রাজধানীর কদমতলীর নামাশ্যামপুর বরইতলার একটি বাড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট
হয়ে তুলি বেগম (৩২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া ১২ টার দিকে অচেতন অবস্থায়
তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত তুলি কদমতলী থানার নামাশ্যামপুর বরইতলা হাজী কফিল উদ্দিন রোডের
শাহিন মিয়ার স্ত্রী। স্বামীর সঙ্গে ওই বাড়িতেই থাকতেন তিনি।
নিহত নারীর ভাগিনা সুমন জানান, গতকাল (শনিবার) রাতে মামি এসির বিদ্যুৎ
লাইনের সংযোগ দিতে গিয়ে অসাবধানতাবশত বিদ্যুৎস্পর্শে অচেতন হয়ে পড়েন। দ্রুত তাকে
উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার
জন্য ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক জানান—মামি আর বেঁচে নেই।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে’।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।