ইনসাইড বাংলাদেশ

অবসরের পর বিদেশে ঠিকানা করছেন আমলারা

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আমলারা এখন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। একদিকে যেমন তারা চাকরির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নিচ্ছেন। অনেকে বিভিন্ন সেক্টর, করপোরেশন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণ করছেন। আর যারা কিছুই পাচ্ছেন না, তারা বিদেশে ঠিকানা করছেন। তবে শুধু না পাওয়ারাই বিদেশে ঠিকানা করছেন না, বরং যারা চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ পাচ্ছেন বা বিভিন্ন সেক্টর করপোরেশন এর দায়িত্বে থাকছেন, সেই দায়িত্ব শেষ হওয়ার পরও তারা বিদেশে তাদের ঠিকানা তৈরি করছেন। 

বর্তমান সময়ে যারা সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তাদের অনেকেরই বিদেশে ঠিকানা হয়েছে। শুধু তাদের অবসর গ্রহণের পালা। অবসর গ্রহণ হলেই তারা বিদেশে পাড়ি দেবেন এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করে রেখেছেন। 

একজন আমলা যিনি প্রায় ১০ বছর সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তিনি জেলা প্রশাসক ছিলেন। ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার, সচিব হিসেবে তিনটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এখন তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন। সেখানে তিনি গ্রিন কার্ড গ্রহণ করেছেন এবং সম্পত্তি গড়েছেন। 

সরকারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ একজন সচিব, যিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। তিনি এখন লন্ডনে তার ঠিকানা করেছেন। যখন তিনি সচিব ছিলেন তখনই তার স্ত্রী এবং পরিজনরা লন্ডনে অবস্থান করছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ একজন সচিব তিনি সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব ব্যাংকের চাকরি ছেড়েছেন। কিন্তু চাকরি ছাড়ার পরও তিনি দেশে আসেননি। বিদেশি একটি লবিস্ট ফার্মে চাকরি নিয়েছেন। 

কানাডায় অবস্থান করছেন বর্তমান সরকারের সময়ে সচিব হওয়া এ রকম প্রায় চারজন সচিব। তারা কানাডায় তাদের ঘরবাড়ি তৈরি করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক সচিবদের মধ্যে ১২ জন মোটামুটি স্থায়ী ঠিকানা করেছেন। তারা সেখানে থাকেন। মাঝে মাঝে দেশে আসা যাওয়া করেন। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সচিব ছিলেন। পরে একটি গুরুত্বপূর্ণ কমিশনের দায়িত্ব পালন করেছেন। দায়িত্ব পালন শেষে তিনি আবার বিদেশে ঠিকানা গড়েছেন। 

হিসাব করে দেখা গেছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং কানাডা এই তিনটি দেশেই প্রাক্তন সচিবদের মধ্যে অন্তত ৬৭ জন আছেন। যারা বর্তমান সচিব আছেন তাদের ২৫ জনেরই সন্তানসন্ততিরা এই তিনটি দেশে পড়াশোনা করে। সচিবদের মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে নতুন প্রবণতা দেখা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। কয়েকজন সচিবের সন্তানরা অস্ট্রেলিয়াতে লেখাপড়া করছেন। অস্ট্রেলিয়াতেও এই সমস্ত আমলারা বিভিন্ন রকম সম্পত্তি তৈরি করেছেন। 

অবসরের পর আমলাদের দেশে থাকার হার অত্যন্ত কমে যাচ্ছে। মুষ্টিমেয় কিছু আমলা দেশে থাকছেন। একটি বড় অংশ আমলাই বিদেশে চলে যাচ্ছেন। এখন এই বিদেশে যাওয়ার হার আরও বেড়ে গেছে। গত মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন দাবি করেছিলেন যে, কানাডাতে বেগম পাড়ায় যারা বাড়ি করেছেন তাদের মধ্যে আমলাদের বাড়ি ঘরই বেশি। এখন দেখা যাচ্ছে শুধু কানাডাতে নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে যারা বাড়ি ঘর করেছেন তাদের মধ্যে আমলাদের সংখ্যাই বেশি। ইদানিং কোন কোন আমলা সিঙ্গাপুর সংযুক্ত আরব আমিরাততেও তাদের সম্পদ গড়ছেন এবং বাড়ি ঘর করছেন। আমলাদের এই বিদেশ প্রবণতার সঙ্গে দুর্নীতির কোন সম্পর্ক আছে কিনা সেটাই দেখার বিষয়।

আমলা   কানাডা   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজধানীতে আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

প্রকাশ: ১১:১৯ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাসহ চার জেলায় আজ শনিবার কারফিউ চলমান থাকবে। তবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিথিল থাকবে কারফিউ।

শুক্রবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, শনিবার ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ নরসিংদীতে কারফিউ চলবে। তবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এছাড়া বাকি জেলাগুলোর কারফিউয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জেলা প্রশাসন।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ সারাদেশে তাণ্ডব শুরু হলে শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রবিবার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করে সরকার। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ বাড়ানো হয়। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।


কারফিউ   শিথিল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘দেশকে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই এ সহিংসতা’

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই দেশজুড়ে সহিংসতা চলানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) সাম্প্রতিক সহিসংতায় আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও এঘটনায় দেশবাসীর কাছে নাশকতাকারীদের বিচার চাইলেন তিনি।

এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে। আন্দোলনের নামে এতগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব কার? দেশবাসীর কাছে নাশকতাকারীদের বিচার চাই।

 এছাড়াও সরকার আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে বলেও জানান শেখ হাসিনা। 

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এসময় তিনি চিকিৎসক এবং নার্সদের সাথে কথা বলেন এবং আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন

প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত সপ্তাহে সারা দেশে বিক্ষোভ ও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর এবং অগ্নি সংযোগের ঘটনাও ঘটে। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি নামানো হয়।

এছাড়া গত ১৯ জুলাই (শুক্রবার) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়। যদিও প্রতিদিন এর মাঝে কয়েক ঘণ্টা করে শিথিল করা হয়। পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাওয়ায় ধীরে ধীরে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ানো হচ্ছে।


প্রধানমন্ত্রী   সহিংসতা   ভিক্ষুকের জাতি   অর্থনীতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উত্তরায় যুবলীগ কর্মীকে হত্যার পর গাছে ঝুলিয়ে রাখে জামায়াত-শিবির

প্রকাশ: ১০:৩৮ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সাম্প্রতিক সহিংসতায় নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন যুবলীগ কর্মী জুয়েল মোল্লা। ১৯ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় নৃশংস ঘটনা ঘটে। ওই দিন যুবলীগ কর্মী জুয়েলকে প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। পরে তাকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে বিবস্ত্র অবস্থায় রাস্তায় ফেলে রাখে। একপর্যায়ে তার লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখে তারা। ইতোমধ্যে এই দুই ঘটনার ছবিই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

নিহত জুয়েল মোল্লার বাড়ি গাজীপুরের গাছা থানার চান্দুয়া গ্রামে। তার এক ভাই দুই বোন রয়েছে। ছাত্রজীবনে টঙ্গী সরকারি কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হত্যাকান্ডের দিন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে ছিলেন তিনি। ওই ঘটনায় গুরুতর আহত জাহাঙ্গীর আলম বর্তমানে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১৬ জুলাই সারা দেশে সংঘর্ষ শুরু হয়। দেশের বিভিন্ন জেলায় ১৯ জুলাই পর্যন্ত চলা সেই সহিংসতায় দুই শতাধিক নিহতের খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে তিনজন পুলিশ সদস্য এবং একজন আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। সময় হাজার ১১৭ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গুরুতর আহত ১৩২ জন। তিনজন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রয়েছেন। র‌্যাবের শতাধিক এবং আনসার বাহিনীর শতাধিক সদস্য আহত হয়েছেন।


উত্তরা   যুবলীগ   কর্মী   জামায়াত   শিবির  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান চলছে

প্রকাশ: ১০:২১ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভ, সংঘাত, ভাঙচুর, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ভাগ করে ‘ব্লক রেইড’ দিয়ে চলছে অভিযান।

অভিযান সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যখন কোনো এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয় তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শত শত সদস্য গিয়ে এলাকাটি ঘিরে ফেলেন। ওই এলাকা থেকে কেউ যেন বের হয়ে যেতে না পারেন, এ জন্য সব পথে তাঁরা অবস্থান নেন। এরপর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাশি করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এটিকেই মূলত তাঁরা ‘ব্লক রেইড’ বলছেন।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো বলছে, আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় জড়ানো ব্যক্তিদেরকেই তারা গ্রেপ্তার করছে। তবে গ্রেপ্তারকৃতদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এদের বড় অংশ বিএনপি-জামায়াত ও তাঁদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর নেতা-কর্মী। এর বাইরে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষকেও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

অভিযানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশি সহিংসতা হয়েছে এমন এলাকায় তাঁরা জোরদার অভিযান চালাচ্ছেন। তা ছাড়া সহিংসতার মদদদাতা হিসেবে সন্দেহভাজন বিএনপি–জামায়াতের নেতাদের বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে থাকার নির্দেশনাও পেয়েছেন তাঁরা। এসব নেতাদেরও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

দেশের বিভিন্ন মহানগর, জেলা ও থানা-পুলিশ সূত্রে গত ১০ দিনে (গতকাল পর্যন্ত) ঢাকাসহ ৫৩টি মহানগর ও জেলায় ৫৫৫টি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। ঢাকার বাইরে নতুন ২২টি ও ঢাকায় আরও আটটি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। ঢাকায় এ নিয়ে মোট মামলার সংখ্যা ২০৯।

সারা দেশ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১০ দিনে (১৭-২৬ জুলাই) সারা দেশে মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন অন্তত ৬ হাজার ২৬৪ জন। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল দুপুর পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন অন্তত ৭৬৫ জন। এই সময়ে রাজধানীতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ২০৭ জন। শুধু রাজধানীতে ১০ দিনে মোট গ্রেপ্তারের সংখ্যা অন্তত ২ হাজার ৪১৬ জন। আটককৃতদের অনেককে পুরনো মামলাতেও গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে।

গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর শাহিনবাগ এলাকায় ‘ব্লক রেইড’ দিয়ে যৌথ অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই এলাকার আকাশে হেলিকপ্টার উড়তে দেখেন এলাকাবাসী ও আশপাশের বাসিন্দারা। হেলিকপ্টার থেকে নিচে আলো ফেলতে দেখে অনেকে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন বলে জানিয়েছেন।


আইনশৃঙ্খলা   বাহিনী   সাঁড়াশি   অভিযান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভারতে পাচারকালে ১৬ কোটি টাকা মূল্যের সাপের বিষ জব্দ

প্রকাশ: ১০:১৯ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

ভারতে পাচারকালে ১৬ কোটি টাকা মূল্যের সাপের বিষ জব্দ করেছে জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা। 

 

শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিজিবি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দিনাজপুর জেলার বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে মুল্যবান সাপের বিষ পাচার করা হচ্ছে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে বিরামপুর উপজেলার দক্ষিণ দামোদরপুর মাঠের ২৮৯/৪১ নম্বর সীমানা পিলার এলাকায়  অভিযান চালায় বিজিবি। 

এসময় পরিত্যক্ত ২ টি কাঁচের জারে মোট ২ কেজি ৪৬৬ গ্রাম বিষ জব্দ করা হয় যার আনুমানিক মুল্য ১৬ কোটি ২লাখ ৯০ হাজার টাকা বলে জানা গেছে।


সাপের বিষ   ভারতে পাচার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন