ইনসাইড বাংলাদেশ

গরুর মাংস বয়কটের ডাক

প্রকাশ: ০৪:২৫ পিএম, ৩০ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রমাজনের শুরুতেই মিষ্টি ও রসালো ফল তরমুজের মৌসুম শুরু হয়। সারা দিন রোজা রাখার পর রোজাদারদের ইফতারে ফলটির চাহিদা থাকে অনেক। আর সেই সুযোগ নিয়ে হুহু করে দাম বাড়িয়ে পিস থেকে কেজিতে তরমুজ বিক্রি শুরু করে বিক্রেতারা।

ফলে বড় একটি তরমুজের দাম পড়ে ৬০০-৮০০ টাকা। চলতি রমজানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘তরমুজ বয়কটের’ ডাক দেয় সাধারণ মানুষ। ফলে অর্ধেক দামে তরমুজ বিক্রি করলেও ক্রেতা পাচ্ছে না বিক্রেতারা।

তরমুজ বয়কটে এর দাম নিয়ে কারসাজি বন্ধ হওয়ার পর এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে গরুর মাংস বয়কটের ডাক দিয়েছে সাধারণ মানুষ। কারণ, রোজার শুরু থেকেই গরুর মাংসের দাম বেড়েই চলেছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বাজার ঘুরে দেখা যায় গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় । অন্যদিকে, গত ১৫ মার্চ গরুর মাংসের দাম ৬৬৪ টাকা বেঁধে দেয় সরকার। তাতে বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ নেই মাংস ব্যবসায়ীদের। এবার এর বিরুদ্ধে সাধরণ জনগণ সোচ্চার হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ এবং পেজে নেটিজেনরা গরুর মাংস বয়কটের ডাক দিয়েছেন। এ ছাড়া হাজারো বাংলাদেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের ফেসবুকের টাইমলাইনে কয়েকটি পোস্ট শেয়ার করছেন। যা রীতিমতো ভাইরাল হয়েছে।

এদিকে গরুর মাংসের দাম বাড়া নিয়ে খামারিদের দোষ দিচ্ছেন মাংস ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বড় খামারিদের কারসাজিতে বাজারে গরুর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। দ্রব্যমূল্যের এ বাজারে যারাই গরুর মাংস কম দামে বিক্রি করতে চাচ্ছেন, তাদের সামনে খামারিদের অসাধু চক্র বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। একদিকে কোরবানিকে কেন্দ্র করে বাজার থেকে গরু উঠিয়ে নেওয়া হচ্ছে, অপরদিকে স্বল্পমূল্যের বিক্রেতাদের জীবনে হুমকি আর চাপ এসে হাজির হচ্ছে।

খামারিদের এ সিন্ডিকেট ভাঙা গেলে ৫০০ টাকায়ও গরুর মাংস কিনতে পারত সাধারণ ক্রেতা। অনদিকে মাসে অন্তত দুএকবার হলেও গরুর মাংসের স্বাদ নিতে পারত মধ্যবিত্ত পরিবার।

এ বিষয়ে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসা ব্যবসায়ী খলিল গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশের অনুমতি দিলে মাংসের দাম কমে আসবে ৫০০ টাকায়। অন্তত ১০ দিন ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ করলে গরুর মাংস ৫০০ টাকা বিক্রি করা সম্ভব।


গরুর মাংস   তরমুজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু, ৮ জনই পুরুষ

প্রকাশ: ১২:৪৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপপ্রবাহে পুরছে দেশ। দাবদাহে হিটস্ট্রোকে মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গত এক সপ্তাহে সারা দেশে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এর মধ্যে আট জন পুরুষ ও দুইজন নারী। এছাড়া নিহত ১০ জনের মধ্যে গতকাল সোমবার হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন তিন জন। হিটস্ট্রোকে আরও পাঁচজন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি।

মঙ্গলবার সকাল ৯টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এসব তথ্য জানিয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, হিটস্ট্রোকে নতুন করে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজনের মৃত্যু হয়েছে মাদারীপুর জেলায়। আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম জেলায়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম গত ২২ এপ্রিল থেকে সারা দেশের সরকারি হাসপাতালে হিটস্ট্রোকের রোগীর তথ্য সংগ্রহ করা শুরু করেছে।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত সংগৃহীত তথ্যে হিটস্ট্রোকে দশজনের মৃত্যু ও পাঁচজনের হাসপাতালে ভর্তির তথ্য পাওয়া গেছে। কন্ট্রোল রুম জানায়, এ পর্যন্ত সারা দেশে হিটস্ট্রোকে মারা যাওয়া দশজনের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী।

মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে দুজন মাদারীপুরের। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা, খুলনা, হবিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, বান্দরবান ও চট্টগ্রাম জেলায় একজন করে মারা গেছেন। তাদের বয়স ৩২ থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে। তাদের প্রত্যেকের বাড়ি গ্রামাঞ্চলে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে (৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি), বমি বমি ভাব থাকে, শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত হয়, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়, ঘাম হতেও পারা আবার না–ও পারে, ত্বক গরম ও শুষ্ক অথবা স্যাঁতসেঁতে থাকতে পারে। হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তি সামঞ্জস্যহীন আচরণ করে, তার কথা জড়িয়ে যায়, এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।

জনস্বাস্থ্যবিদেরা ধারণা করছেন, হিটস্ট্রোকে আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসাবের চেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রথমত, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এখন শুধু সরকারি হাসপাতালের হিসাব নিচ্ছে, দেশের বিপুলসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে কোনো রোগী যাচ্ছে কি না, তা জানা যাচ্ছে না। দ্বিতীয়ত, রোগীর কোন লক্ষণ দেখে হিটস্ট্রোক শনাক্ত হবে সেই ধারণাও চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর মধ্যে পরিষ্কার ছিল না। অতিসম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে এবং সেই নির্দেশিকা অনুসরণ করে সরকারি চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০৩ ও ২০০৭ সালের মধ্যে দেশে তাপপ্রবাহের দেশেগুলোয় মৃত্যু ২২ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, হিটস্ট্রোক ছাড়াও গরমজনিত আরও কিছু সমস্যা হয়। এর মধ্যে আছে: তাপজনিত শ্রান্তি, তাপজনিত সংজ্ঞালোপ, তাপজনিত পেশিসংকোচন, তাপজনিত ফুসকুড়ি। আর হয় তাপজনিত পানিশূন্যতা। প্রচণ্ড তাপ বিশেষ প্রভাব ফেলে অন্তঃসত্ত্বা নারী, শিশু ও প্রবীণদের ওপর। এ ছাড়া যেসব মানুষ দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাঁদের ঝুঁকি বাড়ে গরমে।


তীব্র তাপপ্রবাহ   হিটস্ট্রোক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এএসপি পদে পদোন্নতি পেলেন ৪৫ পুলিশ পরিদর্শক

প্রকাশ: ১২:৪২ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

৪৫ জন পুলিশ পরিদর্শককে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ-সচিব মাহাবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ পদোন্নতি প্রদান করা হয়।

সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ অধিশাখা এ বিষয়ে পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে।

সহাকারী পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন- নিরস্ত্র পরিদর্শক ২২ জন, শহর ও যানবাহন পরিদর্শক চারজন এবং সশস্ত্র পরিদর্শক পদমর্যাদার কর্মকর্তা ১৯ জন।


এএসপি   পদোন্নতি   পুলিশ পরিদর্শক   স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়   এএসপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

স্মার্ট ফোন কিনে না দেওয়ায় স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ১২:৩২ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

যশোরের শার্শায় মোবাইল ফোন কিনে না দেওয়ায় বাবা মায়ের উপর অভিমান করে নিশিতা ইসলাম (১৩) নামে ৯ম শ্রেণীর এক ছাত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।

 

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে ২ টার দিকে নিজ ঘরের সিলিং ফ্যান থেকে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

মৃত নিশিতা গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার ৪নং ওয়ার্ড চন্দ্রদিঘলীয়া গ্রামের আবু আনসারের মেয়ে। আবু আনসার চাকরি সূত্রে বর্তমান শার্শার বাগআঁচড়ার মাহাবুব আলম এর বাড়ির ভাড়াটিয়া।

 

স্থানীয় সূত্রে পুলিশ জানায়, মেয়েটি বাগআঁচড়া ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৯ম শ্রেণীতে পড়াশোনা করতো। গত কয়েকদিন যাবত সে তার পিতা মাতার কাছে একটি স্মার্ট ফোন কেনার বাইনা ধরে। এদিন সকালে মোবাইল ফোন কিনে না দেওয়ায় তার মায়ের সাথে সে অভিমান করে ঘরে চলে যায়। পরে অনেক সময় ঘর থেকে বের না হওয়ায় তার মায়ের সন্দেহ হয়।পরে অনেক ডাকাডাকি করে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।

 

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুজ্জামান জানান, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে এবং পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় পোস্ট-মর্টেম ছাড়ায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আত্মহত্যা   স্কুল ছাত্রী   স্মার্ট ফোন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২

প্রকাশ: ১২:২৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছিল, মঙ্গলবার গরমের তীব্রতা বেশি থাকবে। বাতাসে জ্বলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে অস্বস্তিও বেশি বিরাজ করবে বলে জানিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র গরম অনুভূত হতে দেখা গেছে। সকাল ১০টায় গুগল সার্চ ইঞ্জিনে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস দেখালেও 'ফিলস লাইক'-এ দেখাচ্ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি হলেও গরম অনুভূত হচ্ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। এসময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৫৫ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল ১৩ কিলোমিটার। 

বেশিরভাগ মানুষ গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তায় তাপমাত্রা দেখেন। তবে গুগলে তাপমাত্রা দেখার সময় দুই রকম তথ্য সামনে আসে। নির্দিষ্ট এলাকার তাপমাত্রা জানতে সার্চ করলেই বিরাজমান তাপমাত্রা বড় করে দেখানো হচ্ছে। বড় অক্ষরে লেখা ওই তাপমাত্রার নিচে ছোট করে লেখা থাকে 'ফিলস লাইক'...। যেটি মূলত অনুভূত হওয়া তাপমাত্রা নির্দেশ করে। কোনো এলাকায় তাপমাত্রা যদি ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তবে 'ফিলস লাইক'। এ তার চেয়ে তিন থেকে চার ডিগ্রি বেশি দেখানো হয়। 

এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের  খো. হাফিজুর রহমান জানান, আমরা যেভাবে তাপমাত্রা রেকর্ড করি তাতে 'ফিলস লাইক' বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ, আমরা সরাসরি রোদের মধ্যে তাপ মাপি না। আমরা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত পদ্ধতিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করি। স্বীকৃত পদ্ধতি হলো স্টিভেনসন স্ক্রিনের মাধ্যমে তাপমাত্রা রেকর্ড করা। সে পদ্ধতিতে থার্মোমিটার থেকে বাতাসের তাপমাত্রা নেওয়া হয়। 

তিনি বলেন, যদি আমরা সরাসরি রোদের তাপমাত্রা রেকর্ড করতাম, তাহলে প্রকৃত তাপমাত্রা আরও বেশি হতো। রোদে গেলে যেটা 'ফিল' হচ্ছে সেটাকেই গুগল 'ফিলস লাইক' বলছে। এছাড়া বর্তমানে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি। এজন্য গরমে বেশি অস্বস্তি অনুভূত হচ্ছে। 


তাপমাত্রা   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র বরখাস্ত

প্রকাশ: ১২:২০ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জামালপুরের ইসলামপুর পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের সেখ দুর্নীতির দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। সোমবার (২৯ এপ্রিল) স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব আব্দুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়।

 

প্রজ্ঞাপন সুত্রে জানা গেছে, ইসলামপুর পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের সেখের বিরুদ্ধে পৌরসভার ১১ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর স্বেচ্ছাচারি আচরণ, সরকারি গুদামের মালামাল লুট, আত্মসাৎ এবং দুর্নীতির অভিযোগে অনাস্থা এনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ প্রেরণ করেন। এর প্রেক্ষিতে দীর্ঘ তদন্তের পর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সোমবার (২৯ এপ্রিল) এই আদেশ জারি করা হয়। পাশাপাশি অপর আরেকটি প্রজ্ঞাপনে পৌরসভার ১নং প্যানেল মেয়র দেলোয়ার হোসেন লেবুকে প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের সুবিধার্থে দায়িত্ব দিয়ে আদেশ জারি করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।  

উল্লেখ্য, বিগত ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর ইসলামপুর পৌরসভার ১১ জন কাউন্সিলর মেয়র আব্দুল কাদের সেখের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, সরকারি মালামাল লুট, আত্মসাৎ এবং দুর্নীতির অভিযোগে লিখিত অনাস্থাপত্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেন। 


পৌর মেয়র   দুর্নীতি   বরখাস্ত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন