নীলফামারী সরকারী মেডিকেল কলেজের আয়োজনে জনসচেতনতা মূলক ‘হিট স্ট্রোক’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সেমিনারে সভাপতিত্বে করেন নীলফামারী সরকারী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ আবু রায়হান মোঃ সুজা-উদ-দৌলা।
অনুষ্ঠানে হিট স্ট্রোক রোধে করণীয়, চিকিৎসা ও প্রস্তুতি বিষয়ক তথ্য উপস্থাপন করেন মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এএসএম রেজাউল করিম।
সেমিনারে জানানো হয়, তাপদাহে ‘হিট স্ট্রোক’ থেকে রক্ষা পেতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। চা, কফি পান করা থেকে এড়িয়ে চলা ভালো। চা, কফির ক্যাফেইন আপনাকে ডিহাইড্রেটেড (পানি শূন্য) করে ফেলতে পারে। ঢিলেঢালা ও হালকা রঙের পোশাক পরিধান করতে বলা হয়।
এছাড়াও বেলা ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। একান্তই বের হওয়ার প্রয়োজন হলে ভারি কাজ এড়িয়ে চলা, ঘন ঘন বিরতি এবং বিশ্রামের জন্য ছায়া বা শীতল জায়গা খুঁজতে এবং ছাতা ব্যবহার করার কথা বলা হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সিভিল সার্জন ডা. হাসিবুর রহমান, নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক আবু বিন হাজ্জাজ ও সহকারী পরিচালক আরিফুজ্জামান, বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন নীলফামারী ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক ডা. দিলিপ কুমার রায় ও নীলফামারী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুর আলম।
হিট স্ট্রোক সেমিনার দিকনির্দেশনা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।