ইনসাইড বাংলাদেশ

ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রির শেষ দিন আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:৩২ পিএম, ১২ অগাস্ট, ২০১৮


Thumbnail

ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রির শেষ দিন। আজ দেওয়া হচ্ছে ২১শে আগস্টের টিকিট। আগাম টিকিট বিক্রির শেষ দিন হওয়ায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।

আজ রোববার কমলাপুর স্টেশনের ভেতরে ও বাইরে চোখে পড়েছে টিকিট প্রত্যাশীদের উপচে পড়া ভিড়। সকাল ৮টায় টিকিট বিক্রি শুরু হলেও গতকাল শনিবার বিকেল থেকেই অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়েছেন। রোববার ভোর হতে না হতেই মানুষের সারি বদ্ধ লাইন স্টেশনের বাইরে চলে যায়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুরক্ষিত করতে পুরো স্টেশন এলাকা সিসি টিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কালো বাজারে টিকিট বিক্রি প্রতিরোধে রয়েছে র‍্যাব, পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, আনসার বাহিনী। অপরাধীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে পরিচালনা করা হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এবার ঈদে সবাই স্বাচ্ছন্দ্যে বাড়ি ফিরতে পারবেন বলে আশ্বাস দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। ১৮ আগস্ট থেকে চলবে ঈদ যাত্রার বিশেষ ট্রেন। এবারের ঈদে তিন লাখেরও বেশি যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার প্রতিদিন কমলাপুর থেকে সারা দেশের উদ্দেশে ৬৬টি ট্রেন ছেড়ে যাবে। যার মধ্যে ৩২টি আন্তঃনগর, বাকিগুলো মেইল ও স্পেশাল সার্ভিস।

 অপরদিকে আগামী ১৫ আগস্ট থেকে শুরু হবে ফিরতি আগাম টিকিট বিক্রি। সেদিন দেওয়া হবে ২৪ আগস্টের টিকিট। এছাড়া ১৬ আগস্ট ২৫ আগস্টের, ১৭ আগস্ট ২৬ আগস্টের, ১৮ আগস্ট ২৭ আগস্টের ও ১৯ আগস্ট ২৮ আগস্টের ফিরতি টিকিট দেয়া হবে।

গতবারের মতো এবারও মোট টিকিটের ৬৫ শতাংশ দেয়া হচ্ছে কাউন্টার থেকে। বাকি ৩৫ শতাংশের ৩০ শতাংশ অনলাইন ও মোবাইলে। ৫ শতাংশ ভিআইপি ছাড়াও রেল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ রয়েছে।

এবার ঈদের ৫ দিন আগে ১৮ আগস্ট থেকে ঈদের আগেরদিন পর্যন্ত সব আন্তঃনগর ট্রেন সাপ্তাহিক বন্ধের দিনও চলাচল করবে। সেই সঙ্গে সুষ্ঠু ও নিরাপদে ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে ট্রেন পরিচালনায় সাথে সম্পৃক্ত রেলওয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সকল প্রকার ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

বাংলা ইনসাইডার/বিকে/জেডএ

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পরিবেশ সাংবাদিকতায় সুরক্ষা নিশ্চিত করবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৭:০৪ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

পরিবেশ সাংবাদিকতার সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

শনিবার (০৪ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে জাতীয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত 'জলবায়ু রাজনীতির প্রেক্ষিত ও গণমাধ্যমের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পরিবেশ নিয়ে সাংবাদিকতা চর্চা করতে গিয়ে তৃণমূলে, গ্রামে-গঞ্জে, মফস্বলে যদি কোনো সাংবাদিক বা কোনো প্রতিবেদক স্থানীয় বা তথাকথিত প্রভাবশালী দ্বারা যদি কোনো ধরনের সমস্যায় পড়েন, সে ক্ষেত্রে সরকার সেই সাংবাদিকদের বা প্রতিবেদকদের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন, সহযোগিতা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। এর কারণ জাতীয়ভাবে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে সরকারের অবস্থান পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে। 

তিনি আরও বলেন, পরিবেশকে বিপর্যয়ে ফেলার জন্য বাংলাদেশ সবচেয়ে কম দায়ী কিন্তু বড় শিকার। যে কারণে বাংলাদেশকে বিশ্বমঞ্চে নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীর যে কোনো প্লাটফর্মে আমরা এ বিষয়ে উচ্চকণ্ঠ থাকি এবং এখানে একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ায় আমরা কাজ করি সরকার, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম সবাইকে নিয়ে। 

তিনি যোগ করেন, দেশের ভেতরে ব্যক্তি বা গোষ্ঠী স্বার্থে যদি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী পরিবেশকে বিপর্যয়ের সম্মুখে ফেলেন এবং সেই বিষয় নিয়ে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে কোন সাংবাদিক বা প্রতিবেদককে বিপদে পড়তে হয়, সরকার তাদের পাশে দাঁড়াবে এবং তাদের সুরক্ষা দেওয়ার পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা করবে। দরকার হলে এ বিষয়টি নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে। কারণ সরকার মনে করে সাংবাদিকতা চর্চা করতে গিয়ে যারা স্থানীয় পর্যায়ে বিচ্যুতি-ব্যত্যয়ের বিষয়গুলো তুলে ধরবেন তারা সরকারকে সহযোগিতা করছেন, দেশ ও জনগণকে সহযোগিতা করছেন। 

এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা পরিবেশ-প্রতিবেশকে মাথায় রেখে টেকসই উন্নয়ন করতে চাই। আমরা যেমন পরিবেশের সুরক্ষা করতে চাই, তেমনি পরিবেশ-প্রতিবেশের সুরক্ষা করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন চালিয়ে রাখতে চাই, এগিয়ে যেতে চাই। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে অনেকে বিতর্ক তৈরির অপচেষ্টা করে থাকে। পরিবেশকে অনেক ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। উন্নয়ন-অগ্রগতিকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য পরিবেশকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাংবাদিকতা হয়, সেটা পেশাদার সাংবাদিকতা বলা যায় না। 

তিনি আরও বলেন, যারা সততা, সাহসিকতা এবং পেশাদারিত্বের সাথে সাংবাদিকতা করবেন তাদের জন্য বেশ কিছু প্রাতিষ্ঠানিক সুরক্ষা থাকা দরকার। সাংবাদিকতার সাথে যারা সম্পৃক্ত তাদের কল্যাণে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুদান দিয়ে এ ট্রাস্টের কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। সত্যিকার অর্থে যারা সাংবাদিকতা পেশার সাথে সম্পৃক্ত, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে তাদের নিয়ে আমরা কাজ করতে চাই। সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য এ ধরণের আরও কিছু উদ্যোগ নেয়া হবে। সাংবাদিকদের আর্থিক স্বাধীনতা তৈরির জন্য যে ধরণের পলিসি নেওয়া দরকার সেটা নিয়েও সরকার কাজ করছে।

রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)-এর করা বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অবস্থান প্রসঙ্গে এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরএসএফ-এর সূচক প্রকাশ ভালো উদ্যোগ। তবে তাদের মেথডোলজির মধ্যে অনেক দুর্বলতা আছে। আরএসএফ বিভিন্ন দেশে স্কোরিং করার ক্ষেত্রে যাদের মতামত নিচ্ছে, তাতে কিছু মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটছে। সেটা কোনভাবেই গোটা দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিবেশের প্রতিফলন হচ্ছে না। এটা কোনো দেশের ক্ষেত্রেই হচ্ছে না। তবে একইসাথে এ ধরণের প্রতিবেদনে কোন সত্য বা আমাদের দুর্বলতা থাকলে সেটা বিবেচনায় নিয়ে শুধরে নেয়ার চেষ্টা করা হবে।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক ও ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশের সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান করেন। 

আলোচনা সভায় 'জলবায়ু রাজনীতি: সাংবাদিকদের ভূমিকা' শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির পরিচালক ড. লিয়াকত আলী।


তথ্য প্রতিমন্ত্রী   পরিবেশ সাংবাদিকতা   মোহাম্মদ আলী আরাফাত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিক্ষকের মর্যাদা-বেতনের বিষয় নিয়ে কাজ চলছে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ০৬:৩১ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষকের মর্যাদা ও বেতনের বিষয়টি নিয়ে সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

শনিবার (০৪ মে) সকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।


ওই পোস্টে বলা হয়েছে, ‌‘শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছে, তারা যেন মাধ্যমিক পরীক্ষা পর্যন্ত আসতে পারে এবং তারা যেন ঝরে না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আর শিক্ষকের মর্যাদা ও বেতনের বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’


শিক্ষামন্ত্রী   মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার হবে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৩:৫১ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেছেন, রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার করা হবে। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তর রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদ বাঁচাতে দুইটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। শুধু প্রকল্প গ্রহণ করলে চলবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকতে হবে হ্রদ বাঁচাতে। সবাইকে আন্তরিক হতে হবে।

শনিবার (০৪ মে) দুপুর ১টায় রাঙামাটি মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের উদ্যোগে কাপ্তাই হ্রদে মাছ অবমুক্ত করণ ও মৎস্যজীবীদের বিজিএফ খাদ্য শষ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্য এসব কথা বলেন মৎস্যমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, এ হ্রদের সাথে শুধু মৎস্য সম্পদ নয়, জড়িত এ অঞ্চলের মানুষের ভবিষ্যত। সরকারের ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে হ্রদকে পুনরুদ্ধার করতে। সরকারের প্রচেষ্টাকে সহযোগিতা করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিব মো. সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দরের সভাপতিত্বে এতে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম উদ্দীন, সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার, নৌ পুলিশের অতিরিক্ত আইজি মো. আবদুল আলীম মাহমুদ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর, বাংলাদেশ মৎস্য ইনস্টিটিউট ড. মো. জুলফিকার আলী, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান, জেলা পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদ মৎস্য উন্নয়ন ও বিপণন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কমান্ডার মো. আশরাফুল আলম ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন। 

উদ্বেগ প্রকাশ করে মৎস্যমন্ত্রী আরও বলেন, কাপ্তাই হ্রদ তার যৌবন হারিয়েছে। শুধুমাত্র রক্ষানাবেক্ষণের জন্য। হ্রদকে অপব্যবহার করা হয়েছে। হ্রদ বাঁচাতে হলে এ অঞ্চলের মানুষকে আরও আন্তরিক হতে হবে। এ হ্রদে শুধু জেলে পরিবার নয়, জীবন বাঁচে লাখো মানুষের পরিবারের। হ্রদকে বাঁচাতে, হ্রদের মৎস্য প্রজনন ঠিক রাখতে অপব্যবহার বন্ধ করতে হবে। সচেতন হতে হবে সবাইকে। তবেই হ্রদের প্রকৃত চিত্র ফিরে আসবে। পলিজমে হ্রদের যে তলদেশ ভরাট হয়েছে। তা ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে ঠিক করা যাবে। তবে পানি দূষণমুক্ত করতে হলে মানুষকে সচেতন হতে হবে। 

এর আগে মৎস্যজীবীদের রঙিন ছাতা ও খাদ্য শষ্য বিতরণ করেন অতিথিরা। একই সাথে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে কার্প জাতীয় মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়। 


মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রী   মো. আব্দুর রহমান   কাপ্তাই হ্রদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হলেন কৃষিমন্ত্রীর ভাই

প্রকাশ: ০৩:৩৯ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদের আপন ছোট ভাই ইমতিয়াজ আহমেদ (বুলবুল)। অনলাইনের মাধ্যমে প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন দাখিল করেন।

চেয়ারম্যান পদে অন্যরা হলেন সাবেক কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুর রহমান, চা-শ্রমিক নারীনেত্রী গীতা রানী কানু ও প্রবাসী চমন উদ্দিন।  

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. সিদ্দেক আলী, মো. আলমগীর চৌধুরী, সুনীল কুমার মৃধা, মাওলানা এম এ ওয়াহাব ও নিরঞ্জন দেব।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দু'জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেত্রী বিলকিস বেগম এবং উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী মুন্না দেব রায়। এ উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ১১ হাজার ৫৪৭ জন। 

বৃহস্পতিবার নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন পর্যন্ত মোট ১১ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। 

কমলগঞ্জের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়নাল আবেদীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আগামী ২৯ মে তৃতীয় ধাপে কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।  এ উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ১১ হাজার ৫৪৭ জন।


কৃষিমন্ত্রী   মৌলভীবাজার   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কাণ্ডারি: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৩:৩৮ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

উদ্যোক্তাদের দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক উন্নতি হয়েছে, উদ্যোক্তারাই পারে তাকে শক্তিশালী ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে। কারণ উদ্যোক্তারা শুধু নিজে স্বাবলম্বী হয় না তারা সমাজের আরও ১০ জনকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয়।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও উদ্যোক্তা মহাসম্মেলন, ৬৪ জেলার বিখ্যাত খাবার ও পণ্য মেলা-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সুপার পাওয়ার আমেরিকার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, গুগল, ফেসবুক, মাইক্রোসফট ও টেসলার মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্যোক্তারা ছিল বলেই আজ সারাবিশ্বে আমেরিকা নেতৃত্ব করতে পারছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত হতে হলে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদেরও বিভিন্ন নতুন নতুন ধ্যানধারণা নিয়ে কাজ করে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন করতে হবে।

মো. তাজুল ইসলাম অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে বলেন, একসময়ের খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বিএনপির আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদন মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট ছিল, বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে দেশের প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে সরকার। এ ধরনের বিভিন্ন উদ্যোগ টেকসই করার জন্য অর্থনৈতিকভাবে আমাদের আরও সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।


স্থানীয় সরকার   পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী   মো. তাজুল ইসলাম   উদ্যোক্তা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন