ইনসাইড বাংলাদেশ

অননুমোদিত স্টিকারযুক্ত ৩৬৩ গাড়িতে মামলা

প্রকাশ: ০১:৩৭ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

অননুমোদিত স্টিকার সম্বলিত যানবাহন, ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর পুলিশের ৮টি ট্রাফিক বিভাগ গত ১২ এপ্রিল থেকে ৩ মে পর্যন্ত মোট তিন হাজার ১৭৪টি যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে। এরমধ্যে ৩৬৩টি অননুমোদিত স্টিকার, ৪৬১টি ফিটনেসবিহীন ও দুই হাজার ৩৫০টি অবৈধ যানবাহন।

রোববার (৫ মে) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগের যুগ্ম কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান।

এস এম মেহেদী হাসান বলেন, পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার স্টিকারের অবৈধ ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে অভিযান পরিচালনা করছে ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশ। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এ অভিযান চলমান থাকবে। ব্যক্তিগত গাড়িতে পুলিশসহ জনগুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত স্টিকার ব্যবহার করলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রায় ২ হাজার গাড়ি ডাম্পিং করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও যানজট নিরসনের লক্ষ্যে জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধি, ট্রাফিক প্রসিকিউশন ব্যবস্থাপনা, সময়োপযোগী ট্রাফিক আইন বাস্তবায়ন, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা আনয়ন এবং ট্রাফিক আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগকল্পে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের এ বিশেষ অভিযানের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

বিশেষ করে স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সাথে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ ও ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্ব পালনে জনগণের সহযোগিতার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তুলে ধরছে’।

ডিএমপির ৮টি বিভাগের পরিসংখ্যান তুলে ধরে ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগের যুগ্ম কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান বলেন, গত ১২ এপ্রিল থেকে ৩ মে পর্যন্ত ট্রাফিক রমনা বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা করেছে। ৭৪টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

এছাড়াও ১৮৮টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ১৬৪টি মামলা করেছে। ৪৬টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

এছাড়াও ৩টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক লালবাগ বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা করেছে। ২০টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ২০৭টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ৪৪টি মামলা করেছে। ৪২টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ২১৫টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ৩৪টি মামলা করেছে। ৫৩টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ২০৪টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে।

ট্রাফিক গুলশান বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা করেছে। ৬১টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ১২৩টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা করেছে। ৯৪টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ৭৬টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে। ট্রাফিক মিরপুর বিভাগ অননুমোদিত স্টিকারের বিরুদ্ধে ৪২টি মামলা করেছে। ৭১টি ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও এক হাজার ৩৩৪টি অবৈধ যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে।

মেহেদী হাসান বলেন, সম্প্রতি চলমান তাপপ্রবাহে কর্তব্যরত ট্রাফিক, সাধারণ মানুষ, পথচারী, রিকশাচালকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষদের একটু স্বস্তি দিতে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমানের উদ্যোগে সুপেয় পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হচ্ছে।

গেল মাসের রোববার (২৮ এপ্রিল) মার্চ মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, রাস্তায় পুলিশের স্টিকার লেখা কোনো গাড়ি দেখলে কর্তব্যরত পুলিশ অবশ্যই যাচাই করবেন। গাড়িতে পুলিশের স্টিকার লাগিয়ে বা ডিএমপির লোগো লাগিয়ে সন্ত্রাসীদের চলাফেরার তথ্য পাওয়া গেছে। যদি যাচাই করে দেখা যায় সেটা পুলিশের গাড়ি নয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ডিএমপির ক্রাইম ও ট্রাফিক বিভাগ এ বিষয়টি নজরে রাখবেন।


ডিএমপি   মামলা   ফিটনেসবিহীন যানবাহন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন