার সুযোগ
পাচ্ছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ১৮
হাজার ১৮২ জন, নারী
এক লাখ ২৪ হাজার
২৭৪ জন ও হিজড়া
দু'জন।
দুই
সিটি নির্বাচনেই ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাধারণ কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর ১৬ জনের ফোর্স
ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৭ জনের ফোর্স
মোতায়েন থাকছে।
এদিকে,
পৌরসভাগুলোয় ১২ থেকে ১৪
জনের ও ইউপির নির্বাচনগুলোতে
২২ জনের ফোর্স নিয়োজিত
করেছে ইসি।
নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, পরিস্থিতি ভালো আছে। তবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ সিট নির্বাচন কুমিল্লা সিটি নির্বাচন
মন্তব্য করুন
সুন্দরবন আগুন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
রবিবার (৫ মে) দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মৃত ইনারী সর্দারের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, রাজ্জাকের ছেলে শাহাদুল ও শাহাদুলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম রেখা, মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে মোজাহার আলী ও সামছুদ্দিনের ছেলে রেজাউল।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলা বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের আলতাফের ছেলে নুরুন্নবীর সাথে মরিয়ম বেগমের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় নুরুন্নবী বাড়ি থেকে বের হয়ে সে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুজি করেও কোন সন্ধ্যান পাননি। সেই পরকীয়ার জেরে আসামীরা তাকে হত্যা করে। পরে ২০ নভেম্বর উপজেলা দক্ষিণ হাটশহর এলাকার একটি পুরাতন কবরে নুরুরন্নবীর লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা পরের দিন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে স্বাক্ষী প্রমাণ শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহার ও ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট প্রদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছে দোয়াত কলম মার্কার প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকের বদিউজ্জামান ফকিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের প্রতীকের বাইরে ভোট দিলে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। এছাড়াও বদিউজ্জামান ফকির নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘণ করে নির্বাচনে কালো টাকায় ছয়লাভ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
রবিবার (৫ মে) দুপুরে বেলকুচি প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন এসকল অভিযোগ করেন দোয়াত কলম মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় বদি ফকিরের সন্ত্রাসীরা আমাদের কর্মীদেরকে ভয় ভীতি দেখাচ্ছে। গতকাল রাতে প্রায় এক ট্রাক ভর্তি টাকা তারা বেলকুচিতে নিয়ে এসেছে। ভোট কিনতে ও নানা প্রলভোন দিয়ে তারা ভোটাদের বিভ্রান্ত করছেন। এছাড়াও বিভিন্ন নির্বাচনী প্রচরানা অনুষ্ঠানে তারা নির্বাচন কমিশনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে এক ভোট পেলেও নির্বাচিত হবে এমন বক্তব্য দিয়ে গুজব ছড়াচ্ছেন। এছাড়াও দোয়াত কলম প্রতীকের প্রচারনায় আমাদের কর্মীদের সরে যাবার জন্য হুমকি দিয়ে আসছেন তারা। এ সকল বিষয়ে এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন কে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।'
উপজেলা নির্বাচন কালো টাকা প্রভাব বিস্তার
মন্তব্য করুন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান
মন্তব্য করুন
মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী অনুপ্রবেশ
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহার ও ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট প্রদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছে দোয়াত কলম মার্কার প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকের বদিউজ্জামান ফকিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের প্রতীকের বাইরে ভোট দিলে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। এছাড়াও বদিউজ্জামান ফকির নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘণ করে নির্বাচনে কালো টাকায় ছয়লাভ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়।