ইনসাইড বাংলাদেশ

আনারকে হত্যার পর হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়: ‍ডিবি প্রধান

প্রকাশ: ০৪:১১ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকায় বসে ২/৩ মাস আগে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকায় না পেরে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে কৌশলে  নেওয়া হয় কলকাতায়। সেখানে তাকে হত্যার পর শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই থেকে তিন মাস আগে। তারা পরিকল্পনা করেছিল ঢাকায় হত্যা করবে। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের নজরদারি ও ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের পরে সব হত্যার ক্লু পুলিশ বের করে নেবে বলেই হত্যাকারীরা কলকাতায় এ ঘটানা ঘটিয়েছে।

হারুন অর রশীদ বলেন, অপরাধীরা বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না বলেই কলকাতা বেছে নেয়। বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি। তবে তারা এ হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেপ্তার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।


আনার   ডিবি প্রধান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১০ কিমি যানজট

প্রকাশ: ১০:১৯ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে প্রশাসন সেতু কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও সেগুলো কোনো কাজে আসেনি। রাতভর মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার সড়কে যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে উত্তরের মানুষকে। বর্তমানে টাঙ্গাইল মহাসড়কের সল্লা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু টোলপ্লাজা পর্যন্ত প্রায় ১০  কিলোমিটার অংশে যানজট রয়েছে।

রোববার (১৬ জুন) ভোর ৫টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে কালিহাতীর পৌলি পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার অংশে উত্তরবঙ্গগামী লেনে যানজট ছিল। তবে সেটি এখন কমে প্রায় ১০ কিলোমিটারে গিয়ে ঠেকেছে।

ছাড়া ঢাকাগামী পরিবহনগুলো আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে চলাচল করায় ভুঞাপুর-টাঙ্গাইল সড়কে কোথাও কোথাও রিবহনের ধীরগতি রয়েছে।


টাঙ্গাইল   যানজট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম

প্রকাশ: ১০:০৯ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

উপকূলে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মোখা ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে ভারী বৃষ্টির ফলে পাহাড় ধসের কারণে গত বছর বাংলাদেশে প্রায় ১৮ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের নাম বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে।

নরওয়েভিত্তিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডিসপ্লেসমেন্ট মনিটরিং সেন্টার (আইডিএমসি) থেকে প্রকাশ করা বৈশ্বিক অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত প্রতিবেদন-২০২৪-এ এসব তথ্য উঠে এসেছে। দুর্যোগের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে চীন। আর সংঘাত ও দ্বন্দ্বের কারণে বাস্তুচ্যুতির শিকার হওয়া দেশের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও ফিলিস্তিনের নাম।  

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বে ৬ কোটি ৮৩ লাখ মানুষ যুদ্ধ ও দ্বন্দ্বের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে এককভাবে সুদানে ৯১ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মোট বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি ৬৪ লাখ মানুষ। দুর্যোগে চীনে গত বছর ৪৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা সর্বোচ্চ। ওই তালিকায় চীনের পরে রয়েছে তুরস্কের নাম। দেশটিতে ভূমিকম্পের কারণে ৪০ লাখ ৫৩ হাজার মানুষ, ফিলিপাইনে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় ২৬ লাখ এবং সোমালিয়ায় ২০ লাখ ৪৩ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। এর পরের অবস্থানেই রয়েছে বাংলাদেশ। এসব মানুষের বড় অংশ অস্থায়ীভাবে বাস্তুচ্যুত হয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে।

ওই প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা ও ভারী বৃষ্টির কারণে বাস্তুচ্যুত বেশির ভাগ মানুষ বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছিল। দুর্যোগ থেমে যাওয়ার কয়েক দিন পর আবার তারা বাড়িঘরে ফিরে গেছে। খুব কমসংখ্যক মানুষের স্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে। তাদের সরকার সহযোগিতা দিয়ে বাড়িঘর নির্মাণ করে দিয়েছে।  

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর এশিয়ায় সবচেয়ে যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে তা ছিল ‘মোখা’। ওই ঝড়ে শুধু বাংলাদেশে ১৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। ২০২৩ সালের ১৪ মে বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানার আগে তা মিয়ানমারে আঘাত হানে। এতে ওই দেশের ৯ লাখ ১২ হাজার মানুষ তাতে বাস্তুচ্যুত হয়। একক দুর্যোগ হিসেবে ঘূর্ণিঝড় মোখা ও তুরস্কের ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে ব্যাপক বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায়। শহরে পাহাড় ধস ও জলাবদ্ধতার কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। অল্প সময়ে অনেক বৃষ্টি হওয়ার কারণে পুরো শহরের জনজীবন, ব্যবসা, বাণিজ্য ও অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়। শহরের দরিদ্র অধিবাসীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।  

দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার এবং উন্নয়ন সহযোগীরা যৌথভাবে কাজ করছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ওই যৌথ উদ্যোগ বেশ সফলতা পেয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি আগের চেয়ে বেশ কমে এসেছে। অর্থাৎ এর আগের বছরগুলোতে একই ধরনের ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগে যে ক্ষয়ক্ষতি হতো, তা ২০২৩ সালে কমে এসেছে। মূলত ঘূর্ণিঝড়ের আগাম সতর্কবার্তা প্রচার করা, প্রস্তুতি নেওয়া এবং অবকাঠামো নির্মাণের কারণে ক্ষতি কমে এসেছে।


বাস্তুচ্যুত   দুর্যোগ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঢাকায় ঈদের জামাত

প্রকাশ: ০৯:৪৭ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মিল রেখে এবার রাজধানীর পান্থপথেও পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৬ জুন) পান্থপথের একটি কনভেনশন সেন্টারে এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

এ দিন সকাল সাড়ে ৭টায় কনভেনশন সেন্টারে শিশু ও নারীসহ মুসল্লিরা জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। নামাজ শেষে একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ভাগাভাগি করে নেন ঈদ আনন্দ। এ ঈদ উদযাপনে অংশ নেন দেশে অবস্থানরত বিদেশি মুসলিমরাও।

নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিরা জানান, সারা পৃথিবীতে ঈদ হচ্ছে সে হিসেবে আমরাও পালন করছি। এর আগেও ঈদ পালন করেছি।

এদিকে চাঁদপুর, দিনাজপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম ও বরিশালের বেশ কয়েকটি স্থানে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের একটি অংশের মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

প্রতিবারের মত এ বছরও মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করছে চাঁদপুরের ৫০টি গ্রামের মানুষ। রোববার (১৬ জুন) সকালে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায়ের মাধ্যমে এ উদযাপন করছেন।

এদিন সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে হাজীগঞ্জে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সাদ্রা দরবার শরীফের পীরজাদা আরিফ চৌধুরী সাদ্রাভী নামাজ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন।

জাতীয়ভাবে বাংলাদেশে ঈদুল আজহা সোমবার (১৭ জুন) নির্ধারিত হলেও দেশের কিছু জায়গায় রোববার ( ১৬ জুন) উদযাপিত হচ্ছে ঈদ। বহু বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি ইসলামিক দেশের সঙ্গে মিল রেখে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি অংশ ঈদ জামাতে অংশ নেন।


সৌদি আরব   ঈদ   জামাত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চাঁদপুর জেলার অর্ধশত গ্রামে ঈদ উদযাপন

প্রকাশ: ০৯:৩৯ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রতিবারের মত বছরও মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করছে চাঁদপুরের ৫০টি গ্রামের মানুষ। রোববার (১৬ জুন) সকালে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায়ের মাধ্যমে উদযাপন করছেন।

এদিন সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে হাজীগঞ্জে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সময় সাদ্রা দরবার শরীফের পীরজাদা আরিফ চৌধুরী সাদ্রাভী নামাজ দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন।

ঈদের দ্বিতীয় জামাত পরিচালনা করেন আবু ইয়াহিয়া জাকারিয়া মাদানী।

জেলার হাজীগঞ্জ সাদ্রা দরবার শরিফ, উপজেলার সাদ্রা, সমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, কচুয়া শাহরাস্তিসহ আরও বেশ কয়েকটি উপজেলার অর্ধশত গ্রামের বাসিন্দারা ধর্মীয় উৎসবে শামিল হয়েছেন।

হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের পিরজাদা আবু ইয়াহিয়া মো. জাকারিয়া আল মাদানি বলেন, মরহুম মাওলানা ইসহাক ১৯২৮ সাল থেকে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে রোজা, ঈদুল ফিতর ঈদুল আজহা উদ্যাপনের নিয়ম চালু করেন। তারপর থেকে সেই ধারায় দেশের বিভিন্ন দরবার শরীফের পীরের অনুসারী এবং সচেতন মুসল্লিরা পালন করছেন।


চাঁদপুর   ঈদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসিলের টাকা কম দেয়ায় বাকবিতন্ডা, মারধরের শিকার পুলিশও

প্রকাশ: ০৯:১২ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আসামি ছিনতায়ে বাধা দেয়ায় এসআই মো. বাবুল আহমেদকে মারধর ও মাথা ফাটিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৫ জুন) সন্ধ্যার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমূল ইউনিয়নের ভূইশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, “পশু কেনার পর ক্রেতা জসিম নামে একব্যক্তি হাসিলের টাকা কম দেয়ায়, হাট কমিটির লোকজনের সাথে তার বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। পরে জসিম নিজ গ্রামে ফিরে এসে, অটোরিকশা থামিয়ে পাকশিমূল গ্রামের লোকজনদের মারধর করেন। ঘটনাটি থামাতে গেলে এসআই মো. বাবুল আহমেদকে মারধর ও মাথা ফাটিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটে।”

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে পুলিশ ২ জনকে আটক করা হয়েছে। থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। হ্যান্ডকাফসহ জসিমকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছেন হামলাকারীরা। অভিযুক্ত জসিমকে গ্রেফতারে এলাকায় অভিযান চালানো হচ্ছে।

 পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, “বিকেলে উপজেলার ভূইশ্বর গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম পাকশিমূলে পশুর হাট থেকে একটি মহিষ ক্রয় করেন। মহিষ ক্রয় করার পর ক্রেতা জসিম হাসিলের ১ হাজার টাকার মধ্যে ৫০০ টাকা দিয়ে চলে যেতে চান। এ সময় বাজার কমিটির সাথে মহিষ ক্রেতা জমিসের বাকবিতণ্ডা হয়। বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। পরে জসিম তার নিজগ্রাম ভূইশ্বরে ফিরে আসেন। এরপর তিনি রাস্তায় সিএনজি চালিত অটোরিকশা থামিয়ে পাকশিমূল গ্রামের লোকজনকে নামিয়ে মারধর করেন।”

একপর্যায়ে ভূইশ্বর ও পাকশিমূল গ্রামের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এমন খবর পেয়ে সরাইল থানার দায়িত্বরত পুলিশের বিট অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বাবুল আহমেদ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন।

 অভিযুক্ত জসিমকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে সেখান থেকে আটক করে আনার চেষ্টা করেন তিনি। এ সময় জসিমের লোকজন থানার উপ-পরিদর্শক বাবুলের ওপর এলোপাতারি হামলা চালায়। একপর্যায়ে আটককৃত জসিমকে হ্যান্ডকাফসহ ছিনিয়ে নিয়ে যান তারা। পরে আহত অবস্থায় পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আহমেদকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ফার্মেসিতে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে এনে তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়। উপ-পরিদর্শক বাবুলের মাথায় তিনটি সেলাই লেগেছে, পাশাপাশি তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারধরে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া   পুলিশ   মারধর   বাকবিতন্ডা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন