বরাবরের মতো এবারও রোজার মাসে বাড়বে বিএনপির সাংগঠনিক ব্যস্ততা। এ ছাড়া কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নানা স্তরে আয়োজন করা হবে ইফতার মাহফিল। এর মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে দলীয়ভাবে পাঁচ শতাধিক ইফতার আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির।
এতে গুরুত্ব পাবেন চলমান আন্দোলনে নির্যাতিত নেতাকর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা। কেন্দ্রীয়ভাবে এতিম, রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক, পেশাজীবী এবং গুম-খুন নির্যাতনের শিকার নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যদের সম্মানে ইফতার আয়োজন করা হবে।
আজ মঙ্গলবার (১২ মার্চ) প্রথম রোজায় এতিম ও আলেমদের সম্মানে ইফতার মাহফিলের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। পাশাপাশি সাজাপ্রাপ্ত, কারাবন্দি এবং অসহায় নেতাকর্মীদের পরিবারের জন্য দলের পক্ষ থেকে পাঠানো হবে ইফতারসামগ্রী। রোজার মাসে রাজপথে তেমন কোনো কর্মসূচি না থাকলেও বিদ্যুৎ, গ্যাস ও নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে লিফলেট বিতরণের মতো কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘সরকারদলীয় লোকদের লুটপাট ও নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে দেশের মানুষ কষ্টে আছে। এ পরিস্থিতিতে জনগণের দল হিসেবে বিএনপি রমজানেও সাধ্যমতো জনগণের পাশে থাকবে।’
সংশ্লিষ্টরা জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বিএনপিতে নানামুখী সংকট দেখা দিয়েছে। ক্ষোভ ও হতাশা তৈরি হয়েছে সংগঠনের তৃণমূলে। অনেক জায়গায় কমিটি হালনাগাদ ও পুনর্গঠন না হওয়ায় সাংগঠনিক স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। আর সাংগঠনিক এসব সংকট উত্তরণে রোজার মাসকে কাজে লাগাতে চায় দলটি। পাশাপাশি ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করতে চান নেতারা।
জানা গেছে, রোজার মাসে বিএনপির সিনিয়র নেতারা তৃণমূলে যাবেন। নিজের এলাকা ছাড়াও অন্যান্য জেলায় যাবেন গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। এ সময় তারা স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হবেন। নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের কমিটি পূর্ণাঙ্গ ও পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে বিএনপি। পাশাপাশি বিভিন্ন মিত্র দল এবং জোটের উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে বিএনপির সিনিয়র নেতারা অংশগ্রহণ করবেন। এভাবে পুরো রমজান মাসেই ঘরোয়া রাজনীতি আর ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত থাকবেন দলটির নেতাকর্মীরা। সব মিলিয়ে রোজার মাসকে দল গোছানোর জন্য সাংগঠনিক মাস হিসেবে নিচ্ছে দলটির হাইকমান্ড। সম্প্রতি এ নিয়ে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি, সাংগঠনিক টিম এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে পৃথক ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্যোগে একাধিক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হতো। কিন্তু তিনি মিথ্যা মামলায় দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দি। তবে দলের উদ্যোগে এতিম-আলেম ও কূটনৈতিক এবং রাজনীতিবিদ ও পেশাজীবীদের নিয়ে ইফতার মাহফিল হবে।’
জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে হামলা-মামলা এবং গ্রেপ্তার-হয়রানিতে বিপর্যস্ত বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে তৃণমূলের অসংখ্য নেতাকর্মীর পারিবারিক জীবন ছন্নছাড়া। অনেকের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধের উপক্রম। এসবের মধ্যেও সারা দেশে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রেখে সাংগঠনিক শক্তি মজবুত করতে চায় বিএনপি। দলটির নীতিনির্ধারকদের মতে, রমজানকেন্দ্রিক সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে সরকার নমনীয় থাকবে। তাই রমজানে ইফতার মাহফিলের পাশাপাশি বিভিন্ন ইউনিট কমিটি পুনর্গঠনে কাজ করা হবে। নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ রাখাই এর মূল লক্ষ্য। রমজান মাস জুড়ে সাংগঠনিক শক্তির মহড়ার পাশাপাশি কোথাও কোনো কোন্দল বা দুর্বলতা থাকলে তা দূর করা হবে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এসব কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত করতে চায় দলটি।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য তরিকুল আলম তেনজিং কালবেলাকে জানান, রোজায় সারা দেশে তৃণমূল পর্যায়ে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ইফতার মাহফিলের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে রমজানের মাঝামাঝি থেকে পুরোদমে শুরু হবে ইফতার মাহফিল। কোথায় কবে ইফতার হবে—এ বিষয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয় করা হচ্ছে। তৃণমূল থেকে তথ্য সংগ্রহের পর এ বিষয়ে তালিকা করা হচ্ছে।’
বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম ও উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক জানিয়েছেন, এবার ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডে ইফতার আয়োজন করা হবে। ২০ রোজার পর গুম-খুন ও নির্যাতনের শিকার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ইফতারের আয়োজন করা হবে। তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সব আয়োজনই হবে সাদামাটাভাবে।’
লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি কালবেলাকে বলেন, তার জেলায় প্রতিটি থানায় বা আসনভিত্তিক ইফতার মাহফিল নিয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। রোজার প্রথম সপ্তাহে সবার সঙ্গে কথা বলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর মাধ্যমে নেতাকর্মীরা আরও সক্রিয় এবং ঐক্যবদ্ধ হবে বলে জানান এ্যানি।
দিনাজপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচি বলেন, ‘রোজার মাসে উপজেলা পর্যায়ে অথবা জেলায় দলীয়ভাবে ইফতার মাহফিলের চিন্তা আছে। একই সঙ্গে কারামুক্ত নেতাকর্মীদের সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে। সবকিছুই নির্ভর করবে পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর।’
বিএনপি পাঁচ শতাধিক ইফতার মাহফিলের প্রস্তুতি
মন্তব্য করুন
সহকারী সচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, ‘নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে কোনোরেকম প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে তাদেরও ছাড় দেওয়া না। তিনি এমপি মন্ত্রী যেই হোক। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়।’
বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুরে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন নিয়ে পাবনা জেলার সকল উপজেলার প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন রাশেদা সুলতানা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সাধারন মানুষের কাছে হেনস্তা করবে, নির্বাচনকে কলুষিত করবে, দেশের ভাবমূর্তি যে নষ্ট করে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকদের কোনো কাজে বাধা দেওয়া যাবে না। দিলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
রাশেদা সুলতানা বলেন, 'দেশের নিদারুণ বাস্তবতা হলো ভোটারদের সাথে প্রার্থীদের সম্পর্ক ভাল নেই। ভোটার ছাড়া ভোট হয়ে যাবে ওইদিন চলে গেছে। তাই প্রার্থী যারা আছেন তারা ভোটারদের কাছে যান, তাদের সাথে সম্পর্ক ভাল করেন। তাদের কাছে টেনে নেন। তাদের ভোটেরই আপনাকে নির্বাচিত হতে হবে। নির্বাচনী আইন মেনে প্রচারণা করেন। নির্বাচন কমিশন যেকোনো মুল্যে ভাল ভোট করবে।'
রাজশাহী বিভাগীয় স্থানীয় সরকারের পরিচালক পারভেজ রায়হানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবির সিইও গোলাম কিবরিয়া, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান ও পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী।
পাবনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে অনুষ্ঠিত মতবনিমিয় সভায় পাবনা জেলার নয়টি উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু অভিযোগ করেন, '২ জন শিক্ষককে বিশেষ লোকের নাম বলে দু'টি মোটরসাইকেল পাঠিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে একজন প্রার্থীর সভায় যেতে বাধ্য করা হয়েছে। নির্বাচন শুরুর আগেই তো প্রভাবশালীদের প্রভাব বিস্তার চলছে। কিন্তু দেখার কেউ নেই।'
নির্বাচন প্রভাব বিস্তার নির্বাচন কমিশন
মন্তব্য করুন
ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৪২
টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।
এর আগে, টানা ৮ মাস বাড়ার পর গত এপ্রিল মাসে কমেছিল এলপি গ্যাসের দাম। ৩ এপ্রিল মার্চ মাসের তুলনায় ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া গত মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা ও জানুয়ারিতে ২৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
একইসঙ্গে বৃহস্পতিবার অটোগ্যাসের দামও কমিয়েছে বিইআরসি। মে মাসে
ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা নির্ধারণ করা
হয়েছে।
আর গত এপ্রিল মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি
লিটার ৬৬ টাকা ২১ পয়সা নির্ধারণ করেছিল সংস্থাটি। আর মার্চ মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের
মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৮ টাকা ৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। আর গত ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারি
মাসে যা মূসকসহ নির্ধারণ করা হয়েছিল যথাক্রমে ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা ও ৬৫ টাকা ৬৭ পয়সা।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিইআরসি জানিয়েছে, মে মাসের জন্য সৌদি আরামকোর প্রোপেন
এবং বিউটেনের ঘোষিত সৌদি সিপি প্রতি মেট্রিক টন যথাক্রমে ৫৮০ মার্কিন ডলার ও ৫৮৫ মার্কিন
ডলার এবং প্রোপেন ও বিউটেনের অনুপাত ৩৫:৬৫ অনুযায়ী প্রোপেন ও বিউটেনের গড় সৌদি সিপি
প্রতি মেট্রিক টন ৫৮৩ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার বিবেচনায় মে মাসের জন্য বেসরকারি এলপিজি
ও অটোগ্যাসের দাম ভোক্তা পর্যায়ে সমন্বয় করা হলো।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ৫ দফা কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম, আর বেড়েছে ৭ দফা। গত বছরের জানুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, জুন ও জুলাই মাসে কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম। আর দাম বেড়েছিল ফেব্রুয়ারি, মে, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।
মন্তব্য করুন
ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টাকালে তিউনিসিয়া উপকূলে
নৌকাডুবিতে নিহত আট বাংলাদেশির মরদেহ দেশে পৌঁছেছে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুর সাড়ে ১২টায় আট বাংলাদেশির মরদেহ এসভি৮০৮
বিমানযোগে ঢাকার হযরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
এর আগে, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত
মেজর জেনারেল অব. আবুল হাসনাত মুহাম্মাদ খায়রুল বাশারের (তিউনিসিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত
হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত) উপস্থিতিতে মিশনের কর্মকর্তারা মরদেহগুলো তিউনিস আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করেন।
নিহত আট বাংলাদেশি হলেন, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কদমবাড়ির নয়ন
বিশ্বাস, একই উপজেলার খালিয়ার মামুন শেখ ও সজল, একই উপজেলার বাজিতপুর নতুনবাজারের কাজি
সজীব ও কবিরাজপুরের কায়সার, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার রাগদীর রিফাত, দিগনগরের
রাসেল এবং গঙ্গারামপুর গোহালার ইমরুল কায়েস ওরফে আপন।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি নৌকায় অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৯ জন নিহত হন। নিহত অন্যজন পাকিস্তানের নাগরিক। ওই নৌকায় প্রায় ৫২ অভিবাসনপ্রত্যাশী ছিলেন। তারা ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপে যাচ্ছিলেন।
মন্তব্য করুন
অরাজনৈতিক ও বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে নওগাঁয় দিন ব্যাপি ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (১ মে) জগৎসিংহপুর বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের অডিটোরিয়ামে ও বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প ও স্বাস্থ্য সেবা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত ক্যাম্পে প্রধান অতিথি ছিলেন নওগাঁ চেম্বার অফ কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এর সভাপতি মোহাম্মদ ইকবাল শাহরিয়ার রাসেল সিআইপি।
দিন ব্যাপী এই ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে প্রায় এক হাজার দরিদ্র নারী ও পুরুষের মাঝে ফ্রি চিকিৎসা পত্র ও ফ্রি ঔষধ বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন
অরাজনৈতিক ও বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে নওগাঁয় দিন ব্যাপি ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (১ মে) জগৎসিংহপুর বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের অডিটোরিয়ামে ও বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প ও স্বাস্থ্য সেবা অনুষ্ঠিত হয়।