প্রায়
সাড়ে
৬
কোটি
টাকার
জ্ঞাত
আয়বহির্ভূত
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগে
বরিশাল
সিটি
করপোরেশনের
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
স্ত্রী
হোসনে
আরা
বেগম,
তার
ছেলে
মোঃ
কামরুল
আহসান
ও
মেয়ে
মালিহা
সাবরিনের
বিরুদ্ধে
পৃথক
তিনটি
মামলা
করেছে
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)।
সোমবার
(০৬
মে)
দুদকের
বরিশাল
সমন্বিত
জেলা
কার্যালয়ে
সংস্থাটির
সহকারী
পরিচালক
মোঃ
আবুল
কাইয়ুম
হাওলাদার
বাদী
হয়ে
তিনটি
মামলা
করেন।
দুদকের
একটি
সূত্র
বিষয়টি
নিশ্চিত
করেছে।
তিনটি
মামলার
মধ্যে
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
স্ত্রী
হোসনে
আরা
বেগমের
বিরুদ্ধে
৬৪
লাখ
দুই
হাজার
৩৭৮
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ ২
কোটি
৯৩
লাখ
৯৬
হাজার
৭৩৩
টাকা
অবৈধ
সম্পদ
অর্জন
করার
অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
অন্য
মামলায়
সাবেক
মেয়রের
ছেলে
মো.
কামরুল
আহসানের
বিরুদ্ধে
চার
লাখ
১২
হাজার
২১২
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ
মিথ্যা
ও
ভিত্তিহীন
তথ্য
দেয়ায়
এক
কোটি
৮৯
লাখ
৬৩
হাজার
৮৯৩
টাকার
অবৈধ
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
অপর
সন্তান
মেয়ে
মালিহা
সাবরিনের
বিরুদ্ধে
দুই
লাখ
৮২
হাজার
৪৬৫
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ
এক
কোটি
৫৮
লাখ
৯৯
হাজার
টাকার
জ্ঞাত
আয়বহির্ভূত
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগ
আনা
হয়েছে
মামলায়।
প্রাথমিক
অনুসন্ধানে
অভিযোগের
সত্যতা
পাওয়ায়
২০২২
সালে
তাদের
সম্পদ
বিবরণী
নোটিশ
দেয়া
হয়েছিল।
ওই
বছরের
জুলাই
মাসে
সম্পদের
হিসাব
দাখিল
করেন
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
পরিবারের
সদস্যরা।
মামলায়
আসামিদের
বিরুদ্ধে
দুদক
আইন
২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
পৌরসভা
থেকে
বরিশাল
সিটি
করপোরেশন
হলে
২০০২
সালের
২৫
জুলাই
থেকে
২০০৩
সালের
১৪
এপ্রিল
পর্যন্ত
প্রথম
ভারপ্রাপ্ত
মেয়র
হিসেবে
দায়িত্ব
পালন
করেন
আহসান
হাবিব
কামাল।
২০১৩
সালের
নির্বাচনে
বিএনপি
মনোনীত
প্রার্থী
হিসেবে
তিনি
মেয়র
নির্বাচিত
হন
এবং
২০২২
সালের
৩০
জুলাই
আহসান
হাবিব
কামাল
মৃত্যুবরণ
করেন।
সিটি মেয়র দুদক আয়বহির্ভূত সম্পদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে নিয়ে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নারী পক্ষ নামে একটি সংগঠন সিরাজগঞ্জ ও পাবনার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার (১৯ মে') দুপুরে শহরের এস. এস রোডস্থ নর্থ টাউন রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম ফর উইম্যান ডেভোলপমেন্ট (পি ডাব্লিউডি) সার্বিক সহযোগিতা ও নারীপক্ষ আয়োজনে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য দিনব্যাপী মতবিনিময় সভার শুভ উদ্বোধন করেন নারীপক্ষ চেয়ার পারসন গীতা দাস।
মতবিনময় সভায় নারীপক্ষ চেয়ারপার্সন গীতা দাস বলেন, মানুষ কোনো ভালো কর্ম করলে তাকে বিশেষায়িত করা যায়। কিন্তু নারীরা নির্যাতিত হলেও তাদেরকে বিশেষায়িত করা হয়। যেমন ধর্ষণের শিকার হলে তাকে ধর্ষিতা, নির্যাতনের শিকার হলে নির্যাতিতা বলা হয়। অথচ ধর্ষণের শিকার, নির্যাতনের শিকার লিখলেও হয়।’ একজন নারীকে মানুষ হিসেবে দেখলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন কামরুন নাহার, ফেরদৌসী আখতার, পিডাব্লিউডি নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা জলি।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি চ্যানেল টুয়েন্টিফর সিনিয়র রিপোর্টার সাংবাদিক হীরুকগুণ, এনটিভি জেলা প্রতিনিধি শরিফুল ইসলাম ইন্না, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজন সরকার, বৈশাখী টেলিভিশন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজিত সরকার, দীপ্ত টিভির সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি শিশির, দীপ্ত টিভি পাবনা জেলা প্রতিনিধি শামসুল আলম সহ অনেকে।
মন্তব্য করুন
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামালের বিরুদ্ধে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করেন চেয়ারম্যার প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল।
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ও মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যার প্রার্থী তানভীর ইসলাম বলেন, সাইফুল ইসলাম কামালের গুন্ডা সন্ত্রাসীরা প্রতিনিয়ত আমার কর্মী, সমর্থক, ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকী, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে ভোট দিতে নিরুৎসাহিত করছে। ফলে নির্বাচন কমিশনের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধি সাইফুল ইসলাম কামাল বারবার লঙ্ঘন করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘ঘোড়া নিয়ে প্রচার প্রচারণা করিনি। তবে আমি ঘেড়ার গাড়ি নিয়ে প্রচার প্রচারণা করেছি। এটাও যদি বিধি নিষেধ থাকে তাহলে এটাও পরিহার করবো।’
পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় চেয়ারম্যান প্রার্থী এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা। তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন
মন্তব্য করুন
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে
বিদেশি
মদের
চালান
সহ
আমির
হোসেন
নামে
এক
পেশাদার
মাদক
কারবারিকে
গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (১৯ মে) বিকেলে ওই মদের চালান ও মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাহিরপুর
থানার
ওসি
মোহাম্মদ
নাজিম
উদ্দিন
জানান,
‘থানার
বাদাঘাট
পুলিশ
তদন্ত
কেন্দ্রের
ইনচার্জ
এসআই
নাজমুল
ইসলাম
সঙ্গীয়
অফিসার্স
সহ
পুলিশের
একটি
টিম
নিয়ে
উপজেলার
লাউড়গড়
গ্রামের
আমির
হোসেনের
বসত
ঘরের
শয়ন
কক্ষ
থেকে
বস্তা
ভর্তি
বিভিন্ন
ব্র্যান্ডের
২২
বোতল
বিদেশি
মদ
জব্দ
করেন।
এ সময় মাদক
কারবারে
জড়িত
থাকায়
বসতবাড়ির
মালিক
পেশাদার
মাদক
কারবারি
আমির
হোসেনকে
গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মন্তব্য করুন